এবার রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় যৌথবাহিনীর অভিযানে ২৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন এলাকায় যৌথ বাহিনীর পৃথক তিনটি অভিযানে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) পুলিশ সদর দফতর থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর।
তিনি জানান, সোমবার রাতে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনী যৌথভাবে জেনেভা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে ৭ জনকে গ্রেফতার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে দুটি রিভলবার, ২০ রাউন্ড গুলি ও ৫টি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
এদিকে পৃথক আরেক অভিযানে মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে দুই কেজি গাঁজা, দুটি সামুরাই, একটি চাপাতি, একটি ছুরি ও একটি অটোরিকশা জব্দ করা হয়।
এছাড়া, মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ডাকাতি মামলায় তিনজন সক্রিয় ডাকাত সদস্য, দস্যুতা মামলায় পাঁচজন, চুরি মামলায় তিনজন পেশাদার চোর এবং ডিএমপি অ্যাক্টে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়।
এর আগে, গত দুই দিনে (শনি ও রোববার) মোহাম্মদপুর থেকে ৭৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়। যাদের মধ্যে সিংহভাগই ছিল ছিনতাই-ডাকাতি ও হত্যা মামলার আসামি। রয়েছে চাঁদাবাজ ও কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরাও।
আজ মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) পুলিশ সদর দফতর থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর।
তিনি জানান, সোমবার রাতে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনী যৌথভাবে জেনেভা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে ৭ জনকে গ্রেফতার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে দুটি রিভলবার, ২০ রাউন্ড গুলি ও ৫টি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
এদিকে পৃথক আরেক অভিযানে মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে দুই কেজি গাঁজা, দুটি সামুরাই, একটি চাপাতি, একটি ছুরি ও একটি অটোরিকশা জব্দ করা হয়।
এছাড়া, মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ডাকাতি মামলায় তিনজন সক্রিয় ডাকাত সদস্য, দস্যুতা মামলায় পাঁচজন, চুরি মামলায় তিনজন পেশাদার চোর এবং ডিএমপি অ্যাক্টে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়।
এর আগে, গত দুই দিনে (শনি ও রোববার) মোহাম্মদপুর থেকে ৭৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়। যাদের মধ্যে সিংহভাগই ছিল ছিনতাই-ডাকাতি ও হত্যা মামলার আসামি। রয়েছে চাঁদাবাজ ও কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরাও।