এবার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে শারদীয় দুর্গোৎসব-উত্তর শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতারা। আজ মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) বিকেল ৩টায় রাজধানীর ইস্কাটনের লেডিস ক্লাবে এ শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন তারেক রহমান।
শুভেচ্ছা বিনিময়কালে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার। গেল ১৫ বছর মাফিয়া সরকার সন্ত্রাসীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সকল ধর্মের মানুষকে উৎকণ্ঠায় রেখেছিল।
জনগণের কষ্ট লাঘব করা না গেলে অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ড প্রশ্নবিদ্ধ হবে উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে গণতন্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন ব্যর্থ হবে এবং তাদের লক্ষ্য ব্যর্থ করতে চায় পরাজিত শক্তি, তবে বিএনপি তা হতে দেবে না।
এ সময় তাড়াহুড়ো করে কোনো সিদ্ধান্ত না নেওয়ার আহ্বান জানান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। একই সঙ্গে পলাতক স্বৈরাচারের কোনো উসকানি বা গুজবে কান না দেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ড. আব্দুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়ুয়া, বিএনপির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল।
এছাড়া বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিজন কান্তি সরকার, মহাসচিব এস এন তরুণ দে, উপদেষ্টা অ্যালবার্ট পি কষ্টা, মনি স্বপন দেওয়ান, অধ্যক্ষ গণেশ হাওলাদার, ভাইস চেয়ারম্যান অর্পনা রায় দাস, নিতাই চন্দ্র ঘোষ, দেবাশীষ রায় মধুসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
শুভেচ্ছা বিনিময়কালে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার। গেল ১৫ বছর মাফিয়া সরকার সন্ত্রাসীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সকল ধর্মের মানুষকে উৎকণ্ঠায় রেখেছিল।
জনগণের কষ্ট লাঘব করা না গেলে অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ড প্রশ্নবিদ্ধ হবে উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে গণতন্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন ব্যর্থ হবে এবং তাদের লক্ষ্য ব্যর্থ করতে চায় পরাজিত শক্তি, তবে বিএনপি তা হতে দেবে না।
এ সময় তাড়াহুড়ো করে কোনো সিদ্ধান্ত না নেওয়ার আহ্বান জানান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। একই সঙ্গে পলাতক স্বৈরাচারের কোনো উসকানি বা গুজবে কান না দেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ড. আব্দুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়ুয়া, বিএনপির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল।
এছাড়া বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিজন কান্তি সরকার, মহাসচিব এস এন তরুণ দে, উপদেষ্টা অ্যালবার্ট পি কষ্টা, মনি স্বপন দেওয়ান, অধ্যক্ষ গণেশ হাওলাদার, ভাইস চেয়ারম্যান অর্পনা রায় দাস, নিতাই চন্দ্র ঘোষ, দেবাশীষ রায় মধুসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।