এবার কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে জেলেদের হামলায় নিখোঁজ কুমারখালী থানার এএসআই সদরুল হাসানের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার দিকে পদ্মা নদীর শিলাইদহ ঘাট এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন উদ্ধার অভিযান পরিচালনাকারী ও কুমারখালী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সাব অফিসার ফিরোজ আহমেদ। তিনি জানান, ঘটনাস্থল থেকে আনুমানিক প্রায় দুই কিলোমিটার দূর থেকে ভাসমান অবস্থায় সদরুলের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। অপর পুলিশকে উদ্ধারে অভিযান চালানো হচ্ছে।
এদিকে নিহত সদরুল হাসান পাবনার আতাইকুলা থানার কাজিপুর গ্রামের আব্দুল ওহাবের বড় ছেলে। নিখোঁজ মুকুল হোসেন মেহেরপুরের কালাচাঁদপুর গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের ছেলে।
গত রোববার রাত তিনটার দিকে কুমারখালীর পদ্মা নদীতে আসামি ধরতে অভিযানে যায় কুমারখালী থানার এসআই নজরুলের নেতৃত্বে একদল পুলিশ সদস্য। কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের বেলতলা নামক স্থানে পদ্মায় জেলেদের সঙ্গে ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে নৌকা থেকে পড়ে পদ্মা নদীতে নিখোঁজ হন এএসআই সদরুল হাসান ও মুকুল হোসেন। আহত হন এসআই নজরুলসহ স্থানীয় দুই ইউপি সদস্য।
পরবর্তীতে নিখোঁজ দুই পুলিশ কর্মকর্তার সন্ধানে সোমবার বিকেল থেকে উদ্ধার তৎপরতা শুরু কর খুলনা থেকে আসা ৭ সদস্যের একটি ডুবরি দল। মঙ্গলবার দুপুরে এএসআই সদরুলের মরদেহ উদ্ধার করা গেলেও এখনো সন্ধান মেলেনি এএসআই মুকুল হোসেনের। এদিকে কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ কান্তি নাথ জানান, ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল নিখোঁজ দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে উদ্ধারে কাজ করছে।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন উদ্ধার অভিযান পরিচালনাকারী ও কুমারখালী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সাব অফিসার ফিরোজ আহমেদ। তিনি জানান, ঘটনাস্থল থেকে আনুমানিক প্রায় দুই কিলোমিটার দূর থেকে ভাসমান অবস্থায় সদরুলের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। অপর পুলিশকে উদ্ধারে অভিযান চালানো হচ্ছে।
এদিকে নিহত সদরুল হাসান পাবনার আতাইকুলা থানার কাজিপুর গ্রামের আব্দুল ওহাবের বড় ছেলে। নিখোঁজ মুকুল হোসেন মেহেরপুরের কালাচাঁদপুর গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের ছেলে।
গত রোববার রাত তিনটার দিকে কুমারখালীর পদ্মা নদীতে আসামি ধরতে অভিযানে যায় কুমারখালী থানার এসআই নজরুলের নেতৃত্বে একদল পুলিশ সদস্য। কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের বেলতলা নামক স্থানে পদ্মায় জেলেদের সঙ্গে ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে নৌকা থেকে পড়ে পদ্মা নদীতে নিখোঁজ হন এএসআই সদরুল হাসান ও মুকুল হোসেন। আহত হন এসআই নজরুলসহ স্থানীয় দুই ইউপি সদস্য।
পরবর্তীতে নিখোঁজ দুই পুলিশ কর্মকর্তার সন্ধানে সোমবার বিকেল থেকে উদ্ধার তৎপরতা শুরু কর খুলনা থেকে আসা ৭ সদস্যের একটি ডুবরি দল। মঙ্গলবার দুপুরে এএসআই সদরুলের মরদেহ উদ্ধার করা গেলেও এখনো সন্ধান মেলেনি এএসআই মুকুল হোসেনের। এদিকে কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ কান্তি নাথ জানান, ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল নিখোঁজ দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে উদ্ধারে কাজ করছে।