এবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. ফাওজুল কবির খান বলেছেন, ট্রেনের অনলাইন টিকিট পদ্ধতিতে কিছু পরিবর্তন করা হবে। এ নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন বিষয় জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের মাথায় কিছু নেই। মাথায় কিছু থাকলে তো মানুষ রাস্তায় গুলি খেত না। হাসপাতালে যেত না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর রেল ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। তবে সুনির্দিষ্ট কি কি পরিবর্তন করা হবে তা স্পষ্ট করেননি তিনি। উপদেষ্টা বলেন, ‘আজ একটা প্রেজেন্টেশন হয়েছে। সেখানে আমরা অনেক কিছু পেয়েছি। রেলের টিকিট পদ্ধতি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে।’
ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘ই-কমার্স সাইট চালডালের নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ওয়াসিম আলী, ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. ফিজার আহমেদসহ বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা আজ উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা বিভিন্ন বিষয় জানিয়েছেন। তাঁরা সবাই ভালো কম্পিউটার এক্সপার্ট। আমাদের মাথায় কিছু নেই। মাথায় কিছু থাকলে তো মানুষ রাস্তায় গুলি খেত না। হাসপাতালে যেত না।’ এখন থেকে মৌখিকভাবে টিকিট কাটা বন্ধ রাখা হবে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, রেলে অনেক কর্মকর্তা আছেন। এখানে কাজ করেন। কিন্তু এটা কারও ব্যক্তিগত সম্পত্তি না। এটা জনগণের সম্পত্তি।
ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ‘আমরা দেশটাকে সাধারণ মানুষের কাছে ফিরিয়ে দিতে চাই। মৌখিক বা টেলিফোনে টিকিট বিতরণ বন্ধ হয়ে যাবে এখন থেকে। আবার বিভিন্ন স্টেশন থেকেও টিকিট বরাদ্দ আছে। এখন সেটা এক স্টেশনে বিক্রি না হলে অন্য স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে। আমরা এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ড. ফাওজুল কবির বলেন, ‘আমাদের যথেষ্ট লোকমোটিভ নাই, কোচ নাই। সেগুলো নিয়ে আমরা কাজ করছি। রেলের রুট রেশনালাইজেশন করা হবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘যেখানে যাত্রী নাই সেখানে ট্রেন যাচ্ছে। আবার যেখানে যাত্রী আছে সেখানে ট্রেন নাই। প্রবাসীরা যেসব জায়গায় যায় যেমন ঢাকা-সিলেট, ঢাকা চট্টগ্রাম এসব রুটে আলাদা ব্যবস্থা নেব।’
এদিকে রেল উপদেষ্টা বলেন, রেলের প্রকল্পগুলো নিয়ে রিভিউ চলছে। অনেক প্রকল্প আগে হয়েছে যেগুলো কম গুরুত্বপূর্ণ। সামনে রেলের প্রকল্প নিয়ে আমরা আরও বেশি সতর্ক থাকব। আমরা সামনে এ নিয়ে বসব। কোন প্রকল্প কেন বাদ দেওয়া হয়েছে সেটা আমরা জানাব।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর রেল ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। তবে সুনির্দিষ্ট কি কি পরিবর্তন করা হবে তা স্পষ্ট করেননি তিনি। উপদেষ্টা বলেন, ‘আজ একটা প্রেজেন্টেশন হয়েছে। সেখানে আমরা অনেক কিছু পেয়েছি। রেলের টিকিট পদ্ধতি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে।’
ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘ই-কমার্স সাইট চালডালের নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ওয়াসিম আলী, ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. ফিজার আহমেদসহ বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা আজ উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা বিভিন্ন বিষয় জানিয়েছেন। তাঁরা সবাই ভালো কম্পিউটার এক্সপার্ট। আমাদের মাথায় কিছু নেই। মাথায় কিছু থাকলে তো মানুষ রাস্তায় গুলি খেত না। হাসপাতালে যেত না।’ এখন থেকে মৌখিকভাবে টিকিট কাটা বন্ধ রাখা হবে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, রেলে অনেক কর্মকর্তা আছেন। এখানে কাজ করেন। কিন্তু এটা কারও ব্যক্তিগত সম্পত্তি না। এটা জনগণের সম্পত্তি।
ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ‘আমরা দেশটাকে সাধারণ মানুষের কাছে ফিরিয়ে দিতে চাই। মৌখিক বা টেলিফোনে টিকিট বিতরণ বন্ধ হয়ে যাবে এখন থেকে। আবার বিভিন্ন স্টেশন থেকেও টিকিট বরাদ্দ আছে। এখন সেটা এক স্টেশনে বিক্রি না হলে অন্য স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে। আমরা এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ড. ফাওজুল কবির বলেন, ‘আমাদের যথেষ্ট লোকমোটিভ নাই, কোচ নাই। সেগুলো নিয়ে আমরা কাজ করছি। রেলের রুট রেশনালাইজেশন করা হবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘যেখানে যাত্রী নাই সেখানে ট্রেন যাচ্ছে। আবার যেখানে যাত্রী আছে সেখানে ট্রেন নাই। প্রবাসীরা যেসব জায়গায় যায় যেমন ঢাকা-সিলেট, ঢাকা চট্টগ্রাম এসব রুটে আলাদা ব্যবস্থা নেব।’
এদিকে রেল উপদেষ্টা বলেন, রেলের প্রকল্পগুলো নিয়ে রিভিউ চলছে। অনেক প্রকল্প আগে হয়েছে যেগুলো কম গুরুত্বপূর্ণ। সামনে রেলের প্রকল্প নিয়ে আমরা আরও বেশি সতর্ক থাকব। আমরা সামনে এ নিয়ে বসব। কোন প্রকল্প কেন বাদ দেওয়া হয়েছে সেটা আমরা জানাব।