এবার রাজধানী ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের শ্রেণিকক্ষে লাঠি হাতে ঢুকে পড়া সেই যুবককে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে কিশোরগঞ্জ সদরের গাইটাল পাক্কার মাথা এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়েছে। আটককৃত যুবকের নাম জুবায়ের আলী তকী। তিনি কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার গাইটাল পাক্কার মাথা এলাকার সুলতান মিয়ার ছেলে।
এদিকে কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজে ক্লাস চলাকালে এই যুবক প্রবেশ করে— এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এরপরেই ঢাকা থেকে গ্রেপ্তারের নির্দেশনা এলে তাকে আটক করি। ঢাকার কোতোয়ালি থানা থেকে ফোর্স এসেছে। তাদের হাতে আটককৃত যুবককে হস্তান্তর করা হবে।
উল্লেখ্য, গেল রোববার সকালে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজে ক্লাস চলাকালে লেকচার গ্যালারিতে লাঠি হাতে ঢুকে পড়ে ওই যুবক। তার মাথায় কালো কাপড় বাঁধা ছিল। সেসময় তিনি চিৎকার করে কিছু বলছিলেন আর লাঠি দিয়ে মেঝেতে আঘাত করছিলেন। পরে কলেজ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানালে তার আগেই ওই যুবক সেখান থেকে চলে যান।
পরে একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছড়িয়ে পড়ে। ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, হঠাৎ ক্লাসে ওই যুবকের প্রবেশের পর কয়েকজন শিক্ষার্থী ভয়ে তাড়াহুড়ো করে বেরিয়ে যান। তবে ওই যুবক ক্লাসরুমে অস্পষ্টভাবে কী বলছিলেন তা বোঝা যায়নি।
এদিকে কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজে ক্লাস চলাকালে এই যুবক প্রবেশ করে— এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এরপরেই ঢাকা থেকে গ্রেপ্তারের নির্দেশনা এলে তাকে আটক করি। ঢাকার কোতোয়ালি থানা থেকে ফোর্স এসেছে। তাদের হাতে আটককৃত যুবককে হস্তান্তর করা হবে।
উল্লেখ্য, গেল রোববার সকালে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজে ক্লাস চলাকালে লেকচার গ্যালারিতে লাঠি হাতে ঢুকে পড়ে ওই যুবক। তার মাথায় কালো কাপড় বাঁধা ছিল। সেসময় তিনি চিৎকার করে কিছু বলছিলেন আর লাঠি দিয়ে মেঝেতে আঘাত করছিলেন। পরে কলেজ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানালে তার আগেই ওই যুবক সেখান থেকে চলে যান।
পরে একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছড়িয়ে পড়ে। ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, হঠাৎ ক্লাসে ওই যুবকের প্রবেশের পর কয়েকজন শিক্ষার্থী ভয়ে তাড়াহুড়ো করে বেরিয়ে যান। তবে ওই যুবক ক্লাসরুমে অস্পষ্টভাবে কী বলছিলেন তা বোঝা যায়নি।