এবার চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আফজালুল রহমান সবুজসহ পাঁচজনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা। রক্তাক্ত অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গতকাল রোববার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার সিঅ্যান্ডবিপাড়ায় এলজিইডি অফিসের কাছে এই ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে দুজনকে কুপিয়ে ও তিনজনকে পিটিয়ে জখম করা হয়েছে বলে সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আহতরা হলেন- দামুড়হুদা উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আফজালুর রহমান সবুজ (৩৪), দামুড়হুদা থানা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক মাহফুজুর রহমান জনি (৩৫), দামুড়হুদা উপজেলার নতুন বাস্তপুর গ্রামের আব্দুল ওয়াহেদের ছেলে ও যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৪০), একই এলাকার মোখলেছুর রহমানের ছেলে ও যুবদল নেতা মোস্তাফিজুর রহমান সুমন (৩৫), পীরপুরকুল্লা গ্রামের যুবদল কর্মী সেলিম মিয়া (৩৫)।
এর মধ্যে আফজালুর রহমান সবুজ ও মাহফুজুর রহমান জনিকে কুপিয়ে ও বাকিদের পিটিয়ে জখম করা হয়েছে। আহতরা বলেন, চুয়াডাঙ্গায় যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান শেষে আমরা কয়েকজন একসঙ্গে দামুড়হুদায় ফিরছিলাম। এ সময় চুয়াডাঙ্গা সিঅ্যান্ডবিপাড়ায় এলজিইডি অফিসের কাছে পৌঁছালে ৩০ থেকে ৪০ জন দুর্বৃত্তরা আমাদের উপর লাঠিসোটা ও ধারাল অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। এতে আমাদের দু’জন ধারাল অস্ত্রের আঘাতে ও পিটিয়ে তিনজনকে জখম করে তারা। পরে আমাদের অনন্য সহকর্মীরা আমাদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ওয়াহিদ মাহমুদ রবিন বলেন, দুজনের শরীরে ধারাল অস্ত্রের আঘাতে ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া বাকি তিনজনের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এরমধ্যে সেলিম প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরলেও বাকিদের ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
এদিকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি খালেদুর রহমান বলেন, ঘটনাটি আমি জেনেছি। আমিসহ আমার পুলিশ সদস্যরা তাদের সঙ্গে কথা বলেছি, হামলাকারীদের নাম-পরিচয় আমাদেরকে জানাইনি। আলোচনা সাপেক্ষে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আহতদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এদিকে চুয়াডাঙ্গা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা শাহজামালকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) রেফার্ড করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। শনিবার (২৬ অক্টোবর) বিকেলে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার ফার্মপাড়ায় থানা ছাত্রদলের এক নেতার বাড়ির সামনে তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা।
গতকাল রোববার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার সিঅ্যান্ডবিপাড়ায় এলজিইডি অফিসের কাছে এই ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে দুজনকে কুপিয়ে ও তিনজনকে পিটিয়ে জখম করা হয়েছে বলে সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আহতরা হলেন- দামুড়হুদা উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আফজালুর রহমান সবুজ (৩৪), দামুড়হুদা থানা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক মাহফুজুর রহমান জনি (৩৫), দামুড়হুদা উপজেলার নতুন বাস্তপুর গ্রামের আব্দুল ওয়াহেদের ছেলে ও যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৪০), একই এলাকার মোখলেছুর রহমানের ছেলে ও যুবদল নেতা মোস্তাফিজুর রহমান সুমন (৩৫), পীরপুরকুল্লা গ্রামের যুবদল কর্মী সেলিম মিয়া (৩৫)।
এর মধ্যে আফজালুর রহমান সবুজ ও মাহফুজুর রহমান জনিকে কুপিয়ে ও বাকিদের পিটিয়ে জখম করা হয়েছে। আহতরা বলেন, চুয়াডাঙ্গায় যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান শেষে আমরা কয়েকজন একসঙ্গে দামুড়হুদায় ফিরছিলাম। এ সময় চুয়াডাঙ্গা সিঅ্যান্ডবিপাড়ায় এলজিইডি অফিসের কাছে পৌঁছালে ৩০ থেকে ৪০ জন দুর্বৃত্তরা আমাদের উপর লাঠিসোটা ও ধারাল অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। এতে আমাদের দু’জন ধারাল অস্ত্রের আঘাতে ও পিটিয়ে তিনজনকে জখম করে তারা। পরে আমাদের অনন্য সহকর্মীরা আমাদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ওয়াহিদ মাহমুদ রবিন বলেন, দুজনের শরীরে ধারাল অস্ত্রের আঘাতে ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া বাকি তিনজনের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এরমধ্যে সেলিম প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরলেও বাকিদের ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
এদিকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি খালেদুর রহমান বলেন, ঘটনাটি আমি জেনেছি। আমিসহ আমার পুলিশ সদস্যরা তাদের সঙ্গে কথা বলেছি, হামলাকারীদের নাম-পরিচয় আমাদেরকে জানাইনি। আলোচনা সাপেক্ষে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আহতদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এদিকে চুয়াডাঙ্গা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা শাহজামালকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) রেফার্ড করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। শনিবার (২৬ অক্টোবর) বিকেলে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার ফার্মপাড়ায় থানা ছাত্রদলের এক নেতার বাড়ির সামনে তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা।