আরিফুল ইসলাম জিমন, ঘোড়াঘাট (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে বহুল আলোচিত কথিত মোজাম বিনোদন পার্ক থেকে সেই পার্কের মালিক মোজাম্মেল হক মোজাম এবং ২ খদ্দের ও ২ পতিতাসহ ৫ জনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে। শনিবার (১০ জুন) দুপুরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হাসান ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ৫ জনকে কারাদন্ড প্রদান করেন।
এর আগে বেলা ১২টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোখলেছুর রহমানের নেতৃত্বে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাফিউল আলম ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান সহ ঘোড়াঘাট থানার ওসি আবু হাসান কবির সঙ্গীয় ফোর্সসহ কথিত এ বিনোদন পার্কে এক অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে আটক করে।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, খদ্দের দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার কলমদারপুর গ্রামের মজমুল হকের ছেলে সিদ্দিকুল রহমান (২৫) ও গাইবান্ধার পলাশবাড়ী সদর উপজেলার শফিকুল ইসলামের ছেলে সামিউল ইসলাম (১৯), এবং ২ পতিতা খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার বেলছুড়ি গ্রামের মৃত- জামাল মিয়ার মেয়ে ময়না বেগম (২৩) ও বগুড়া সদর উপজেলার বুলু সরকারের মেয়ে সোমা খাতুন (২১)। অপরদন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন, কথিত বিনোদন পার্কের মালিক মোজাম্মেল হক মোজাম। এসময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে পার্কের মালিক মোজামকে ৩ মাস ও খদ্দের পতিতাসহ ৪ জনকে ১ মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়। এ নিয়ে চলতি বছরের এই মাসেই ১ সপ্তাহের মধ্যে এ পার্ক থেকে ৮ জন পতিতা ও ১১ জন খদ্দেরকে আটক করা হয়েছে।
এই পার্কটি নিয়ে রয়েছে ব্যাপক অভিযোগ। গত ২০২২ সালের ১০ আগস্ট বুধবার কথিত এই বিনোদন পার্কের একটি কক্ষ থেকে সবুজ নামের এক নিরাপত্তা প্রহরীর ছুরিকাঘাত অবস্থায় রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। পরে ওই দিনই নিহতের বোন ঘোড়াঘাট থানায় একটি মামলা করলে থানা পুলিশের একাধিক দল অভিযান চালিয়ে উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে বিনোদন পার্কের মালিক মোজাম, তার জামাতা রাজু মিয়া ও পার্কের ব্যবস্থাপক শাহীনকে গ্রেফতার করেন। এ ঘটনার ৪ মাস পর গত ১৭ ডিসেম্বর শনিবার ঘোড়াঘাট উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান এর নেতৃত্বে কথিত ওই পার্কে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৩ খদ্দেরসহ ৪ নারীকে আটক করা হয়।
এর আগে বেলা ১২টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোখলেছুর রহমানের নেতৃত্বে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাফিউল আলম ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান সহ ঘোড়াঘাট থানার ওসি আবু হাসান কবির সঙ্গীয় ফোর্সসহ কথিত এ বিনোদন পার্কে এক অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে আটক করে।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, খদ্দের দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার কলমদারপুর গ্রামের মজমুল হকের ছেলে সিদ্দিকুল রহমান (২৫) ও গাইবান্ধার পলাশবাড়ী সদর উপজেলার শফিকুল ইসলামের ছেলে সামিউল ইসলাম (১৯), এবং ২ পতিতা খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার বেলছুড়ি গ্রামের মৃত- জামাল মিয়ার মেয়ে ময়না বেগম (২৩) ও বগুড়া সদর উপজেলার বুলু সরকারের মেয়ে সোমা খাতুন (২১)। অপরদন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন, কথিত বিনোদন পার্কের মালিক মোজাম্মেল হক মোজাম। এসময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে পার্কের মালিক মোজামকে ৩ মাস ও খদ্দের পতিতাসহ ৪ জনকে ১ মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়। এ নিয়ে চলতি বছরের এই মাসেই ১ সপ্তাহের মধ্যে এ পার্ক থেকে ৮ জন পতিতা ও ১১ জন খদ্দেরকে আটক করা হয়েছে।
এই পার্কটি নিয়ে রয়েছে ব্যাপক অভিযোগ। গত ২০২২ সালের ১০ আগস্ট বুধবার কথিত এই বিনোদন পার্কের একটি কক্ষ থেকে সবুজ নামের এক নিরাপত্তা প্রহরীর ছুরিকাঘাত অবস্থায় রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। পরে ওই দিনই নিহতের বোন ঘোড়াঘাট থানায় একটি মামলা করলে থানা পুলিশের একাধিক দল অভিযান চালিয়ে উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে বিনোদন পার্কের মালিক মোজাম, তার জামাতা রাজু মিয়া ও পার্কের ব্যবস্থাপক শাহীনকে গ্রেফতার করেন। এ ঘটনার ৪ মাস পর গত ১৭ ডিসেম্বর শনিবার ঘোড়াঘাট উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান এর নেতৃত্বে কথিত ওই পার্কে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৩ খদ্দেরসহ ৪ নারীকে আটক করা হয়।