এবার হজের ব্যয় কমাতে এ বছর সরকারি খরচে কাউকে হজে না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। উপদেষ্টা পরিষদের এক বৈঠকে আজ এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বৈঠক শেষে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এ কথা জানান।
এদিকে ২০২৫ সালে পবিত্র হজ পালনে ইচ্ছুকদের জন্য আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত প্রাথমিক নিবন্ধন কার্যক্রম চালু থাকবে বলে জানিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। গতকাল মন্ত্রণালয়ের হজ-১ অধিশাখা থেকে জারি করা জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৫ সালে হজ পালনে ইচ্ছুক ব্যক্তি, হজ এজেন্সি ও সংশ্লিষ্ট সবার জন্য চলতি বছরের ২৫ আগস্ট জারি করা বিজ্ঞপ্তি অনুসারে হজের প্রাথমিক নিবন্ধন আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত চালু থাকবে। এই সময়ের মধ্যে পবিত্র হজে গমনেচ্ছুক প্রাক্-নিবন্ধিত সবাইকে ৩ লাখ টাকা করে ব্যাংকে জমা দিয়ে প্রাথমিক নিবন্ধন সম্পন্ন করার অনুরোধ জানিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
অন্যদিকে হজের টাকা ফেরত দেওয়ার নামে প্রতারণা থেকে বাঁচতে সম্প্রতি হজযাত্রী ও হাজীদের সতর্ক করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। গত ২০ অক্টোবর এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সম্প্রতি ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে এক শ্রেণির প্রতারকচক্র টাকা ফেরতের আশ্বাস দিয়ে হজযাত্রী, হাজী, হজ এজেন্সির মালিক বা প্রতিনিধি ও হজ গাইডদের ফোন করে তাদের ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, বিকাশ, নগদ ইত্যাদির তথ্য চাচ্ছে।
এদিকে ২০২৫ সালে পবিত্র হজ পালনে ইচ্ছুকদের জন্য আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত প্রাথমিক নিবন্ধন কার্যক্রম চালু থাকবে বলে জানিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। গতকাল মন্ত্রণালয়ের হজ-১ অধিশাখা থেকে জারি করা জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৫ সালে হজ পালনে ইচ্ছুক ব্যক্তি, হজ এজেন্সি ও সংশ্লিষ্ট সবার জন্য চলতি বছরের ২৫ আগস্ট জারি করা বিজ্ঞপ্তি অনুসারে হজের প্রাথমিক নিবন্ধন আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত চালু থাকবে। এই সময়ের মধ্যে পবিত্র হজে গমনেচ্ছুক প্রাক্-নিবন্ধিত সবাইকে ৩ লাখ টাকা করে ব্যাংকে জমা দিয়ে প্রাথমিক নিবন্ধন সম্পন্ন করার অনুরোধ জানিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
অন্যদিকে হজের টাকা ফেরত দেওয়ার নামে প্রতারণা থেকে বাঁচতে সম্প্রতি হজযাত্রী ও হাজীদের সতর্ক করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। গত ২০ অক্টোবর এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সম্প্রতি ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে এক শ্রেণির প্রতারকচক্র টাকা ফেরতের আশ্বাস দিয়ে হজযাত্রী, হাজী, হজ এজেন্সির মালিক বা প্রতিনিধি ও হজ গাইডদের ফোন করে তাদের ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, বিকাশ, নগদ ইত্যাদির তথ্য চাচ্ছে।