এবার সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রী রুকমিলা জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিলেও বর্তমানে যুক্তরাজ্যের লন্ডনে ১ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলারের (প্রায় ১৬৮ কোটি টাকা) বাড়িতে বসবাস করছেন তিনি। আলজাজিরার ইনভেস্টিগেশন ইউনিটের (আই-ইউনিট) অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
এদিকে যুক্তরাজ্যে কোটি কোটি ডলার পাচার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে সাইফুজ্জামানের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগ তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তদন্তের স্বার্থে দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৭ অক্টোবর সাইফুজ্জামান দম্পতির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন ঢাকার একটি আদালত।
সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের লন্ডনের একটি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পাশ দিয়ে সাইফুজ্জামানের হেঁটে যাওয়ার দৃশ্য আল-জাজিরার আই-ইউনিটের ক্যামেরায় ধরা পড়েছে। লন্ডনে ৯০ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের ছয়টি সম্পত্তির মালিক তিনি। যুক্তরাজ্যে তার যে সম্পত্তির সাম্রাজ্য রয়েছে, এটি তার একটি ছোট অংশ।
সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর সম্পদ জব্দের বিষয়ে দুদক ইতিমধ্যে আদালত থেকে আদেশ পেয়েছে। এর ফলে এই দম্পতির মালিকানাধীন অ্যাপার্টমেন্টগুলো আদালতের আদেশের আওতায় পড়েছে।
এদিকে ছাত্র–জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে। বিক্ষোভকালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে কয়েক’শ বিক্ষোভকারী নিহত হন। এ পরিস্থিতিতে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে পালিয়ে ভারতে যান। সাইফুজ্জামান তার অন্যতম একজন ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি ছিলেন।
সাইফুজ্জামান, তার অর্থপাচার ও সম্পদের সাম্রাজ্য নিয়ে গত সেপ্টেম্বরে আলজাজিরা ‘দ্য মিনিস্টার মিলিয়নস’ নামে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে বলা হয়, তার বৈশ্বিক সাম্রাজ্যের বাজার মূল্য আনুমানিক ৫০ কোটি ডলার।
ওই প্রতিবেদনে সাবেক এই মন্ত্রী আলজাজিরার আন্ডারকভার সাংবাদিকদের কাছে গর্ব করে বলেন লন্ডন, নিউইয়র্ক ও দুবাইতে তার অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। ২০১৬ সাল থেকে তিনি শুধু ব্রিটেনে ৩৬০টির বেশি বিলাসবহুল বাড়ি কিনেছেন।
তবে আলজাজিরার প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায়, দুবাইয়ে তার বাড়ির সংখ্যা প্রাথমিকভাবে যে ধারণা করা হয়েছিল তার চেয়ে বেশি। ২০২৩ সালে নতুনভাবে ফাঁস হওয়া সম্পত্তির তথ্য থেকে দেখা যায়, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৫০টির বেশি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্টের তালিকাভুক্ত মালিক সাইফুজ্জামান চৌধুরী। এসবের অর্থমূল্য ১৪০ মিলিয়ন ডলারের বেশি। এ ছাড়া তার স্ত্রী রুখমিলা জামান দুবাইতে ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের আরও ৫০টি অ্যাপার্টমেন্টের তালিকাভুক্ত মালিক।
এদিকে নতুন তথ্য ফাঁস হওয়ার পর জানা যায়, সাবেক এই বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও তার স্ত্রী সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৩০০টির বেশি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট কিনতে প্রায় ১৭০ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছেন। সব মিলিয়ে তাদের সারা বিশ্বে ছয় শতাধিক বাড়ি ও অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে।
এদিকে যুক্তরাজ্যে কোটি কোটি ডলার পাচার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে সাইফুজ্জামানের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগ তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তদন্তের স্বার্থে দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৭ অক্টোবর সাইফুজ্জামান দম্পতির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন ঢাকার একটি আদালত।
সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের লন্ডনের একটি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পাশ দিয়ে সাইফুজ্জামানের হেঁটে যাওয়ার দৃশ্য আল-জাজিরার আই-ইউনিটের ক্যামেরায় ধরা পড়েছে। লন্ডনে ৯০ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের ছয়টি সম্পত্তির মালিক তিনি। যুক্তরাজ্যে তার যে সম্পত্তির সাম্রাজ্য রয়েছে, এটি তার একটি ছোট অংশ।
সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর সম্পদ জব্দের বিষয়ে দুদক ইতিমধ্যে আদালত থেকে আদেশ পেয়েছে। এর ফলে এই দম্পতির মালিকানাধীন অ্যাপার্টমেন্টগুলো আদালতের আদেশের আওতায় পড়েছে।
এদিকে ছাত্র–জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে। বিক্ষোভকালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে কয়েক’শ বিক্ষোভকারী নিহত হন। এ পরিস্থিতিতে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে পালিয়ে ভারতে যান। সাইফুজ্জামান তার অন্যতম একজন ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি ছিলেন।
সাইফুজ্জামান, তার অর্থপাচার ও সম্পদের সাম্রাজ্য নিয়ে গত সেপ্টেম্বরে আলজাজিরা ‘দ্য মিনিস্টার মিলিয়নস’ নামে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে বলা হয়, তার বৈশ্বিক সাম্রাজ্যের বাজার মূল্য আনুমানিক ৫০ কোটি ডলার।
ওই প্রতিবেদনে সাবেক এই মন্ত্রী আলজাজিরার আন্ডারকভার সাংবাদিকদের কাছে গর্ব করে বলেন লন্ডন, নিউইয়র্ক ও দুবাইতে তার অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। ২০১৬ সাল থেকে তিনি শুধু ব্রিটেনে ৩৬০টির বেশি বিলাসবহুল বাড়ি কিনেছেন।
তবে আলজাজিরার প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায়, দুবাইয়ে তার বাড়ির সংখ্যা প্রাথমিকভাবে যে ধারণা করা হয়েছিল তার চেয়ে বেশি। ২০২৩ সালে নতুনভাবে ফাঁস হওয়া সম্পত্তির তথ্য থেকে দেখা যায়, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৫০টির বেশি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্টের তালিকাভুক্ত মালিক সাইফুজ্জামান চৌধুরী। এসবের অর্থমূল্য ১৪০ মিলিয়ন ডলারের বেশি। এ ছাড়া তার স্ত্রী রুখমিলা জামান দুবাইতে ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের আরও ৫০টি অ্যাপার্টমেন্টের তালিকাভুক্ত মালিক।
এদিকে নতুন তথ্য ফাঁস হওয়ার পর জানা যায়, সাবেক এই বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও তার স্ত্রী সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৩০০টির বেশি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট কিনতে প্রায় ১৭০ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছেন। সব মিলিয়ে তাদের সারা বিশ্বে ছয় শতাধিক বাড়ি ও অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে।