এবার ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে ভয়ঙ্কর রূপ নিচ্ছে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ডানা। পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশা উপকূলে এটি আঘাত হানতে পারে বলে জানিয়েছে ভারতের আবহাওয়া দপ্তর। আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ আগামী ২৩ অক্টোবরের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে (ডানা) পরিণত হতে পারে। এটি ১২০ থেকে ১৩৫ কিলোমিটার বেগে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে, পূর্ব মেদিনীপুর, কলকাতা, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা ওড়িশার বালেশ্বর অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। আগামী দুদিন আরও শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় ডানা।
এদিকে বাংলাদেশের আবহাওয়াবিদ ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’ বাংলাদেশের খুলনা ও বরিশাল বিভাগের উপকূলীয় অংশে প্রভাব ফেলবে। এটি আগের ঘূর্ণিঝড় আম্পানের মতো একই পথে আঘাত হানতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
গত ২০২০ সালের ২০ মে ঘূর্ণিঝড় আম্পান বিধ্বংসী শক্তি নিয়ে সাতক্ষীরার উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানে। ঘূর্ণিঝড়টির সর্বোচ্চ গতি ছিল ঘণ্টায় ২০৪ কিলোমিটার। সে সময় খুলনা অঞ্চলে ৮ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছিল। দুর্যোগের কারণে নদীর বাঁধ ভেঙে যায়, যার ফলে অনেকে গৃহহীন ও বেকার হয়ে পড়ে।
ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে, পূর্ব মেদিনীপুর, কলকাতা, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা ওড়িশার বালেশ্বর অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। আগামী দুদিন আরও শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় ডানা।
এদিকে বাংলাদেশের আবহাওয়াবিদ ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’ বাংলাদেশের খুলনা ও বরিশাল বিভাগের উপকূলীয় অংশে প্রভাব ফেলবে। এটি আগের ঘূর্ণিঝড় আম্পানের মতো একই পথে আঘাত হানতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
গত ২০২০ সালের ২০ মে ঘূর্ণিঝড় আম্পান বিধ্বংসী শক্তি নিয়ে সাতক্ষীরার উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানে। ঘূর্ণিঝড়টির সর্বোচ্চ গতি ছিল ঘণ্টায় ২০৪ কিলোমিটার। সে সময় খুলনা অঞ্চলে ৮ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছিল। দুর্যোগের কারণে নদীর বাঁধ ভেঙে যায়, যার ফলে অনেকে গৃহহীন ও বেকার হয়ে পড়ে।