গাজা পুনর্নির্মাণে ৮০ বছর সময় লাগবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। গত এক বছর ধরে ইসরায়েলের ভয়াবহ হামলায় সেখানকার ঘরবাড়ি ও স্থাপনা ধ্বংস হয়ে গেছে। জাতিসংঘের আবাসন বিশেষজ্ঞ বালাকৃষ্ণণ রাজাগোপাল শনিবার (১৯ অক্টোবর) বলেন, চলতি বছরের জানুয়ারির মধ্যেই গাজার ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে।
এছাড়া উত্তর গাজায় ধ্বংসযজ্ঞের হার তুলনামূলক বেশি এবং সেখানে ৮২ শতাংশ স্থাপনা ধ্বংস হয়ে গেছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকার ঘরবাড়ি, মসজিদ, স্কুল, দোকানপাট ও সরকারি স্থাপনার ওপর নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ইসরায়েল। বোমাবর্ষণে আনুমানিক ৪ কোটি ২০ লাখ টন ধ্বংসস্তূপ তৈরি হয়েছে।
রাজাগোপাল বলেন, এসব ধ্বংসস্তূপে মিশে রয়েছে অবিস্ফোরিত বোমা, বিষাক্ত বর্জ্য, ধসে পড়া ভবনের অ্যাসবেস্টস এবং অন্যান্য সামগ্রী। তিনি বলেন, এসব বিষাক্ত বর্জ্যের কারণে গাজার ভূগর্ভস্থ পানি ও মাটি দূষণ ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সতর্ক করেছে যে, ধ্বংস হওয়া ভবনগুলো থেকে প্রচুর পরিমাণে ধূলিকণা বিপজ্জনক পদার্থ নিঃসরণ করছে যা বাতাসে ভাসছে এবং পানির সঙ্গে মিশে যাচ্ছে। বিষয়টি গাজার ২৩ লাখ মানুষের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ অব্যাহত থাকার কারণে গাজা পুনর্নির্মাণের ব্যয় প্রতিদিনই বাড়ছে। সূত্র: পার্সটুডে
এছাড়া উত্তর গাজায় ধ্বংসযজ্ঞের হার তুলনামূলক বেশি এবং সেখানে ৮২ শতাংশ স্থাপনা ধ্বংস হয়ে গেছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকার ঘরবাড়ি, মসজিদ, স্কুল, দোকানপাট ও সরকারি স্থাপনার ওপর নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ইসরায়েল। বোমাবর্ষণে আনুমানিক ৪ কোটি ২০ লাখ টন ধ্বংসস্তূপ তৈরি হয়েছে।
রাজাগোপাল বলেন, এসব ধ্বংসস্তূপে মিশে রয়েছে অবিস্ফোরিত বোমা, বিষাক্ত বর্জ্য, ধসে পড়া ভবনের অ্যাসবেস্টস এবং অন্যান্য সামগ্রী। তিনি বলেন, এসব বিষাক্ত বর্জ্যের কারণে গাজার ভূগর্ভস্থ পানি ও মাটি দূষণ ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সতর্ক করেছে যে, ধ্বংস হওয়া ভবনগুলো থেকে প্রচুর পরিমাণে ধূলিকণা বিপজ্জনক পদার্থ নিঃসরণ করছে যা বাতাসে ভাসছে এবং পানির সঙ্গে মিশে যাচ্ছে। বিষয়টি গাজার ২৩ লাখ মানুষের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ অব্যাহত থাকার কারণে গাজা পুনর্নির্মাণের ব্যয় প্রতিদিনই বাড়ছে। সূত্র: পার্সটুডে