আসন্ন পর্যটন মৌসুমকে সামনে রেখে বাংলাদেশ রেলওয়ে (বিআর) ২৩ থেকে ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে পর্যটকদের জন্য আটটি বিশেষ ট্রেন পরিচালনা করতে যাচ্ছে। বিআর-এর বিভাগীয় আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক (পূর্বাঞ্চল) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আরিফ বলেন, ‘আসন্ন পর্যটন মৌসুমে যাত্রীদের বাড়তি সুবিধা দিতে বাংলাদেশ রেলওয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-ঢাকা রুটে আটটি বিশেষ ট্রেন চালু করতে যাচ্ছে।’
তিনি বলেন, রুটে চলাচলরত দুই জোড়া আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়াও পর্যটকদের সুবিধার্থে আটটি বিশেষ ট্রেন ২৩ অক্টোবর থেকে ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত মোট পাঁচদিন চলবে। তবে তিনি জানান, ‘শীত মৌসুমে যদি বেশি যাত্রী কক্সবাজারে আসেন, তাহলে বিআর আবারও বিশেষ ট্রেন চালু করবে।’
বাংলাদেশ রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, ৫১৮ আসনের ১৮টি কোচ বিশিষ্ট বিশেষ ট্রেন-১ এর প্রথম ট্রিপ ঢাকার প্রধান স্টেশন কমলাপুর থেকে ২৩ অক্টোবর রাত ১১টায় ছেড়ে যাবে, যা পরের দিন সকাল ৭টায় কক্সবাজার স্টেশনে পৌঁছবে। ২৬ অক্টোবর ৬৩৪ আসনের বিশেষ ট্রেনটি শেষ যাত্রায় ঢাকা থেকে ছাড়বে।
এদিকে ৬৩৪ আসনের ১৮টি কোচ বিশিষ্ট বিশেষ ট্রেন-২ এর প্রথম ট্রিপটি ২৪ অক্টোবর দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে কক্সবাজার স্টেশন থেকে ছেড়ে যাবে, যা ঢাকায় পৌঁছবে রাত ১০টায়। বিশেষ ট্রেনটি শেষ যাত্রায় ২৭ অক্টোবর কক্সবাজার থেকে ছাড়বে। রাতে ট্রেনটিতে সাতটি এসি বার্থ, একটি প্রথম শ্রেণির বার্থ, চারটি এসি চেয়ার কোচ ও বিভিন্ন নিয়মিত বসার ব্যবস্থাসহ ৫১৮টি আসন থাকবে। দিনের পরিষেবাগুলোর জন্য স্লিপার কোচগুলিকে নিয়মিত আসনে রূপান্তরিত করায় আসন সংখ্যা বেড়ে ৬৩৪ হবে।
এর আগে বাংলাদেশ রেলওয়ে দুর্গাপূজার সময়ও বিশেষ ট্রেন পরিষেবা চালু করেছিল। কারণ উৎসবটির ছুটিতে বহু মানুষ কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। আন্তঃনগর পরিষেবা কক্সবাজার এক্সপ্রেস ২০২৩ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে কার্যক্রম শুরু করে। তারপর ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারীতে ট্যুরিস্ট এক্সপ্রেস চালু হয়। দুটি ট্রেনই চট্টগ্রামে থামবে। চট্টগ্রামগামী যাত্রীদের জন্য নির্ধারিত কোচ থাকবে।
তিনি বলেন, রুটে চলাচলরত দুই জোড়া আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়াও পর্যটকদের সুবিধার্থে আটটি বিশেষ ট্রেন ২৩ অক্টোবর থেকে ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত মোট পাঁচদিন চলবে। তবে তিনি জানান, ‘শীত মৌসুমে যদি বেশি যাত্রী কক্সবাজারে আসেন, তাহলে বিআর আবারও বিশেষ ট্রেন চালু করবে।’
বাংলাদেশ রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, ৫১৮ আসনের ১৮টি কোচ বিশিষ্ট বিশেষ ট্রেন-১ এর প্রথম ট্রিপ ঢাকার প্রধান স্টেশন কমলাপুর থেকে ২৩ অক্টোবর রাত ১১টায় ছেড়ে যাবে, যা পরের দিন সকাল ৭টায় কক্সবাজার স্টেশনে পৌঁছবে। ২৬ অক্টোবর ৬৩৪ আসনের বিশেষ ট্রেনটি শেষ যাত্রায় ঢাকা থেকে ছাড়বে।
এদিকে ৬৩৪ আসনের ১৮টি কোচ বিশিষ্ট বিশেষ ট্রেন-২ এর প্রথম ট্রিপটি ২৪ অক্টোবর দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে কক্সবাজার স্টেশন থেকে ছেড়ে যাবে, যা ঢাকায় পৌঁছবে রাত ১০টায়। বিশেষ ট্রেনটি শেষ যাত্রায় ২৭ অক্টোবর কক্সবাজার থেকে ছাড়বে। রাতে ট্রেনটিতে সাতটি এসি বার্থ, একটি প্রথম শ্রেণির বার্থ, চারটি এসি চেয়ার কোচ ও বিভিন্ন নিয়মিত বসার ব্যবস্থাসহ ৫১৮টি আসন থাকবে। দিনের পরিষেবাগুলোর জন্য স্লিপার কোচগুলিকে নিয়মিত আসনে রূপান্তরিত করায় আসন সংখ্যা বেড়ে ৬৩৪ হবে।
এর আগে বাংলাদেশ রেলওয়ে দুর্গাপূজার সময়ও বিশেষ ট্রেন পরিষেবা চালু করেছিল। কারণ উৎসবটির ছুটিতে বহু মানুষ কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। আন্তঃনগর পরিষেবা কক্সবাজার এক্সপ্রেস ২০২৩ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে কার্যক্রম শুরু করে। তারপর ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারীতে ট্যুরিস্ট এক্সপ্রেস চালু হয়। দুটি ট্রেনই চট্টগ্রামে থামবে। চট্টগ্রামগামী যাত্রীদের জন্য নির্ধারিত কোচ থাকবে।