এবার আওয়ামী লীগ যে আইনে দেশ পরিচালনা করেছিল সে আইনে তারা ন্যায়বিচার পেলে তাদের জীবনের স্বাদ মিটে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ কিছুদিন অপেক্ষা করুক। এ দেশে স্বৈরশাসককে জনগণ দেখতে চায় না। বিদেশিরা কোনো চাপ দিলে তাদের বলা হবে, এই জাতি সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে জানে।
আজ শনিবার (১৯ অক্টোবর) সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের হিফজুল উলুম কামিল মাদরাসা মাঠে জেলা জামায়াতের রুকন সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। শফিকুর রহমান বলেন, ‘বিগত আওয়ামী লীগ সরকার নিশিরাতের নির্বাচন করেছিল। তারা যে তিনটি নির্বাচন করেছে তার কোনোটিই সুষ্ঠু হয়নি। এসব নির্বাচনে কেউ ভোট দিতে পারেনি।
এর মাধ্যমে তারা প্রমাণ করেছে তারা নির্বাচন চায় না। এখন আসন্ন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নির্বাচন করতে পারবে কি না, তা জনগণই ঠিক করবে।’
আওয়ামী লীগ জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কি না, এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তাদের বিরুদ্ধে যেসব মামলা করা হয়েছে তার বিচারের ওপরও বিষয়টি নির্ভর করে। একটি মহল চাচ্ছে যেন তারা নির্বাচন করতে পারে।
তারা কারা? তারা আওয়ামী লীগের লুকিয়ে থাকা অংশ। জনগণ যেমন স্বৈরাচারকে বিতাড়িত করেছে, তেমন আওয়ামী লীগের এই দোসরদেরও হটিয়ে দেবে।’ জামায়াত আমির বলেন, ‘জামায়াত বৈষম্যহীন মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চায়। যে দেশে শিশুরা সব মৌলিক অধিকার পাবে। কেউ বেকার থাকবে না।
আজ শনিবার (১৯ অক্টোবর) সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের হিফজুল উলুম কামিল মাদরাসা মাঠে জেলা জামায়াতের রুকন সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। শফিকুর রহমান বলেন, ‘বিগত আওয়ামী লীগ সরকার নিশিরাতের নির্বাচন করেছিল। তারা যে তিনটি নির্বাচন করেছে তার কোনোটিই সুষ্ঠু হয়নি। এসব নির্বাচনে কেউ ভোট দিতে পারেনি।
এর মাধ্যমে তারা প্রমাণ করেছে তারা নির্বাচন চায় না। এখন আসন্ন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নির্বাচন করতে পারবে কি না, তা জনগণই ঠিক করবে।’
আওয়ামী লীগ জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কি না, এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তাদের বিরুদ্ধে যেসব মামলা করা হয়েছে তার বিচারের ওপরও বিষয়টি নির্ভর করে। একটি মহল চাচ্ছে যেন তারা নির্বাচন করতে পারে।
তারা কারা? তারা আওয়ামী লীগের লুকিয়ে থাকা অংশ। জনগণ যেমন স্বৈরাচারকে বিতাড়িত করেছে, তেমন আওয়ামী লীগের এই দোসরদেরও হটিয়ে দেবে।’ জামায়াত আমির বলেন, ‘জামায়াত বৈষম্যহীন মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চায়। যে দেশে শিশুরা সব মৌলিক অধিকার পাবে। কেউ বেকার থাকবে না।