এবার কিউবার প্রধান বিদ্যুৎ কেন্দ্র অকেজো হওয়ায় পরে দেশব্যাপী ব্ল্যাকআউটের ঘটনা ঘটেছে। লোডশেডিংয়ের কারণে প্রায় ১০ মিলিয়ন মানুষ বিদ্যুৎ বিহীন অবস্থায় রয়েছে। আজ শনিবার (১৯ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজ এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় শুক্রবার, প্রায় ১১টায় দেশটির প্রধান পাওয়ার গ্রিডটি ভেঙে পড়ে। গ্রিড কর্মকর্তারা জানান, পাওয়ার প্ল্যান্টটি পুনরায় চালু করতে ঠিক কত সময় লাগবে তা তারা নিশ্চিতভাবে বলতে পারছেন না। তবে, বেশ কয়েকটি ইউনিট ইতোমধ্যে প্ল্যান্টটি সচল করতে কাজ করছে।
এদিকে দেশটির নাগরিকরা বেশ কয়েক মাস ধরে দীর্ঘ ব্ল্যাকআউটের শিকার হচ্ছেন। এরপর গত বৃহস্পতিবার কিউবার প্রধানমন্ত্রী ‘জরুরী অবস্থা’ ঘোষণা করছেন। তবে, সেদিন পুরোপুরিভাবে ব্ল্যাকআউট হয়নি। পাওয়ার প্ল্যান্টটির কিছু অংশ চালু ছিলো।
এরপর শুক্রবার মাতানজাস রাজ্যে আন্তোনিও গুতেরেস পাওয়ার প্ল্যান্টটি সম্পূর্ণভাবে অফলাইনে চলে যায়। এমন পরিস্থিতি দেখে প্রেসিডেন্ট মিগুয়েল দিয়াজ-ক্যানেল বারমুডেজ তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স একাউন্টে লিখেছেন, ‘বিদ্যুৎ না আসা পর্যন্ত কোন বিশ্রাম নেই। আশা করছি, খুব দ্রুত পাওয়ার প্ল্যান্টটি সচল হবে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় শুক্রবার, প্রায় ১১টায় দেশটির প্রধান পাওয়ার গ্রিডটি ভেঙে পড়ে। গ্রিড কর্মকর্তারা জানান, পাওয়ার প্ল্যান্টটি পুনরায় চালু করতে ঠিক কত সময় লাগবে তা তারা নিশ্চিতভাবে বলতে পারছেন না। তবে, বেশ কয়েকটি ইউনিট ইতোমধ্যে প্ল্যান্টটি সচল করতে কাজ করছে।
এদিকে দেশটির নাগরিকরা বেশ কয়েক মাস ধরে দীর্ঘ ব্ল্যাকআউটের শিকার হচ্ছেন। এরপর গত বৃহস্পতিবার কিউবার প্রধানমন্ত্রী ‘জরুরী অবস্থা’ ঘোষণা করছেন। তবে, সেদিন পুরোপুরিভাবে ব্ল্যাকআউট হয়নি। পাওয়ার প্ল্যান্টটির কিছু অংশ চালু ছিলো।
এরপর শুক্রবার মাতানজাস রাজ্যে আন্তোনিও গুতেরেস পাওয়ার প্ল্যান্টটি সম্পূর্ণভাবে অফলাইনে চলে যায়। এমন পরিস্থিতি দেখে প্রেসিডেন্ট মিগুয়েল দিয়াজ-ক্যানেল বারমুডেজ তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স একাউন্টে লিখেছেন, ‘বিদ্যুৎ না আসা পর্যন্ত কোন বিশ্রাম নেই। আশা করছি, খুব দ্রুত পাওয়ার প্ল্যান্টটি সচল হবে।’