অবশেষে পাবনার সাঁথিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর মাকে ঘরে তুলে নিলেন ছেলে। গতকাল শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও থানা পুলিশের উপস্থিতিতে বৃদ্ধাকে তার ছেলের হেফাজত দেওয়া হয়। জানা গেছে, গত ১৫ অক্টোবর পাবনার সাঁথিয়ায় বৃদ্ধা মাকে মেরে বাড়ি থেকে বের করে দেয় তার একমাত্র সন্তান শাহ আলম।
এদিকে বৃদ্ধা মা বাড়ির গেটের সামনে বসে শুধু চোখের পানি ফেলছিলেন। এ ঘটনায় ওই বৃদ্ধার মেয়ে বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানা পুলিশ ও সেনা ক্যাম্পে অভিযোগ দায়ের করেন। পরে এ নিয়ে এক প্রতিবেদন প্রকাশ হলে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে।
এ ঘটনাটি ঘটে উপজেলার ধোপাদহ ইউনিয়নের চকমধুপুর গ্রামে। অভিযুক্ত শাহ আলম উপজেলার ধোপাদহ ইউনিয়নের চকমধুপুর গ্রামের মৃত মকছেদ আলমের ছেলে। সাঁথিয়া থানার এসআই ইকবাল হোসেন জানান, মাকে ছেলে বাড়িতে রাখতে রাজি হয়েছে। মা ও নিজ সন্তানের কাছে থাকবে।
এদিকে সাঁথিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ সাইদুর রহমান বলেন, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে থানার এসআই ইকবালের মাধ্যমে বৃদ্ধাকে তার ছেলের হেফাজত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া বৃদ্ধাও ছেলের কাছে থাকতে রাজি হয়েছে।
এদিকে বৃদ্ধা মা বাড়ির গেটের সামনে বসে শুধু চোখের পানি ফেলছিলেন। এ ঘটনায় ওই বৃদ্ধার মেয়ে বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানা পুলিশ ও সেনা ক্যাম্পে অভিযোগ দায়ের করেন। পরে এ নিয়ে এক প্রতিবেদন প্রকাশ হলে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে।
এ ঘটনাটি ঘটে উপজেলার ধোপাদহ ইউনিয়নের চকমধুপুর গ্রামে। অভিযুক্ত শাহ আলম উপজেলার ধোপাদহ ইউনিয়নের চকমধুপুর গ্রামের মৃত মকছেদ আলমের ছেলে। সাঁথিয়া থানার এসআই ইকবাল হোসেন জানান, মাকে ছেলে বাড়িতে রাখতে রাজি হয়েছে। মা ও নিজ সন্তানের কাছে থাকবে।
এদিকে সাঁথিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ সাইদুর রহমান বলেন, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে থানার এসআই ইকবালের মাধ্যমে বৃদ্ধাকে তার ছেলের হেফাজত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া বৃদ্ধাও ছেলের কাছে থাকতে রাজি হয়েছে।