এবার আফগানিস্তানের তালেবান সরকার মানুষসহ যেকোনো জীবন্ত প্রাণীর ছবি প্রচারের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে । ইতোমধ্যে, তাখার, কান্দাহার ও মায়দান ওয়ার্দাক প্রদেশকে জীবন্ত কিছুর ছবি দেখানো বন্ধ করতে বলা হয়েছে। এক প্রতিবেদনে সংবাদ সংস্থা এপি এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, তালেবান সরকারের প্রতিনিধিরা ইতোমধ্যে স্থানীয় মিডিয়ার লোকজনের সাথে দেখা করে বলেছে যে এ নিয়মটি তাদের ক্ষেত্রেও প্রয়োজ্য।
তবে, এমন পদক্ষেপের বিরুদ্ধ সাংবাদিকতা ও নাগরিক স্বাধীনতা গোষ্ঠীগুলো ব্যাপক সমালোচনা করেছে। ন্যায় প্রচার ও অন্যায় রোধ মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাইফুল ইসলাম খাইবার বলেন, নতুন নৈতিকতা আইনের অংশ হিসেবে এ আদেশটি গোটা দেশেই আরোপ করা হবে।
এদিকে ছবির উপর এই নিষেধাজ্ঞা হচ্ছে, তালেবানের ইসলামের ব্যাখ্যা-সম্বলিত নতুন অনুমোদিত আইনের অংশ। এই আইনে মুসলমানদের নিয়ে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ করা কিংবা ইসলামি আইন লঙ্ঘন করা নিষেধ করা হয়েছে । তাছাড়া এতে নারীদের অধিকারও কমানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ইরান ও সৌদি আরবসহ অন্য কোন মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ একই ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করে না। ৯০-এর দশকের শেষের দিকে তালেবান শাসনের সময়, তালেবানরা বেশিরভাগ টেলিভিশন, রেডিও এবং সংবাদপত্র সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করেছিলো।
প্রতিবেদনে বলা হয়, তালেবান সরকারের প্রতিনিধিরা ইতোমধ্যে স্থানীয় মিডিয়ার লোকজনের সাথে দেখা করে বলেছে যে এ নিয়মটি তাদের ক্ষেত্রেও প্রয়োজ্য।
তবে, এমন পদক্ষেপের বিরুদ্ধ সাংবাদিকতা ও নাগরিক স্বাধীনতা গোষ্ঠীগুলো ব্যাপক সমালোচনা করেছে। ন্যায় প্রচার ও অন্যায় রোধ মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাইফুল ইসলাম খাইবার বলেন, নতুন নৈতিকতা আইনের অংশ হিসেবে এ আদেশটি গোটা দেশেই আরোপ করা হবে।
এদিকে ছবির উপর এই নিষেধাজ্ঞা হচ্ছে, তালেবানের ইসলামের ব্যাখ্যা-সম্বলিত নতুন অনুমোদিত আইনের অংশ। এই আইনে মুসলমানদের নিয়ে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ করা কিংবা ইসলামি আইন লঙ্ঘন করা নিষেধ করা হয়েছে । তাছাড়া এতে নারীদের অধিকারও কমানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ইরান ও সৌদি আরবসহ অন্য কোন মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ একই ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করে না। ৯০-এর দশকের শেষের দিকে তালেবান শাসনের সময়, তালেবানরা বেশিরভাগ টেলিভিশন, রেডিও এবং সংবাদপত্র সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করেছিলো।