এবার বেনাপোল দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক রুস্তম খন্দকারকে আটক করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা।
আজ বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সকাল ১১টার দিকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন থেকে তাকে আটক করা হয়। রুস্তম খন্দকার নারায়নগঞ্জ জেলার ফতুল্লা থানার লালপুর গ্রামের তারা খন্দকারের ছেলে।
এদিকে আটক রুস্তম নারায়নগঞ্জের ফতুল্লা থানার একটি হত্যা মামলার আসামি। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলি করে হত্যার অভিযোগে গত ২৯ আগস্ট থানায় মামলা হয়।
ইমিগ্রেশন পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ভারতে পালিয়ে যাওয়ার জন্য আজ সকালে বেনাপোল ইমিগ্রেশন ভবনে প্রবেশ করেন রুস্তম। এ সময় তার চলাফেরা দেখে ইমিগ্রেশনে কর্মরত পুলিশের সন্দেহ হয়।
জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তারা জানতে পারেন, রুস্তম নারায়নগঞ্জের ফতল্লা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং তিনি ফতুল্লা থানায় হওয়া আদিল হত্যা মামলার ১৭১ নম্বর আসামি। এ সময় তাকে আটক করে বেনাপোল বন্দর পোর্ট পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সকাল ১১টার দিকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন থেকে তাকে আটক করা হয়। রুস্তম খন্দকার নারায়নগঞ্জ জেলার ফতুল্লা থানার লালপুর গ্রামের তারা খন্দকারের ছেলে।
এদিকে আটক রুস্তম নারায়নগঞ্জের ফতুল্লা থানার একটি হত্যা মামলার আসামি। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলি করে হত্যার অভিযোগে গত ২৯ আগস্ট থানায় মামলা হয়।
ইমিগ্রেশন পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ভারতে পালিয়ে যাওয়ার জন্য আজ সকালে বেনাপোল ইমিগ্রেশন ভবনে প্রবেশ করেন রুস্তম। এ সময় তার চলাফেরা দেখে ইমিগ্রেশনে কর্মরত পুলিশের সন্দেহ হয়।
জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তারা জানতে পারেন, রুস্তম নারায়নগঞ্জের ফতল্লা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং তিনি ফতুল্লা থানায় হওয়া আদিল হত্যা মামলার ১৭১ নম্বর আসামি। এ সময় তাকে আটক করে বেনাপোল বন্দর পোর্ট পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।