এবার হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পদত্যাগ করেছেন শফিকুল ইসলাম সজল ও ইলিয়াস দেওয়ান নামের দুই ছাত্রলীগ নেতা। গতকাল বুধবার (১৬ অক্টোবর) নিজ কার্যালয়ে অফিস করতে এসে সাধারণ শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পরে পদত্যাগ করেন তারা। তাদের বিপক্ষে জুলাই-আগস্ট ছাত্র আন্দোলনের সময় আন্দোলনের বিপক্ষে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ আছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের।
জানা যায়, সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নবম ও দশম গ্রেডে বিভিন্ন পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। এসব পদে ছাত্রলীগের ৬ নেতাকর্মীসহ মোট ১৬ জন নিয়োগ পান। শুরু থেকে বিশ্ববিদ্যালয়টির সাধারণ শিক্ষার্থীরা নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ তুলেন। বিশেষ করে ছাত্রলীগের শীর্ষ কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, হলের সীট দখলসহ নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ ছিলো সাধারণ শিক্ষার্থীদের।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো হাবিপ্রবি ক্যাম্পাসেও একরকম অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয় শাখা ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতাকর্মীদের। এরমধ্যে গত ৮ সেপ্টেম্বর নিয়োগপ্রাপ্তদের একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে এলে শিক্ষার্থীরা তাকে জুতার মালা পরিয়ে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করিয়ে ক্যাম্পাস ছাড়া করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের এড়িয়ে চলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজ কর্মস্থলে আসা বন্ধ করে দেন সজল ও ইলিয়াস নামের এই দুই শীর্ষ ছাত্রলীগ নেতা। তবে বুধবার (১৬অক্টোবর) এই দুইজনের অফিস করতে আসার খবর পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা।
এসময় তাদেরকে অফিস থেকে বের করে এনে এক পর্যায়ে তাদেরকে পদত্যাগ করার জন্য স্লোগান দিতে থাকেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। এসময় দাবির মুখে রেজিস্টার বরাবর পদত্যাগপত্র লিখে স্বাক্ষর করেন এই দুই নেতা। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক সেখানে উপস্থিত হয়ে প্রমাণ সাপেক্ষে এদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন শিক্ষার্থীদের। এরপর শিক্ষার্থীদের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন এই দুই নেতা।
এসময় উপস্থিত শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বললে তারা জানান, ছাত্রলীগ ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় সজল, ইলিয়াস দেওয়ানসহ হাবিপ্রবি থেকে নিয়োগ পাওয়া সেকশন অফিসাররা চাঁদাবাজি, সিট বাণিজ্য এবং ইতোপূর্বে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সাথে যুক্ত ছিল। এবং তারা অবৈধ ভাবে সেকশন অফিসার পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছে।
গত ১৬ তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষ হলে সেকশন অফিসার সজল উপস্থিত থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের হামলা করার জন্য ছাত্রলীগকে উস্কে দিয়েছিল। তাদের অফিস করতে আসার খবর পেয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনে যায় এবং সজল, ইলিয়াসকে পদত্যাগ করার জন্য আহ্বান করে। এরই প্রেক্ষিতে তারা নিজ ইচ্ছায় পদত্যাগ করে।
জানা যায়, সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নবম ও দশম গ্রেডে বিভিন্ন পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। এসব পদে ছাত্রলীগের ৬ নেতাকর্মীসহ মোট ১৬ জন নিয়োগ পান। শুরু থেকে বিশ্ববিদ্যালয়টির সাধারণ শিক্ষার্থীরা নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ তুলেন। বিশেষ করে ছাত্রলীগের শীর্ষ কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, হলের সীট দখলসহ নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ ছিলো সাধারণ শিক্ষার্থীদের।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো হাবিপ্রবি ক্যাম্পাসেও একরকম অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয় শাখা ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতাকর্মীদের। এরমধ্যে গত ৮ সেপ্টেম্বর নিয়োগপ্রাপ্তদের একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে এলে শিক্ষার্থীরা তাকে জুতার মালা পরিয়ে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করিয়ে ক্যাম্পাস ছাড়া করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের এড়িয়ে চলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজ কর্মস্থলে আসা বন্ধ করে দেন সজল ও ইলিয়াস নামের এই দুই শীর্ষ ছাত্রলীগ নেতা। তবে বুধবার (১৬অক্টোবর) এই দুইজনের অফিস করতে আসার খবর পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা।
এসময় তাদেরকে অফিস থেকে বের করে এনে এক পর্যায়ে তাদেরকে পদত্যাগ করার জন্য স্লোগান দিতে থাকেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। এসময় দাবির মুখে রেজিস্টার বরাবর পদত্যাগপত্র লিখে স্বাক্ষর করেন এই দুই নেতা। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক সেখানে উপস্থিত হয়ে প্রমাণ সাপেক্ষে এদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন শিক্ষার্থীদের। এরপর শিক্ষার্থীদের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন এই দুই নেতা।
এসময় উপস্থিত শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বললে তারা জানান, ছাত্রলীগ ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় সজল, ইলিয়াস দেওয়ানসহ হাবিপ্রবি থেকে নিয়োগ পাওয়া সেকশন অফিসাররা চাঁদাবাজি, সিট বাণিজ্য এবং ইতোপূর্বে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সাথে যুক্ত ছিল। এবং তারা অবৈধ ভাবে সেকশন অফিসার পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছে।
গত ১৬ তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষ হলে সেকশন অফিসার সজল উপস্থিত থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের হামলা করার জন্য ছাত্রলীগকে উস্কে দিয়েছিল। তাদের অফিস করতে আসার খবর পেয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনে যায় এবং সজল, ইলিয়াসকে পদত্যাগ করার জন্য আহ্বান করে। এরই প্রেক্ষিতে তারা নিজ ইচ্ছায় পদত্যাগ করে।