এবার সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসান মিরপুর টেস্ট দিয়ে দীর্ঘ সংস্করণে ইতি টানতে চান। নির্বাচক কমিটি খুশি হয়েই তাঁকে সে সুযোগ দিয়েছে, গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের জন্য ঘোষিত দলে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় স্থান পেয়েছেন সাকিব। দল ঘোষণার পর আজ ১৭ অক্টোবর দেশে ফেরার কথা ছিল তাঁর। ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকার পতনের পর এই প্রথম দেশে ফিরতেন তিনি। কিন্তু গতকাল রাতে হঠাৎ তাঁর দেশে ফেরা নিয়ে অনিশ্চয়তার কথা ছড়িয়ে পড়েছে।
এদিকে সংবাদমাধ্যম ইউএনবি বলছে, গতকাল বুধবার সাকিবের কুশপুত্তলিকা পড়ানোর ঘটনায় নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জেগেছে আবার। গত মাসে কানপুর টেস্ট শুরুর আগে নিজের অবসরের দিনক্ষণ ঠিক করে দিয়ে সাকিব বলেছিলেন ঘরের মাঠেই ক্যারিয়ার শেষ করতে চান। এবং সে অনুযায়ী আগামী ২১ অক্টোবর শুরু হতে যাওয়া মিরপুর টেস্টই তাঁর শেষ টেস্ট।
তবে একটি শর্তও দিয়েছিলেন সাকিব। দেশে ফিরলে অহেতুক হেনস্তা করা হবে না, সে নিশ্চয়তা চেয়েছিলেন বোর্ডের কাছে। আদাবরের রিংরোডে আন্দোলনে অংশ নেওয়া নিহত পোশাকশ্রমিক রুবেলের হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সহ প্রায় দেড় শ জনকে আসামি করা হয়েছে। সে মামলার ২৮তম আসামি সাকিব।
এছাড়া ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের এমপি বলে গত জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র আন্দোলনের সময় এ ব্যাপারে একদম নিশ্চুপ ছিলেন সাকিব। এতে ক্রিকেট সমর্থকদের বেশ বড় একটি অংশ সাকিবের উপর ক্ষুব্ধ। প্রথমে বোর্ড থেকে তাঁর নিরাপত্তার কোনো দায় না নেওয়া হলেও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ক্রীড়া উপদেষ্টা জানিয়েছেন দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়, এমন কিছু যেন না হয় সেটা নিশ্চিত করা হবে।
এরপর সাকিব ফেসবুকে এক পোস্ট দিয়ে নীরবতার জন্য ক্ষমা চান। এরপর টেস্ট দলে তাঁর অন্তর্ভুক্তিতে মনে হয়েছিল নিরাপত্তার ব্যাপারে নিশ্চয়তা পেয়েই দেশে ফিরছেন তিনি। ইউএনবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিসিবি সূত্র জানিয়েছিল আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় পৌঁছানোর কথা তাঁর।
কিন্তু গতকাল বুধবার সাকিবের দেশে ফেরা নিয়ে ক্ষুব্ধ কিছু সমর্থকদের অবস্থান নেওয়া, কুশপুত্তলিকা পোড়ানোয় তাঁর ফেরা নিয়ে অনিশ্চয়তা শুরু হয়েছে। ইউএনবি জানিয়েছে, একজন শীর্ষ পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, মানুষের ক্ষোভ দেখে নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে সাকিবকে ঢাকায় না ফেরার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে কলকাতাভিত্তিক পত্রিকা সংবাদ প্রতিদিন বলছে, বাংলাদেশে ফেরার জন্য ইতোমধ্যে দুবাই হাজির হলেও রাতের সাকিবের ঘনিষ্ঠ মহল নাকি জানিয়েছে এরপর আর যাওয়া হচ্ছে না তার। দুবাইয়ে নামার পর নাকি তাঁকে বাংলাদেশ থেকে জানানো হয়েছে, এখন বাংলাদেশে না আসাই ভালো।
এদিকে ইউএনবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাকিবের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ছাত্ররা জানিয়েছে আজ তারা বিসিবি কার্যালয়ে চিঠি দিয়ে সাবেক অধিনায়ক যেন স্টেডিয়ামে ঢুকতে না পারে, সে ব্যাপারে অনুরোধ করবেন। এবং অন্যান্য ছাত্রদের বিসিবি কার্যালয়ে এসে এই আন্দোলনে যোগ দেওয়ার অনুরোধ করেছেন ক্রিকেটভক্তরা।
এদিকে সংবাদমাধ্যম ইউএনবি বলছে, গতকাল বুধবার সাকিবের কুশপুত্তলিকা পড়ানোর ঘটনায় নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জেগেছে আবার। গত মাসে কানপুর টেস্ট শুরুর আগে নিজের অবসরের দিনক্ষণ ঠিক করে দিয়ে সাকিব বলেছিলেন ঘরের মাঠেই ক্যারিয়ার শেষ করতে চান। এবং সে অনুযায়ী আগামী ২১ অক্টোবর শুরু হতে যাওয়া মিরপুর টেস্টই তাঁর শেষ টেস্ট।
তবে একটি শর্তও দিয়েছিলেন সাকিব। দেশে ফিরলে অহেতুক হেনস্তা করা হবে না, সে নিশ্চয়তা চেয়েছিলেন বোর্ডের কাছে। আদাবরের রিংরোডে আন্দোলনে অংশ নেওয়া নিহত পোশাকশ্রমিক রুবেলের হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সহ প্রায় দেড় শ জনকে আসামি করা হয়েছে। সে মামলার ২৮তম আসামি সাকিব।
এছাড়া ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের এমপি বলে গত জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র আন্দোলনের সময় এ ব্যাপারে একদম নিশ্চুপ ছিলেন সাকিব। এতে ক্রিকেট সমর্থকদের বেশ বড় একটি অংশ সাকিবের উপর ক্ষুব্ধ। প্রথমে বোর্ড থেকে তাঁর নিরাপত্তার কোনো দায় না নেওয়া হলেও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ক্রীড়া উপদেষ্টা জানিয়েছেন দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়, এমন কিছু যেন না হয় সেটা নিশ্চিত করা হবে।
এরপর সাকিব ফেসবুকে এক পোস্ট দিয়ে নীরবতার জন্য ক্ষমা চান। এরপর টেস্ট দলে তাঁর অন্তর্ভুক্তিতে মনে হয়েছিল নিরাপত্তার ব্যাপারে নিশ্চয়তা পেয়েই দেশে ফিরছেন তিনি। ইউএনবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিসিবি সূত্র জানিয়েছিল আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় পৌঁছানোর কথা তাঁর।
কিন্তু গতকাল বুধবার সাকিবের দেশে ফেরা নিয়ে ক্ষুব্ধ কিছু সমর্থকদের অবস্থান নেওয়া, কুশপুত্তলিকা পোড়ানোয় তাঁর ফেরা নিয়ে অনিশ্চয়তা শুরু হয়েছে। ইউএনবি জানিয়েছে, একজন শীর্ষ পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, মানুষের ক্ষোভ দেখে নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে সাকিবকে ঢাকায় না ফেরার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে কলকাতাভিত্তিক পত্রিকা সংবাদ প্রতিদিন বলছে, বাংলাদেশে ফেরার জন্য ইতোমধ্যে দুবাই হাজির হলেও রাতের সাকিবের ঘনিষ্ঠ মহল নাকি জানিয়েছে এরপর আর যাওয়া হচ্ছে না তার। দুবাইয়ে নামার পর নাকি তাঁকে বাংলাদেশ থেকে জানানো হয়েছে, এখন বাংলাদেশে না আসাই ভালো।
এদিকে ইউএনবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাকিবের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ছাত্ররা জানিয়েছে আজ তারা বিসিবি কার্যালয়ে চিঠি দিয়ে সাবেক অধিনায়ক যেন স্টেডিয়ামে ঢুকতে না পারে, সে ব্যাপারে অনুরোধ করবেন। এবং অন্যান্য ছাত্রদের বিসিবি কার্যালয়ে এসে এই আন্দোলনে যোগ দেওয়ার অনুরোধ করেছেন ক্রিকেটভক্তরা।