এবার আলিম পরীক্ষায় পাস করা নাটোরের অদম্য প্রতিবন্ধী রাসেল মৃধার লেখাপড়ার দায়িত্ব নিয়েছে ইসলামী ছাত্রশিবির। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিংড়া উপজেলা ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি ইমরান ফরহাদ।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে রাসেলকে শুভেচ্ছা জানাতে ও মিষ্টিমুখ করাতে তার বাসায় উপস্থিত হন ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা। রাসেলের পা দিয়ে লিখে আলিম পাস করার সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার হলে ছাত্রশিবির নেতৃবৃন্দের নজরে আসে। তারা রাসেলের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে শুভেচ্ছা জানান।
দুই হাত ও এক পা নেই রাসেলের তবুও এক পায়ের আঙুলের মধ্যে কলম দিয়ে লিখে আলিম পাস করেন অদম্য প্রতিবন্ধী রাসেল। সিংড়া পৌর এলাকার শোলাকুড়া ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে জিপিএ-৩.২৯ পেয়ে উত্তীর্ণ হন তিনি। রাসেল মৃধা শোলাকুড়া গ্রামের দিনমজুর আব্দুর রহিম মৃধার ছেলে। রাসেল ২০২২ সালে দাখিল পরীক্ষাতেও সাফল্যের সঙ্গে উত্তীর্ণ হন।
এদিকে সিংড়া উপজেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ইমরান ফরহাদ বলেন, অদম্য রাসেলের খবর শুনে আজকে তার বাড়িতে গিয়ে শুভেচ্ছা জানাই। আমরা গিয়ে দেখেছি রাসেলদের পারিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব একটা ভালো নয়।
এমন পরিস্থিতিতে রাসেলের লেখাপড়ার খরচ চালানো পরিবারের পক্ষে সম্ভব না। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নেয়েছি, এখন থেকে চাকরি না পাওয়া পর্যন্ত রাসেলের লেখাপড়ার সকল খরচ বহন করবে ছাত্রশিবির। এছাড়াও রাসেলের চিকিৎসার জন্যও ছাত্রশিবিরের সহযোগিতা থাকবে।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে রাসেলকে শুভেচ্ছা জানাতে ও মিষ্টিমুখ করাতে তার বাসায় উপস্থিত হন ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা। রাসেলের পা দিয়ে লিখে আলিম পাস করার সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার হলে ছাত্রশিবির নেতৃবৃন্দের নজরে আসে। তারা রাসেলের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে শুভেচ্ছা জানান।
দুই হাত ও এক পা নেই রাসেলের তবুও এক পায়ের আঙুলের মধ্যে কলম দিয়ে লিখে আলিম পাস করেন অদম্য প্রতিবন্ধী রাসেল। সিংড়া পৌর এলাকার শোলাকুড়া ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে জিপিএ-৩.২৯ পেয়ে উত্তীর্ণ হন তিনি। রাসেল মৃধা শোলাকুড়া গ্রামের দিনমজুর আব্দুর রহিম মৃধার ছেলে। রাসেল ২০২২ সালে দাখিল পরীক্ষাতেও সাফল্যের সঙ্গে উত্তীর্ণ হন।
এদিকে সিংড়া উপজেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ইমরান ফরহাদ বলেন, অদম্য রাসেলের খবর শুনে আজকে তার বাড়িতে গিয়ে শুভেচ্ছা জানাই। আমরা গিয়ে দেখেছি রাসেলদের পারিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব একটা ভালো নয়।
এমন পরিস্থিতিতে রাসেলের লেখাপড়ার খরচ চালানো পরিবারের পক্ষে সম্ভব না। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নেয়েছি, এখন থেকে চাকরি না পাওয়া পর্যন্ত রাসেলের লেখাপড়ার সকল খরচ বহন করবে ছাত্রশিবির। এছাড়াও রাসেলের চিকিৎসার জন্যও ছাত্রশিবিরের সহযোগিতা থাকবে।