এবার একদিনের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে কমেছে কাঁচামরিচের দাম। কেজিপ্রতি ভারতীয় কাঁচামরিচ ১৬০ টাকা কমে বর্তমানে ২৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ভারত থেকে কাঁচামরিচ আমদানি বৃদ্ধির কারণে কমেছে দাম বলছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। আজ বুধবার (১৬ অক্টোবর) সকালে হিলি বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়। দাম কমাতে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে।
এদিকে হিলি বাজারে কাঁচামরিচ কিনতে আসা সালমান মাহমুদ নূর বলেন, পূজার ছুটির মধ্যে কাঁচামরিচ কিনেছিলাম কেজি প্রতি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা দরে। বর্তমানে কেজিপ্রতি ১০০ থেকে ১৬০ টাকা দাম কমেছে। যে কারণে আজ এক কেজি কাঁচামরিচ কিনলাম। তবে দাম আরও কমাতে হবে।
কেজি প্রতি ৫০ থেকে ৬০ টাকা হলে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের সুবিধা হবে। কারণ, বাজারে সব নিত্যপণ্যের দামই বেশি। সরকার যদি এখনই বাজার নিয়ন্ত্রণ না করতে পারে, তাহলে সাধারণ মানুষ আরও বিপাকে পড়বেন। আমরা চাই নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হোক।
এদিকে হিলি বাজারে কাঁচামরিচ বিক্রেতা বিপ্লব শেখ বলেন, ভারতীয় কাঁচামরিচ ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়েছিলো। বর্তমানে ভারত থেকে কাঁচামরিচ আমদানি বৃদ্ধির কারণে কিছুটা দাম কমেছে। বর্তমানে ভারতীয় কাঁচামরিচ ২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে আগের থেকে ক্রেতা অনেক কম। আমরা কম দামে কিনে কম দামে বিক্রি করছি।
এদিকে হিলি বাজারে কাঁচামরিচ কিনতে আসা সালমান মাহমুদ নূর বলেন, পূজার ছুটির মধ্যে কাঁচামরিচ কিনেছিলাম কেজি প্রতি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা দরে। বর্তমানে কেজিপ্রতি ১০০ থেকে ১৬০ টাকা দাম কমেছে। যে কারণে আজ এক কেজি কাঁচামরিচ কিনলাম। তবে দাম আরও কমাতে হবে।
কেজি প্রতি ৫০ থেকে ৬০ টাকা হলে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের সুবিধা হবে। কারণ, বাজারে সব নিত্যপণ্যের দামই বেশি। সরকার যদি এখনই বাজার নিয়ন্ত্রণ না করতে পারে, তাহলে সাধারণ মানুষ আরও বিপাকে পড়বেন। আমরা চাই নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হোক।
এদিকে হিলি বাজারে কাঁচামরিচ বিক্রেতা বিপ্লব শেখ বলেন, ভারতীয় কাঁচামরিচ ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়েছিলো। বর্তমানে ভারত থেকে কাঁচামরিচ আমদানি বৃদ্ধির কারণে কিছুটা দাম কমেছে। বর্তমানে ভারতীয় কাঁচামরিচ ২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে আগের থেকে ক্রেতা অনেক কম। আমরা কম দামে কিনে কম দামে বিক্রি করছি।