এবার প্রচণ্ড দাবদাহ ও ভ্যাপসা গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। তারমধ্যে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে কষ্টসাধ্য জীবন পার করছে বিভিন্ন অফিসে কর্মরতরা। এবার সেই গরমের কষ্ট লাঘবে কর্তৃপক্ষ বরাবর লুঙ্গি পরে অফিস করার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছেন এক কর্মচারী। গত বৃহস্পতিবার ৮ জুন নীলফামারীর সৈয়দপুরের সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি নামের একটি প্রতিষ্ঠানের এক কর্মচারী এ আবেদন করেছেন।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করছেন ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক এসরাফ আহমেদ। জানা যায়, ওই কর্মচারীর নাম নওশাদ আনছারী। তিনি ওই প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার অপারেটরের কাজ করেন। প্রচণ্ড গরম, তার ওপর ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের ফলে অফিসের কাজ করতে কষ্ট হওয়ায় এই ব্যতিক্রম আবেদন করেছেন তিনি।
সেই আবেদন পত্রে নওশাদ আনছারী লিখেন, সারাদেশে তীব্র দাবদাহ বইছে। সৈয়দপুরে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা অনুভূত হচ্ছে। বৃষ্টিহীন অসহ্য গরম ও ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে একটানা প্যান্ট পরে কাজ করা দুরূহ হয়ে পড়েছে। এতে শরীরের নানা স্থানে চুলকানিও শুরু হয়েছে। তাই লুঙ্গি পরে অফিস করার অনুমতি চান তিনি।
বিদ্যুৎ না থাকায় কম্পিউটারে কম্পোজ করতে না পেরে হাতেই পত্রটি লিখেছেন বলে জানান নওশাদ। তবে, এখনও চিঠির উত্তর পাননি তিনি। নওশাদ বলেন, আমি আসলে মন থেকেই আবেদনটি করেছি। অনেকেই বিষয়টি হাসি-ঠাট্টা হিসেবে নিলেও এটাই বাস্তবতা। এখনও চিঠির উত্তর পাইনি। তবে এ বিষয়ে ভালো সিদ্ধান্ত আসা করি। নইলে গরমে অফিস করা দুরূহ হয়ে পড়েছে।
এদি[কে সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স কোম্পানির সৈয়দপুরের ব্যবস্থাপক এসরাফ আহমেদ বলেন, লুঙ্গি পড়ে অফিস করার বিষয়ে একটি আবেদন পেয়েছি। এবিষয়ে এখনও কোনো আলোচনা হয়নি। রোববার আলোচনা হবে।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করছেন ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক এসরাফ আহমেদ। জানা যায়, ওই কর্মচারীর নাম নওশাদ আনছারী। তিনি ওই প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার অপারেটরের কাজ করেন। প্রচণ্ড গরম, তার ওপর ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের ফলে অফিসের কাজ করতে কষ্ট হওয়ায় এই ব্যতিক্রম আবেদন করেছেন তিনি।
সেই আবেদন পত্রে নওশাদ আনছারী লিখেন, সারাদেশে তীব্র দাবদাহ বইছে। সৈয়দপুরে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা অনুভূত হচ্ছে। বৃষ্টিহীন অসহ্য গরম ও ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে একটানা প্যান্ট পরে কাজ করা দুরূহ হয়ে পড়েছে। এতে শরীরের নানা স্থানে চুলকানিও শুরু হয়েছে। তাই লুঙ্গি পরে অফিস করার অনুমতি চান তিনি।
বিদ্যুৎ না থাকায় কম্পিউটারে কম্পোজ করতে না পেরে হাতেই পত্রটি লিখেছেন বলে জানান নওশাদ। তবে, এখনও চিঠির উত্তর পাননি তিনি। নওশাদ বলেন, আমি আসলে মন থেকেই আবেদনটি করেছি। অনেকেই বিষয়টি হাসি-ঠাট্টা হিসেবে নিলেও এটাই বাস্তবতা। এখনও চিঠির উত্তর পাইনি। তবে এ বিষয়ে ভালো সিদ্ধান্ত আসা করি। নইলে গরমে অফিস করা দুরূহ হয়ে পড়েছে।
এদি[কে সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স কোম্পানির সৈয়দপুরের ব্যবস্থাপক এসরাফ আহমেদ বলেন, লুঙ্গি পড়ে অফিস করার বিষয়ে একটি আবেদন পেয়েছি। এবিষয়ে এখনও কোনো আলোচনা হয়নি। রোববার আলোচনা হবে।