চলতি ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক এবং শেষ নবী হযরত মুহম্মদ (সা.)-এর রওজা জিয়ারত করেছেন ১ কোটি ৬ লাখ মানুষ। এই জিয়ারতকারীদের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ৫৮ লাখ এবং নারীর সংখ্যা ৪৭ লাখ। শতাংশ হিসেবে গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের ১০ মাসে দর্শনার্থী বৃদ্ধি পেয়েছে ২৬ শতাংশ। সৌদি সরকারের হজ ও ওমরাহ বিষয়ক মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করেছে এসব তথ্য।
এদিকে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে মক্কার কাবা শরিফের পর দ্বিতীয় পবিত্র মসজিদের নাম মসজিদে নববি। ১৪ হিজরি সনে মদিনায় হিজরতের পর মহনবী (সা.) নিজের তত্ত্বাবধানে নির্মাণ করেছিলেন এই মসজিদ। এই মসজিদের চত্বরের এক অংশে মহানবীর রওজা অবস্থিত। সৌদি আরবে এই রওজা ‘আল রওজা আল শরিফা’ নামে পরিচিত।
প্রতি বছর হজ এবং ওমরাহ পালনের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে সৌদি আরবে যান লাখ লাখ মানুষ। হজ কিংবা ওমরাহে যেসব আচার পালন করতে হয়, সেসবের মধ্যে নবীর রওজা জিয়ারত করা বাধ্যতামূলক নয়; তবে অনেকেই হজ-ওমরাহর আনুষ্ঠানিকতা পালন শেষে নবীর প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনার্থে মসজিদে নববিতে ‘আল রওজা আল শরিফা’ জিয়ারত করেন।
সৌদির ওমরাহ ও হজ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রওজায় শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসা দর্শনার্থীদের পরিষেবা ব্যবস্থা চলতি বছর উন্নততর করা হয়েছে। ভিড়ের কারণে মুসল্লিদের যেন হয়রানির শিকার হতে না হয়— সে বিষয়টিতে জোর দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া মুসল্লিদের সহযোগিতার জন্য নতুন গাইড নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এসব গাইডরা আরবি ছাড়াও অন্যান্য ভাষায় পারদর্শী। প্রসঙ্গত, নবীর রওজার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে গত বছর রওজার চারপাশ পিতলের বেড়া দিয়ে ঘিরে দিয়েছে সৌদির সরকার। সূত্র : গালফ নিউজ
এদিকে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে মক্কার কাবা শরিফের পর দ্বিতীয় পবিত্র মসজিদের নাম মসজিদে নববি। ১৪ হিজরি সনে মদিনায় হিজরতের পর মহনবী (সা.) নিজের তত্ত্বাবধানে নির্মাণ করেছিলেন এই মসজিদ। এই মসজিদের চত্বরের এক অংশে মহানবীর রওজা অবস্থিত। সৌদি আরবে এই রওজা ‘আল রওজা আল শরিফা’ নামে পরিচিত।
প্রতি বছর হজ এবং ওমরাহ পালনের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে সৌদি আরবে যান লাখ লাখ মানুষ। হজ কিংবা ওমরাহে যেসব আচার পালন করতে হয়, সেসবের মধ্যে নবীর রওজা জিয়ারত করা বাধ্যতামূলক নয়; তবে অনেকেই হজ-ওমরাহর আনুষ্ঠানিকতা পালন শেষে নবীর প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনার্থে মসজিদে নববিতে ‘আল রওজা আল শরিফা’ জিয়ারত করেন।
সৌদির ওমরাহ ও হজ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রওজায় শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসা দর্শনার্থীদের পরিষেবা ব্যবস্থা চলতি বছর উন্নততর করা হয়েছে। ভিড়ের কারণে মুসল্লিদের যেন হয়রানির শিকার হতে না হয়— সে বিষয়টিতে জোর দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া মুসল্লিদের সহযোগিতার জন্য নতুন গাইড নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এসব গাইডরা আরবি ছাড়াও অন্যান্য ভাষায় পারদর্শী। প্রসঙ্গত, নবীর রওজার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে গত বছর রওজার চারপাশ পিতলের বেড়া দিয়ে ঘিরে দিয়েছে সৌদির সরকার। সূত্র : গালফ নিউজ