এবার মাদারীপুরে বৌভাত অনুষ্ঠানে মুরগির মাংসের রোস্ট দিতে দেরি হওয়ায় সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন। শনিবার দুপুরে শিবচর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মোড়লকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে হেমায়েত ঢালী নামের একজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে স্থানীয়রা জানায়, গত শুক্রবার দুপুরে শিবচর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সিডি রোড এলাকার রিপন দেওয়ানের মেয়ে ফাতেমাতুজ জোহরার সঙ্গে শিবচর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মোড়লকান্দি গ্রামের খলিল বেপারির পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। আজ দুপুরে বরের বাড়িতে আয়োজন করা হয় বৌভাত অনুষ্ঠানের।
এই অনুষ্ঠানে দাওয়াত দেওয়া হয় পাশের নিলখী গ্রামের সুরুজ মিয়াকে। দুপুরে মেহমান সুরুজকে খাবার পরিবেশন করা হয়। এ সময় মুরগির মাংসের রোস্ট দিতে দেরি হওয়ায় রেগে যান সুরুজ। এ নিয়ে বরপক্ষের লোকজনের সঙ্গে সুরুজের তর্কবিতর্ক হয়। একপর্যায়ে সুরুজ সঙ্গে থাকা লোকজন নিয়ে বর খলিল বেপারীর লোকজনের ওপর হামলা চালান।
পরে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। এতে হেমায়েত ঢালী, বেল্লাল মোল্লা, ইব্রাহিম হাওলাদারসহ আহত হয় অন্তত ১০ জন। পরে আহতদের উদ্ধার করে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে হেময়াতে ঢালীকে আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয় রাজধানীর ঢামেক হাসপাতালে।
এ ঘটনার পর বৌভাত অনুষ্ঠানে আসা অতিথির মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে মোতায়েন করা হয় পুলিশ। মাদারীপুরের শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোক্তার হোসেন বলেন, ‘বিয়ের বৌভাত অনুষ্ঠানে মুরগির রোস্ট দিতে দেরি হওয়াকে কেন্দ্র করে এই সংঘর্ষ হয়। পরে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে স্থানীয়রা জানায়, গত শুক্রবার দুপুরে শিবচর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সিডি রোড এলাকার রিপন দেওয়ানের মেয়ে ফাতেমাতুজ জোহরার সঙ্গে শিবচর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মোড়লকান্দি গ্রামের খলিল বেপারির পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। আজ দুপুরে বরের বাড়িতে আয়োজন করা হয় বৌভাত অনুষ্ঠানের।
এই অনুষ্ঠানে দাওয়াত দেওয়া হয় পাশের নিলখী গ্রামের সুরুজ মিয়াকে। দুপুরে মেহমান সুরুজকে খাবার পরিবেশন করা হয়। এ সময় মুরগির মাংসের রোস্ট দিতে দেরি হওয়ায় রেগে যান সুরুজ। এ নিয়ে বরপক্ষের লোকজনের সঙ্গে সুরুজের তর্কবিতর্ক হয়। একপর্যায়ে সুরুজ সঙ্গে থাকা লোকজন নিয়ে বর খলিল বেপারীর লোকজনের ওপর হামলা চালান।
পরে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। এতে হেমায়েত ঢালী, বেল্লাল মোল্লা, ইব্রাহিম হাওলাদারসহ আহত হয় অন্তত ১০ জন। পরে আহতদের উদ্ধার করে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে হেময়াতে ঢালীকে আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয় রাজধানীর ঢামেক হাসপাতালে।
এ ঘটনার পর বৌভাত অনুষ্ঠানে আসা অতিথির মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে মোতায়েন করা হয় পুলিশ। মাদারীপুরের শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোক্তার হোসেন বলেন, ‘বিয়ের বৌভাত অনুষ্ঠানে মুরগির রোস্ট দিতে দেরি হওয়াকে কেন্দ্র করে এই সংঘর্ষ হয়। পরে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’