এবার ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ইতোমধ্যেই সিরিজ খুইয়েছে বাংলাদেশ দল। এবার শেষ ম্যাচে হোয়াইটওয়াশ এড়াতে মাঠে নামছে টাইগাররা। ভারতের হায়দরাবাদের ফিরোজ শাহ কোটলা স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় মাঠে নামবে দুই দল।
এই ম্যাচটিতে অবশ্য আলাদা চোখ থাকবে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দিকে। টি-টোয়েন্টিতে আজকের ম্যাচ দিয়েই অবসরে যাচ্ছেন অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটার। সিরিজ শুরুর প্রথম ম্যাচ পরেই জানা গিয়েছিল মাহমুদউল্লাহর অবসর প্রসঙ্গে। বিদায়ী ম্যাচে তাকে নিয়ে আলাদা করে কোনো সম্মান প্রদর্শনের ব্যবস্থা রয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে অবশ্য গতকাল কিছু জানাননি টাইগার কোচ নিক পোথাস, ‘দুঃখিত, এটা (দলের) অভ্যন্তরীণ ব্যাপার।’
এদিকে ভারত সফর থেকে শিক্ষা গ্রহণের কথা জানিয়ে পোথাস বলেন, ‘ভারতে অনেক দলই এসে বাজে সফর কাটিয়ে যায়। আমাদেরকে যেদিকে নজর দিতে হবে তা হচ্ছে শিখতে পারছি কিনা, সামনের দিকে তাকাতে হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আসছে সামনে, টি-টোয়েন্টি আছে। কিংবদন্তি আছে কয়েকজন যারা তাদের বাংলাদেশের হয়ে ক্যারিয়ারের শেষ প্রান্তে চলে এসেছেন। আমরা সবসময়ই জিততে চাই, দুনিয়ার যেকোনো খেলাতেই এটি সবাই করে থাকে।'
তিনি বলেন, 'তবে আমাদের বাস্তবিকভাবেও চিন্তা করতে হবে। আমরা কিছুটা ভাগ্যবানও যে ভারত সফরে আসতে পেরেছি। কারণ এখানে অনেক কিছু শেখা হয়েছে আমাদের। শিক্ষাটা সৎভাবে হতে হবে। ভারতের মত জায়গায় এসে আপনি কী শিখবেন? যা শিখবেন সেটাই আপনাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে। কারণ ভারত আপনাকে জানিয়ে দেবে আপনার কোথায় উন্নতি করতে হবে। ফলে সবসময় আপনাকে চোখ কান খোলা রাখতে হবে যখন কিনা আপনি ভারতে আসছেন।’
কী শিক্ষা পাওয়া গেছে প্রশ্নে পোথাস বলেন, ‘আপনাকে ব্যক্তিগত প্লেয়ারদের স্কিলের দিকে নজর দিতে হবে। একটি ব্যাপার মানতেই হবে, ফিল্ডিংয়ের দিক থেকে আমরা সুপার ছিলাম। কারণটা হচ্ছে, এখানে ফিল্ডিংয়ে প্রতিপক্ষের কোনো প্রভাব নেই, পুরোটাই আমাদের নিয়ন্ত্রণে। ফলে এখানে প্লেয়ারদের অনেক কৃতিত্ব দিতে হবে ফিল্ডিংয়ের ব্যাপারে। এরপর বোলিং, ব্যাটিংয়ের দিকে যদি তাকান, একটি কাজ ভারত সবসময় করবেই তা হচ্ছে আপনাকে অনেক চাপে ফেলে দিবে। কারণটা হচ্ছে তাদের স্কিল।'
তিনি বলেন, 'শিক্ষাটা হচ্ছে কীভাবে লম্বা সময় ধরে চাপটা সামাল দিতে পারবেন। খেলাটা বুঝবেন চাপের মাঝে লম্বা সময় ধরে। বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কীভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এখানে পরিবর্তন আসতে থাকবে। এটা সম্মানের ব্যাপার ভারতে খেলতে পারাটা। যখন আপনি বিশ্বের সেরা দলের বিপক্ষে খেলবেন, তারা আপনাকে বুঝতে সাহায্য করবে যে কোথায় উন্নতি করা দরকার।’
এই ম্যাচটিতে অবশ্য আলাদা চোখ থাকবে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দিকে। টি-টোয়েন্টিতে আজকের ম্যাচ দিয়েই অবসরে যাচ্ছেন অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটার। সিরিজ শুরুর প্রথম ম্যাচ পরেই জানা গিয়েছিল মাহমুদউল্লাহর অবসর প্রসঙ্গে। বিদায়ী ম্যাচে তাকে নিয়ে আলাদা করে কোনো সম্মান প্রদর্শনের ব্যবস্থা রয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে অবশ্য গতকাল কিছু জানাননি টাইগার কোচ নিক পোথাস, ‘দুঃখিত, এটা (দলের) অভ্যন্তরীণ ব্যাপার।’
এদিকে ভারত সফর থেকে শিক্ষা গ্রহণের কথা জানিয়ে পোথাস বলেন, ‘ভারতে অনেক দলই এসে বাজে সফর কাটিয়ে যায়। আমাদেরকে যেদিকে নজর দিতে হবে তা হচ্ছে শিখতে পারছি কিনা, সামনের দিকে তাকাতে হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আসছে সামনে, টি-টোয়েন্টি আছে। কিংবদন্তি আছে কয়েকজন যারা তাদের বাংলাদেশের হয়ে ক্যারিয়ারের শেষ প্রান্তে চলে এসেছেন। আমরা সবসময়ই জিততে চাই, দুনিয়ার যেকোনো খেলাতেই এটি সবাই করে থাকে।'
তিনি বলেন, 'তবে আমাদের বাস্তবিকভাবেও চিন্তা করতে হবে। আমরা কিছুটা ভাগ্যবানও যে ভারত সফরে আসতে পেরেছি। কারণ এখানে অনেক কিছু শেখা হয়েছে আমাদের। শিক্ষাটা সৎভাবে হতে হবে। ভারতের মত জায়গায় এসে আপনি কী শিখবেন? যা শিখবেন সেটাই আপনাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে। কারণ ভারত আপনাকে জানিয়ে দেবে আপনার কোথায় উন্নতি করতে হবে। ফলে সবসময় আপনাকে চোখ কান খোলা রাখতে হবে যখন কিনা আপনি ভারতে আসছেন।’
কী শিক্ষা পাওয়া গেছে প্রশ্নে পোথাস বলেন, ‘আপনাকে ব্যক্তিগত প্লেয়ারদের স্কিলের দিকে নজর দিতে হবে। একটি ব্যাপার মানতেই হবে, ফিল্ডিংয়ের দিক থেকে আমরা সুপার ছিলাম। কারণটা হচ্ছে, এখানে ফিল্ডিংয়ে প্রতিপক্ষের কোনো প্রভাব নেই, পুরোটাই আমাদের নিয়ন্ত্রণে। ফলে এখানে প্লেয়ারদের অনেক কৃতিত্ব দিতে হবে ফিল্ডিংয়ের ব্যাপারে। এরপর বোলিং, ব্যাটিংয়ের দিকে যদি তাকান, একটি কাজ ভারত সবসময় করবেই তা হচ্ছে আপনাকে অনেক চাপে ফেলে দিবে। কারণটা হচ্ছে তাদের স্কিল।'
তিনি বলেন, 'শিক্ষাটা হচ্ছে কীভাবে লম্বা সময় ধরে চাপটা সামাল দিতে পারবেন। খেলাটা বুঝবেন চাপের মাঝে লম্বা সময় ধরে। বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কীভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এখানে পরিবর্তন আসতে থাকবে। এটা সম্মানের ব্যাপার ভারতে খেলতে পারাটা। যখন আপনি বিশ্বের সেরা দলের বিপক্ষে খেলবেন, তারা আপনাকে বুঝতে সাহায্য করবে যে কোথায় উন্নতি করা দরকার।’