এবার বেড়েছে ভোজ্য তেলের দাম। খোলা সয়াবিন এবং পাম তেলের দাম বেড়েছে বেশি। নির্ধারিত দামেই বিক্রি হচ্ছে বোতলজাত সয়াবিন তেল। কিন্তু বাজারে এই তেলের সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে সকল উৎপাদক। দাম বৃদ্ধির আবেদন করা হলেও তাতে সায় দেয়নি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। দোকানিরা জানায়, চাহিদা মতো তেল পাওয়া যাচ্ছে না। আবার বিক্রেতাদের লভ্যাংশ কমিয়ে দেয়া হয়েছে। ফলে শৃংখলা নেই তেলের বাজারে।
এদিকে তিন মাস আগে সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করে দেয় বাণিজ্য মন্ত্রনালয়। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম নির্ধারণ করা হয় ১৬৭ টাকা। আর ৮৩৮ টাকায় নির্ধারণ হয় পাঁচ লিটারের দাম। কিন্তু এই দামে তেল সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে সকল উৎপাদক। তাই বাজারে তৈরি হয়েছে সংকট।
আধা লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করে দেয়নি মন্ত্রনালয়। তবে তা বিক্রি হচ্ছে ৮৭ টাকায়। অর্থাৎ এক লিটারের নির্ধারিত দামের তুলনায় আধালিটারে নেয়া হচ্ছে ৪ টাকা বেশি। কমিয়ে দেয়া হয়েছে দোকানিদের লভ্যাংশ।
এদিকে গেল এক মাসে খোলা সয়াবিন তেলের লিটার প্রতি দাম বেড়েছে ১০ টাকা। সর্বোচ্চ ১৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে পাম তেলের দাম। টিসিবির হিসাব বলছে, সয়াবিন, পাম অলিন, রাইস ব্রান অয়েলের দাম সপ্তোহের ব্যবধানে বেড়েছে সর্বোচ্চ ২০ টাকা পর্যন্ত।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, দেশে বছরে মোট ভোজ্যতেলের চাহিদা ২২ লাখ টন। দেশে উৎপাদন হয় ২ লাখ ৫০ হাজার টন। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে অপরিশোধিত ভোজ্য তেল আমদানি হয়েছে ২৩ লাখ টন।
এদিকে তিন মাস আগে সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করে দেয় বাণিজ্য মন্ত্রনালয়। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম নির্ধারণ করা হয় ১৬৭ টাকা। আর ৮৩৮ টাকায় নির্ধারণ হয় পাঁচ লিটারের দাম। কিন্তু এই দামে তেল সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে সকল উৎপাদক। তাই বাজারে তৈরি হয়েছে সংকট।
আধা লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করে দেয়নি মন্ত্রনালয়। তবে তা বিক্রি হচ্ছে ৮৭ টাকায়। অর্থাৎ এক লিটারের নির্ধারিত দামের তুলনায় আধালিটারে নেয়া হচ্ছে ৪ টাকা বেশি। কমিয়ে দেয়া হয়েছে দোকানিদের লভ্যাংশ।
এদিকে গেল এক মাসে খোলা সয়াবিন তেলের লিটার প্রতি দাম বেড়েছে ১০ টাকা। সর্বোচ্চ ১৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে পাম তেলের দাম। টিসিবির হিসাব বলছে, সয়াবিন, পাম অলিন, রাইস ব্রান অয়েলের দাম সপ্তোহের ব্যবধানে বেড়েছে সর্বোচ্চ ২০ টাকা পর্যন্ত।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, দেশে বছরে মোট ভোজ্যতেলের চাহিদা ২২ লাখ টন। দেশে উৎপাদন হয় ২ লাখ ৫০ হাজার টন। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে অপরিশোধিত ভোজ্য তেল আমদানি হয়েছে ২৩ লাখ টন।