আজ বিকেলে শেরপুরে আলাদা বজ্রপাতে এক শিক্ষার্থী ও কৃষকসহ দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে জেলার নকলা উপজেলার গনপদ্দী ইউনিয়নের বড়ইতার গ্রাম ও চরঅষ্টধর ইউনিয়নের দক্ষিণ নারায়ণখোলা গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
তারা হলেন- বড়ইতার গ্রামের আতশ আলীর ছেলে কৃষক শিপন মিয়া (৪৫) ও দক্ষিণ নারায়ণখোলা গ্রামের শফিকের ছেলে স্থানীয় একটি মাদরাসার নবম শ্রেণির ছাত্র সাব্বির (১৬)।
এদিকে সাব্বিরের পরিবার জানায়, শুক্রবার বৃষ্টি শুরু হলে সাব্বির বন্ধুদের নিয়ে অষ্টধর ইউনিয়নের ব্রক্ষ্মপুত্র নদীর পাশে মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। এসময় বজ্রপাতে সে আহত হয়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নকলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অপরদিকে, কৃষক শিপন মিয়া বৃষ্টির সময় গোরামারা নদীর পাশের মাঠে গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মারা যান। নকলা থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ রিয়াদ মাহমুদ বলেন, এ ঘটনায় থানায় আলাদা দুইটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
এ ব্যাপারে নকলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া উম্মুল বানিন জানান, সাব্বির ও শিপনের পরিবারকে নগদ ২৫ হাজার টাকা করে মোট ৫০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
তারা হলেন- বড়ইতার গ্রামের আতশ আলীর ছেলে কৃষক শিপন মিয়া (৪৫) ও দক্ষিণ নারায়ণখোলা গ্রামের শফিকের ছেলে স্থানীয় একটি মাদরাসার নবম শ্রেণির ছাত্র সাব্বির (১৬)।
এদিকে সাব্বিরের পরিবার জানায়, শুক্রবার বৃষ্টি শুরু হলে সাব্বির বন্ধুদের নিয়ে অষ্টধর ইউনিয়নের ব্রক্ষ্মপুত্র নদীর পাশে মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। এসময় বজ্রপাতে সে আহত হয়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নকলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অপরদিকে, কৃষক শিপন মিয়া বৃষ্টির সময় গোরামারা নদীর পাশের মাঠে গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মারা যান। নকলা থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ রিয়াদ মাহমুদ বলেন, এ ঘটনায় থানায় আলাদা দুইটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
এ ব্যাপারে নকলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া উম্মুল বানিন জানান, সাব্বির ও শিপনের পরিবারকে নগদ ২৫ হাজার টাকা করে মোট ৫০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।