এবার এমপিওভুক্তিসহ তিন দফা দাবিতে আগামী ১৫ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের বাসভবন যমুনার অভিমুখে লংমার্চ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ বেসরকারি কলেজ অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষক ফেডারেশন। কুষ্টিয়া প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আজ শুক্রবার (১১ অক্টোবর) ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নেকবর হোসেন বলেন, বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্সের শিক্ষকেরা ৩২ বছর ধরে বৈষম্যের শিকার। বিগত সরকারের আমলে শেখ পরিবারের নামের প্রতিষ্ঠানগুলো জাতীয়করণ করা হলেও সারাদেশে এখনো সাড়ে ৪০০ প্রতিষ্ঠানের প্রায় সাড়ে ৩ হাজার শিক্ষক মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
তিনি বলেন, এমপিও না হওয়ায় এসব শিক্ষকেরা বেতন–ভাতা পাচ্ছেন না। তাই দ্রুত প্রতিটি কলেজে অনার্স শাখা থেকে পাঁচজন ও মাস্টার্স শাখা থেকে সাতজন শিক্ষককে এমপিও দেয়ার দাবি জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক নেতারা জানান, গত ৬ অক্টোবর শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেও কোনো আশ্বাসের বাণী না পেয়ে তারা হতাশ। আগামী ১৪ অক্টোবরের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এমপিওর ঘোষণা না এলে পরদিন (১৫ অক্টোবর) ‘লংমার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি পালন করা হবে বলেও জানান তারা।
এদিন সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে কুষ্টিয়া জেলা কমিটির সভাপতি এস এম দারুল ইসলাম, শিক্ষক নেতা আবদুর রহমান, ইমদাদুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নেকবর হোসেন বলেন, বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্সের শিক্ষকেরা ৩২ বছর ধরে বৈষম্যের শিকার। বিগত সরকারের আমলে শেখ পরিবারের নামের প্রতিষ্ঠানগুলো জাতীয়করণ করা হলেও সারাদেশে এখনো সাড়ে ৪০০ প্রতিষ্ঠানের প্রায় সাড়ে ৩ হাজার শিক্ষক মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
তিনি বলেন, এমপিও না হওয়ায় এসব শিক্ষকেরা বেতন–ভাতা পাচ্ছেন না। তাই দ্রুত প্রতিটি কলেজে অনার্স শাখা থেকে পাঁচজন ও মাস্টার্স শাখা থেকে সাতজন শিক্ষককে এমপিও দেয়ার দাবি জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক নেতারা জানান, গত ৬ অক্টোবর শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেও কোনো আশ্বাসের বাণী না পেয়ে তারা হতাশ। আগামী ১৪ অক্টোবরের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এমপিওর ঘোষণা না এলে পরদিন (১৫ অক্টোবর) ‘লংমার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি পালন করা হবে বলেও জানান তারা।
এদিন সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে কুষ্টিয়া জেলা কমিটির সভাপতি এস এম দারুল ইসলাম, শিক্ষক নেতা আবদুর রহমান, ইমদাদুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।