এবার বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে নিজেদের ইতিহাসের সবচেয়ে বাজে শুরু করেছিল ব্রাজিল। বাছাইপর্বের প্রায় অর্ধেক শেষ হলেও পয়েন্ট তালিকায় খুব একটা ভালো অবস্থানে নেই পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। এমতবস্থায় বিশ্বকাপ বাছাইয়ের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে চিলি মুখোমুখি হয় নেইমার-ভিনিসিয়ুসবিহীন দলটি।
পয়েন্ট টেবিলে নড়বড়ে থাকা ব্রাজিলের জন্য ম্যাচটিতে জয়ের বিকল্প ছিল না। চিলির বিপক্ষে ম্যাচটিতে শেষ পর্যন্ত দুর্দান্তভাবে জয় তুলে নেয় সেলেসাওরা। স্বাগতিকদের হারায় ২-১ গোলে। শুক্রবার (১১ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় ভোর ৬টায় চিলির স্তাদিও ন্যাসিওনাল হুলিও মার্টিনেজ প্রাদানোসে স্বাগতিক চিলির বিপক্ষে মাঠে নামে দরিভাল জুনিয়রের দল।
ম্যাচ দেখে মনে হচ্ছিল ড্র নিয়ে মাঠে ছাড়বে ব্রাজিল। তবে সেটা আর হয়নি। শেষ মুহূর্তের গোলে চিলিকে হারিয়েছে দরিভালের দল। তাতে এক ম্যাচ পর জয়ে ফিরল ব্রাজিল। সফরকারীদের ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটেই গোল হজম করতে হয়। ফেলিপ লয়োলার ক্রস থেকে দারুণ এক হেডে দলকে এগিয়ে দেন এডুয়ার্ডো ভার্গাস।
এরপর বেশকিছু সুযোগ নষ্ট করে ব্রাজিল। তবে প্রথমার্ধে বাড়ানো সময়ের প্রথম মিনিটে দলকে সমতায় ফেরান ইগোর জেসুস। প্রথমবার জাতীয় দলে ডাক পেয়েই গোল করেন এই ফরোয়ার্ড। দ্বিতীয় হাফে দুই দলই অগোছালো খেলা খেলে। বলতে গেলে দুই দলই ভালো কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি।
এরই মাঝে বেশকিছু পরিবর্তন করে ব্রাজিল কোচ। ম্যাচের ৬৮ মিনিটে সাভিনিহোর বদলি হিসেবে নামেন লুইজ হেনরিক। আর তিনিই ম্যাচের ব্যবধান গড়ে দেন। ম্যাচের ৮৯তম মিনিটে ডানদিক থেকে ডি-বক্সে ঢুকে কোনাকুনি শট নিয়ে গোল করেন হেনরিক। ম্যাচে বাড়ানো সময়ে কোনো গোল না হলে ব্রাজিলের জয় নিশ্চিত হয়।
এই জয়ে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের কনমেবল অঞ্চলের টেবিলে চারে উঠে এলো ব্রাজিল। ইকুয়েডর প্যারাগুয়ের সঙ্গে পয়েন্ট হারানোর কারণে পাঁচে নেমে গেছে। ৯ ম্যাচে ব্রাজিলের পয়েন্ট ১৩। সমান ম্যাচে ১৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আর্জেন্টিনা।
এর আগে দিনের অন্য ম্যাচে ভেনেজুয়েলার মুখোমুখি হয় আর্জেন্টিনা। ম্যাচটি দিয়ে লিওনেল মেসি ফিরলেও জয়ে ফিরতে পারেনি আলবিসেলেস্তেরা। ১-১ গোলের ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে স্ক্যালোনির শিষ্যরা। এই ম্যাচের আগে কলম্বিয়ার বিপক্ষে হারের স্বাদ পায় বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। টানা দুই ম্যাচ জয়হীন রইল আর্জেন্টিনা।
পয়েন্ট টেবিলে নড়বড়ে থাকা ব্রাজিলের জন্য ম্যাচটিতে জয়ের বিকল্প ছিল না। চিলির বিপক্ষে ম্যাচটিতে শেষ পর্যন্ত দুর্দান্তভাবে জয় তুলে নেয় সেলেসাওরা। স্বাগতিকদের হারায় ২-১ গোলে। শুক্রবার (১১ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় ভোর ৬টায় চিলির স্তাদিও ন্যাসিওনাল হুলিও মার্টিনেজ প্রাদানোসে স্বাগতিক চিলির বিপক্ষে মাঠে নামে দরিভাল জুনিয়রের দল।
ম্যাচ দেখে মনে হচ্ছিল ড্র নিয়ে মাঠে ছাড়বে ব্রাজিল। তবে সেটা আর হয়নি। শেষ মুহূর্তের গোলে চিলিকে হারিয়েছে দরিভালের দল। তাতে এক ম্যাচ পর জয়ে ফিরল ব্রাজিল। সফরকারীদের ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটেই গোল হজম করতে হয়। ফেলিপ লয়োলার ক্রস থেকে দারুণ এক হেডে দলকে এগিয়ে দেন এডুয়ার্ডো ভার্গাস।
এরপর বেশকিছু সুযোগ নষ্ট করে ব্রাজিল। তবে প্রথমার্ধে বাড়ানো সময়ের প্রথম মিনিটে দলকে সমতায় ফেরান ইগোর জেসুস। প্রথমবার জাতীয় দলে ডাক পেয়েই গোল করেন এই ফরোয়ার্ড। দ্বিতীয় হাফে দুই দলই অগোছালো খেলা খেলে। বলতে গেলে দুই দলই ভালো কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি।
এরই মাঝে বেশকিছু পরিবর্তন করে ব্রাজিল কোচ। ম্যাচের ৬৮ মিনিটে সাভিনিহোর বদলি হিসেবে নামেন লুইজ হেনরিক। আর তিনিই ম্যাচের ব্যবধান গড়ে দেন। ম্যাচের ৮৯তম মিনিটে ডানদিক থেকে ডি-বক্সে ঢুকে কোনাকুনি শট নিয়ে গোল করেন হেনরিক। ম্যাচে বাড়ানো সময়ে কোনো গোল না হলে ব্রাজিলের জয় নিশ্চিত হয়।
এই জয়ে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের কনমেবল অঞ্চলের টেবিলে চারে উঠে এলো ব্রাজিল। ইকুয়েডর প্যারাগুয়ের সঙ্গে পয়েন্ট হারানোর কারণে পাঁচে নেমে গেছে। ৯ ম্যাচে ব্রাজিলের পয়েন্ট ১৩। সমান ম্যাচে ১৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আর্জেন্টিনা।
এর আগে দিনের অন্য ম্যাচে ভেনেজুয়েলার মুখোমুখি হয় আর্জেন্টিনা। ম্যাচটি দিয়ে লিওনেল মেসি ফিরলেও জয়ে ফিরতে পারেনি আলবিসেলেস্তেরা। ১-১ গোলের ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে স্ক্যালোনির শিষ্যরা। এই ম্যাচের আগে কলম্বিয়ার বিপক্ষে হারের স্বাদ পায় বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। টানা দুই ম্যাচ জয়হীন রইল আর্জেন্টিনা।