এবার বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক জোরদারে আজ ওয়াশিংটনে চারটি আলাদা বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনীতিবিষয়ক ভারপ্রাপ্ত আন্ডার সেক্রেটারি জন বাসসহ যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এসব বৈঠক করবেন।
জানা গেছে, সকালের প্রথম বৈঠক হবে সহকারী বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডন লিঞ্চের সঙ্গে। পরের বৈঠক উপ পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিচার্ড ভার্মার সঙ্গে। দুপুরে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেবেন পররাষ্ট্র সচিব।
সেখানে থাকার কথা ডোনাল্ড লুর। এদিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিবিষয়ক ভারপ্রাপ্ত আন্ডার সেক্রেটারি জন বাসসহ মার্কিন প্রশাসনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এসব বৈঠক করবেন জমিস উদ্দীন। এ ছাড়াও দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক জ্যেষ্ঠ পরিচালক লিন্ডসে ফোর্ডের সঙ্গেও বৈঠকের কথা রয়েছে।
শুক্রবার (১১ অক্টোবর) মার্কিন বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া এবং মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বৈশ্বিক দুর্নীতি দমন ব্যুরোর ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়কারী শেলবি স্মিথ–উইলসনের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে।
এদিকে সামগ্রিকভাবে বিভিন্ন খাতে সংস্কার, অর্থনীতি, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শ্রম ও মানবাধিকার, সুশাসন, দুর্নীতি দমন, সন্ত্রাসবাদ দমন, প্রতিরক্ষা, স্বাস্থ্য, জলবায়ু পরিবর্তন, রোহিঙ্গা সংকটসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ওয়াশিংটনের ছয়টি বৈঠকে।
জানা গেছে, সকালের প্রথম বৈঠক হবে সহকারী বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডন লিঞ্চের সঙ্গে। পরের বৈঠক উপ পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিচার্ড ভার্মার সঙ্গে। দুপুরে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেবেন পররাষ্ট্র সচিব।
সেখানে থাকার কথা ডোনাল্ড লুর। এদিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিবিষয়ক ভারপ্রাপ্ত আন্ডার সেক্রেটারি জন বাসসহ মার্কিন প্রশাসনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এসব বৈঠক করবেন জমিস উদ্দীন। এ ছাড়াও দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক জ্যেষ্ঠ পরিচালক লিন্ডসে ফোর্ডের সঙ্গেও বৈঠকের কথা রয়েছে।
শুক্রবার (১১ অক্টোবর) মার্কিন বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া এবং মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বৈশ্বিক দুর্নীতি দমন ব্যুরোর ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়কারী শেলবি স্মিথ–উইলসনের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে।
এদিকে সামগ্রিকভাবে বিভিন্ন খাতে সংস্কার, অর্থনীতি, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শ্রম ও মানবাধিকার, সুশাসন, দুর্নীতি দমন, সন্ত্রাসবাদ দমন, প্রতিরক্ষা, স্বাস্থ্য, জলবায়ু পরিবর্তন, রোহিঙ্গা সংকটসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ওয়াশিংটনের ছয়টি বৈঠকে।