এবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ আবু সাঈদকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করার অভিযোগে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের বরখাস্ত সহকারী কমিশনার (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম ঊর্মির বিরুদ্ধে এবার রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা হয়েছে।
আজ বুধবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন জাতীয় পার্টির (রওশন) কেন্দ্রীয় ভাইস-চেয়ারম্যান ও মানবাধিকার কর্মী মোল্লা শওকাত হোসেন বাবুল। পরে খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২ এর বিচারক মো. আল আমীন মামলা গ্রহণ করে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন।
এদিকে মামলার বাদী জাপা নেতা তার এজাহারে উল্লেখ করেন, বাদী গত ৬ অক্টোবর রাত ৭টার দিকে নিজ ফেসবুক খুলে দেখতে পান বিবাদীর ফেসবুক এ্যাকাউন্টে লিখেছেন, সাংবিধানিক ভিত্তিহীন অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন ‘রিসেট বাটনে পুশ করা হয়েছে, অতীত মুছে গেছে।’ রিসেট বাটনে ক্লিক করে দেশের সব অতীত ইতিহাস মুছে ফেলেছেন তিনি। ‘এতই সহজ! কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে আপনার মহাশয়।’ তবে একটা বিষয়ে আপনাকে ধন্যবাদ জানাতেই হয়। তুমি কে আমি কে রাজাকার, রাজাকার। আপনাদের এই শ্লোগানটা যে অক্ষরে অক্ষরে সত্য ছিল, এটা এত অল্প সময়ে দিনের আলোর মত পরিষ্কার করে দিয়েছেন। এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এছাড়াও ‘বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে হাসিনা সরকারের গণহত্যায় শহিদ আবু সাঈদসহ সকল শহিদদের নিয়ে বিদ্রুপ মন্তব্য করেছেন আসামি এবং শহিদ আবু সাঈদকে সন্ত্রাসী, রাজাকারও বলেছেন। তিনি একজন সরকারি কর্মচারী হয়ে ফেসবুকের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা মানে তিনি সরকার উৎখাত ও সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন এতে কোন সন্দেহ নেই। আসামির এ ধরনের মন্তব্য রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ।’
বাদী বলেন, আসামি ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে রাষ্ট্রীয় ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে এক হাজার কোটি টাকার সম্মান ক্ষুণ্ণ করেছেন। তিনি রাষ্ট্রদ্রোহিতা ও মানহানি করে ১২৪(ক) ও ৫০০ ধারায় অপরাধ করেছেন। বাদী আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ইস্যুসহ দেশের আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি ও ন্যায় বিচার দাবি করেন। বাদীর আইনজীবী এস এম মাসুদুর রহমান বলেন, বাদীর আবেদন আদালত গ্রহণ করেছেন। আদালত ঘটনা তদন্ত করে সিআইডিকে আগামী ১২ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের র্নিদেশ দিয়েছেন।
আজ বুধবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন জাতীয় পার্টির (রওশন) কেন্দ্রীয় ভাইস-চেয়ারম্যান ও মানবাধিকার কর্মী মোল্লা শওকাত হোসেন বাবুল। পরে খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২ এর বিচারক মো. আল আমীন মামলা গ্রহণ করে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন।
এদিকে মামলার বাদী জাপা নেতা তার এজাহারে উল্লেখ করেন, বাদী গত ৬ অক্টোবর রাত ৭টার দিকে নিজ ফেসবুক খুলে দেখতে পান বিবাদীর ফেসবুক এ্যাকাউন্টে লিখেছেন, সাংবিধানিক ভিত্তিহীন অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন ‘রিসেট বাটনে পুশ করা হয়েছে, অতীত মুছে গেছে।’ রিসেট বাটনে ক্লিক করে দেশের সব অতীত ইতিহাস মুছে ফেলেছেন তিনি। ‘এতই সহজ! কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে আপনার মহাশয়।’ তবে একটা বিষয়ে আপনাকে ধন্যবাদ জানাতেই হয়। তুমি কে আমি কে রাজাকার, রাজাকার। আপনাদের এই শ্লোগানটা যে অক্ষরে অক্ষরে সত্য ছিল, এটা এত অল্প সময়ে দিনের আলোর মত পরিষ্কার করে দিয়েছেন। এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এছাড়াও ‘বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে হাসিনা সরকারের গণহত্যায় শহিদ আবু সাঈদসহ সকল শহিদদের নিয়ে বিদ্রুপ মন্তব্য করেছেন আসামি এবং শহিদ আবু সাঈদকে সন্ত্রাসী, রাজাকারও বলেছেন। তিনি একজন সরকারি কর্মচারী হয়ে ফেসবুকের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা মানে তিনি সরকার উৎখাত ও সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন এতে কোন সন্দেহ নেই। আসামির এ ধরনের মন্তব্য রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ।’
বাদী বলেন, আসামি ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে রাষ্ট্রীয় ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে এক হাজার কোটি টাকার সম্মান ক্ষুণ্ণ করেছেন। তিনি রাষ্ট্রদ্রোহিতা ও মানহানি করে ১২৪(ক) ও ৫০০ ধারায় অপরাধ করেছেন। বাদী আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ইস্যুসহ দেশের আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি ও ন্যায় বিচার দাবি করেন। বাদীর আইনজীবী এস এম মাসুদুর রহমান বলেন, বাদীর আবেদন আদালত গ্রহণ করেছেন। আদালত ঘটনা তদন্ত করে সিআইডিকে আগামী ১২ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের র্নিদেশ দিয়েছেন।