আগামী ফেব্রুয়ারিতে চন্ডিকা হাথুরুসিংহের বর্তমান মেয়াদ পূর্ণ হবে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি হিসেবে ফারুক আহমেদ দায়িত্ব গ্রহণের পর এই লঙ্কান কোচের ভাগ্য ঝুলে গেছে। চুক্তির মেয়াদ নবায়ন তো দূরের কথা, হাথুরুসিংহে তার পুরো মেয়াদকাল শেষ করতে পারবেন কিনা -তা নিয়েও অনেকেই সন্দেহ পোষণ করেন।
বিসিবি যে নতুন কোচের সন্ধানে আছেন তা সাবেক অধিনায়ক ও প্রধান নির্বাচকের দায়িত্ব পালন করা ফারুক নিশ্চিতও করেছেন। প্রতিবেশী ভারত বেশ আগেই বিদেশি কোচ নিয়োগের জায়গা থেকে সরে এসেছে। গত এক দশকে দেশি কোচদের অধীনে সাফল্যও পেয়েছে তারা।
সদ্যই আরেক প্রতিবেশী শ্রীলঙ্কাও তাদের কিংবদন্তি অলরাউন্ডার সনাৎ জয়াসুরিয়াকে কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। অনেকেই মনে করেন বাংলাদেশেরও এখন একই পথে হাঁটা উচিত। বিদেশি কোচের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে দেশি কোচদেরই দলের দায়িত্ব তুলে দেয়া দরকার।
এই মুহূর্তে চন্ডিকা হাথুরুসিংহের অধীনে ভারত সফরে আছে বাংলাদেশ। দলে না থাকলেও ভারত সফরে আছেন জাতীয় দলের ওপেনার তামিম ইকবালও। ধারাভাষ্যকার হিসেবে রবি শাস্ত্রী-হার্শা ভোগলেদের সঙ্গে মাতাচ্ছেন তামিমও। সেই দায়িত্ব পালনের ফাঁকে এবার সাক্ষাৎকার দিয়েছেন দেশটির সাময়িকী স্পোর্টস্টারকে।
সেখানেই তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল - বাংলাদেশের এখন দেশি কোচ নিয়োগের পথে হাঁটা উচিত কি-না? জবাবে তামিম বলেন, ‘আমার মনে হয় না, বাংলাদশে এখন প্রধান কোচ হওয়ার মতো যোগ্য কেউ আছে। এখন এমন দু-তিনজন আছেন, যারা সহকারী কোচ হতে পারেন। কিন্তু আমার মনে হয় না, তারা জাতীয় দলের প্রধান কোচ হওয়ার উপযুক্ত।’
তবে তামিম মনে করেন, প্রধান কোচ হিসেবে বিদেশি কোচ নিয়োগ দিলেও কোচিং স্টাফে অন্তত ৭০ শতাংশ বাংলাদেশি কোচ রাখা উচিত। তামিমের ভাষায়, ‘বাংলাদেশ দলের কোচিং স্টাফে ৭০: ৩০ অনুপাত থাকা উচিত। প্রধান কোচ পদে একজন বিদেশি ও তার সঙ্গে বড়জোর আরও দুজন বিদেশি কোচ থাকতে পারেন। সহকারী কোচ পদে বাকি ৭০ শতাংশ বাংলাদেশি নিয়োগ করা উচিত। তাতে স্থানীয় কোচদের বেড়ে ওঠায় সাহায্য হবে এবং একদিন তাঁরা প্রধান কোচ হতে পারবেন।’
এদিকে বাংলাদেশের নতুন কোচ কেমন হওয়া উচিত? -এমন প্রশ্নের জবাবে তামিম বড় নামের পেছনে ছোটা বাদ দিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে মানাসই কাউকে খুঁজে বের করার পরামর্শ দেন। তার মতে, পরিশ্রমী হওয়ার পাশাপাশি দলে নতুন কিছু যোগ করার সামর্থ্য থাকা জরুরি।
এ সময় উদাহরণ হিসেবে ভারতের কোচিং প্যানেলের কথাই সামনে আনেন তামিম, ‘রায়ান টেন ডেসকাট কি ক্রিকেটে খুব বড় নাম? তবু সে কিন্তু ভারতের কোচিং স্টাফের অংশ। আমাদের তার মতো মানুষ প্রয়োজন, যে পর্দার আড়ালে কাজ করবে। অভিষেক নায়ার কি বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়দের একজন? বিসিসিআই কেন তাহলে তাকে সহকারী কোচ হিসেবে পেতে চেয়েছে? কারণ, দলে ভালো কিছু যোগ করার মতো সামর্থ্য তার আছে। আমি যেটা শুনেছি, সে বেশ কয়েকটি দলে অবিশ্বাস্য কাজ করেছে এবং ভারতের কিছু ক্রিকেটারের সঙ্গেও নিবিড়ভাবে কাজ করছে। আমাদের বড় নামের পিছু না ছুটে এমন সব ব্যক্তিকে খুঁজে বের করতে হবে।’
বিসিবি যে নতুন কোচের সন্ধানে আছেন তা সাবেক অধিনায়ক ও প্রধান নির্বাচকের দায়িত্ব পালন করা ফারুক নিশ্চিতও করেছেন। প্রতিবেশী ভারত বেশ আগেই বিদেশি কোচ নিয়োগের জায়গা থেকে সরে এসেছে। গত এক দশকে দেশি কোচদের অধীনে সাফল্যও পেয়েছে তারা।
সদ্যই আরেক প্রতিবেশী শ্রীলঙ্কাও তাদের কিংবদন্তি অলরাউন্ডার সনাৎ জয়াসুরিয়াকে কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। অনেকেই মনে করেন বাংলাদেশেরও এখন একই পথে হাঁটা উচিত। বিদেশি কোচের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে দেশি কোচদেরই দলের দায়িত্ব তুলে দেয়া দরকার।
এই মুহূর্তে চন্ডিকা হাথুরুসিংহের অধীনে ভারত সফরে আছে বাংলাদেশ। দলে না থাকলেও ভারত সফরে আছেন জাতীয় দলের ওপেনার তামিম ইকবালও। ধারাভাষ্যকার হিসেবে রবি শাস্ত্রী-হার্শা ভোগলেদের সঙ্গে মাতাচ্ছেন তামিমও। সেই দায়িত্ব পালনের ফাঁকে এবার সাক্ষাৎকার দিয়েছেন দেশটির সাময়িকী স্পোর্টস্টারকে।
সেখানেই তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল - বাংলাদেশের এখন দেশি কোচ নিয়োগের পথে হাঁটা উচিত কি-না? জবাবে তামিম বলেন, ‘আমার মনে হয় না, বাংলাদশে এখন প্রধান কোচ হওয়ার মতো যোগ্য কেউ আছে। এখন এমন দু-তিনজন আছেন, যারা সহকারী কোচ হতে পারেন। কিন্তু আমার মনে হয় না, তারা জাতীয় দলের প্রধান কোচ হওয়ার উপযুক্ত।’
তবে তামিম মনে করেন, প্রধান কোচ হিসেবে বিদেশি কোচ নিয়োগ দিলেও কোচিং স্টাফে অন্তত ৭০ শতাংশ বাংলাদেশি কোচ রাখা উচিত। তামিমের ভাষায়, ‘বাংলাদেশ দলের কোচিং স্টাফে ৭০: ৩০ অনুপাত থাকা উচিত। প্রধান কোচ পদে একজন বিদেশি ও তার সঙ্গে বড়জোর আরও দুজন বিদেশি কোচ থাকতে পারেন। সহকারী কোচ পদে বাকি ৭০ শতাংশ বাংলাদেশি নিয়োগ করা উচিত। তাতে স্থানীয় কোচদের বেড়ে ওঠায় সাহায্য হবে এবং একদিন তাঁরা প্রধান কোচ হতে পারবেন।’
এদিকে বাংলাদেশের নতুন কোচ কেমন হওয়া উচিত? -এমন প্রশ্নের জবাবে তামিম বড় নামের পেছনে ছোটা বাদ দিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে মানাসই কাউকে খুঁজে বের করার পরামর্শ দেন। তার মতে, পরিশ্রমী হওয়ার পাশাপাশি দলে নতুন কিছু যোগ করার সামর্থ্য থাকা জরুরি।
এ সময় উদাহরণ হিসেবে ভারতের কোচিং প্যানেলের কথাই সামনে আনেন তামিম, ‘রায়ান টেন ডেসকাট কি ক্রিকেটে খুব বড় নাম? তবু সে কিন্তু ভারতের কোচিং স্টাফের অংশ। আমাদের তার মতো মানুষ প্রয়োজন, যে পর্দার আড়ালে কাজ করবে। অভিষেক নায়ার কি বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়দের একজন? বিসিসিআই কেন তাহলে তাকে সহকারী কোচ হিসেবে পেতে চেয়েছে? কারণ, দলে ভালো কিছু যোগ করার মতো সামর্থ্য তার আছে। আমি যেটা শুনেছি, সে বেশ কয়েকটি দলে অবিশ্বাস্য কাজ করেছে এবং ভারতের কিছু ক্রিকেটারের সঙ্গেও নিবিড়ভাবে কাজ করছে। আমাদের বড় নামের পিছু না ছুটে এমন সব ব্যক্তিকে খুঁজে বের করতে হবে।’