এবার আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জমা পড়া ২০ হাজার বাংলাদেশিকে ভিসা দেয়ার চেষ্টা করবে ইতালি দূতাবাস। মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন এ কথা বলেন।
এদিকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে অনিষ্পন্ন ভিসা আবেদনসমূহ দ্রুততম সময়ে নিষ্পত্তি করবে ইতালি দূতাবাস। ঢাকাস্থ ইতালি দূতাবাস ভিসা দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তির লক্ষ্যে কনস্যুলার শাখার লোকবল বাড়ানোসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে।
এদিকে কয়েকজন মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের নেতা ভারতে অবস্থান করছেন। তাদের বিরুদ্ধে যেহেতু মামলা হয়েছে, তাদের ফেরত আনার কোন উদ্যোগ নিয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তারা সেখানে ঘুরছে সেটি আপনারা পত্র-পত্রিকায় দেখেছেন আমিও ততোটুকুই দেখেছি। এর চেয়ে বেশিকিছু আমি জানি না। যেহেতু মামলা হচ্ছে বা হয়েছে কোর্ট থেকে যদি বলে তাদের হাজির করতে হবে অবশ্যই আমরা তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবো।
ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের সাবেক এমপি-মন্ত্রীরা ট্রাভের পাস ইস্যু করে অন্য দেশে চলে যাওয়ার চেষ্টা করছে। তাদের ট্রাভেল পাস ইস্যু করবেন কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের মিশন ট্রাভেল পাস ইস্যু করতে পারে শুধুমাত্র দেশে ফেরার জন্য। অন্য কোন দেশে যাওয়ার জন্য নয়। সেটার জন্য পাসপোর্ট লাগে, পাসপোর্ট তো ন্যাচারালি ইস্যু করা হবে না। তারা যদি বাংলাদেশে ফিরতে চায় তাহলে অবশ্যই তাদের ট্রাভেল পাস ইস্যু করা যেতে পারে। এবং তারা দেশে ফিরে আসতে পারে। ট্রাভেল পাস শুধু ওয়ান ওয়ে টু বাংলাদেশ।
প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশের রাজনীতিকসহ কারা দেশ ছেড়েছে, এমন কোন তালিকা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার কাছে এমন কোন তালিকা নেই। আমরা যেটুকু পত্র-পত্রিকায় দেখেছি। তবে যদি মনে হয় এ ধরনের তালিকা প্রয়োজন আমাদের তাহলে আমরা করবো।
এদিকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে অনিষ্পন্ন ভিসা আবেদনসমূহ দ্রুততম সময়ে নিষ্পত্তি করবে ইতালি দূতাবাস। ঢাকাস্থ ইতালি দূতাবাস ভিসা দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তির লক্ষ্যে কনস্যুলার শাখার লোকবল বাড়ানোসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে।
এদিকে কয়েকজন মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের নেতা ভারতে অবস্থান করছেন। তাদের বিরুদ্ধে যেহেতু মামলা হয়েছে, তাদের ফেরত আনার কোন উদ্যোগ নিয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তারা সেখানে ঘুরছে সেটি আপনারা পত্র-পত্রিকায় দেখেছেন আমিও ততোটুকুই দেখেছি। এর চেয়ে বেশিকিছু আমি জানি না। যেহেতু মামলা হচ্ছে বা হয়েছে কোর্ট থেকে যদি বলে তাদের হাজির করতে হবে অবশ্যই আমরা তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবো।
ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের সাবেক এমপি-মন্ত্রীরা ট্রাভের পাস ইস্যু করে অন্য দেশে চলে যাওয়ার চেষ্টা করছে। তাদের ট্রাভেল পাস ইস্যু করবেন কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের মিশন ট্রাভেল পাস ইস্যু করতে পারে শুধুমাত্র দেশে ফেরার জন্য। অন্য কোন দেশে যাওয়ার জন্য নয়। সেটার জন্য পাসপোর্ট লাগে, পাসপোর্ট তো ন্যাচারালি ইস্যু করা হবে না। তারা যদি বাংলাদেশে ফিরতে চায় তাহলে অবশ্যই তাদের ট্রাভেল পাস ইস্যু করা যেতে পারে। এবং তারা দেশে ফিরে আসতে পারে। ট্রাভেল পাস শুধু ওয়ান ওয়ে টু বাংলাদেশ।
প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশের রাজনীতিকসহ কারা দেশ ছেড়েছে, এমন কোন তালিকা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার কাছে এমন কোন তালিকা নেই। আমরা যেটুকু পত্র-পত্রিকায় দেখেছি। তবে যদি মনে হয় এ ধরনের তালিকা প্রয়োজন আমাদের তাহলে আমরা করবো।