এবার শারীরিকভাবে অক্ষম এক ব্যক্তি মসজিদে জায়গা না পেয়ে রাস্তায় জুম্মার নামাজ আদায় করতে বসেছিলেন। এরমাঝেই ঝাঁপিয়ে বৃষ্টি এলে ওই মুসল্লির মাথায় ছাতা ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় একজন পুলিশ সদস্যকে। এমন একটি ছবি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রশংসার বন্যা বইছে।
এদিকে ছবিতে ওই পুলিশ সদস্যের মুখ দেখা না গেলেও তার নাম দীপ্ত রায় বলে দাবি করছেন বেসরকারি টিভি চ্যানেলের সংবাদ উপস্থাপক রাজেশ রঞ্জন সরকার। গত শুক্রবার রাতে ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করেছেন তিনি। এরপরই সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে ছবিটি ভাইরাল হয়ে যায়।
জানা গেছে, দীপ্ত রায় রাজধানীর গুলশানে ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি ফোর্সে দায়িত্বরত আছেন। ফেসবুক পোস্টে রাজেশ রঞ্জন সরকার লিখেছেন, ছবিতে যে পুলিশকে দেখছেন আমার মামাতো ভাই দীপ্ত রায়। আমরাই বাংলাদেশ। একজন হিন্দু পুলিশ একজন শারীরিক অক্ষম মুসলমান ভাইকে তার নামাজ আদায়ের সময় বৃষ্টির জল থেকে বাঁচাতে ছাতা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এই দেশ সব ধর্মের মানুষের। এই দেশ ইতিবাচক মানুষের। নেতিবাচক মানুষের নষ্ট চিন্তাভাবনা থেকে দেশ মুক্ত থাকুক। আমি গর্বিত এমন ভাই আমার আছে।
ইতিমধ্যে রাজেশ রঞ্জনের পোস্টটি ফেসবুকে সাত হাজারবার শেয়ার হয়েছে। ওই পোস্টে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা প্রশংসাসূচক নানা মন্তব্য করছেন। ছবির কমেন্টের ঘরে একজন লিখেছেন, আমরা এমন বাংলাদেশ চাই। যেখানে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি হবে না। যে যার ধর্ম ঠিকমতো পালন করবে। আরেকজন লিখেছেন, সব পুলিশ খারাপ না। আরেক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, এমন মানবিক বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। পুলিশ সদস্য দীপ্ত রায়ও ওই পোস্টে মন্তব্য করে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
এদিকে ছবিতে ওই পুলিশ সদস্যের মুখ দেখা না গেলেও তার নাম দীপ্ত রায় বলে দাবি করছেন বেসরকারি টিভি চ্যানেলের সংবাদ উপস্থাপক রাজেশ রঞ্জন সরকার। গত শুক্রবার রাতে ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করেছেন তিনি। এরপরই সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে ছবিটি ভাইরাল হয়ে যায়।
জানা গেছে, দীপ্ত রায় রাজধানীর গুলশানে ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি ফোর্সে দায়িত্বরত আছেন। ফেসবুক পোস্টে রাজেশ রঞ্জন সরকার লিখেছেন, ছবিতে যে পুলিশকে দেখছেন আমার মামাতো ভাই দীপ্ত রায়। আমরাই বাংলাদেশ। একজন হিন্দু পুলিশ একজন শারীরিক অক্ষম মুসলমান ভাইকে তার নামাজ আদায়ের সময় বৃষ্টির জল থেকে বাঁচাতে ছাতা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এই দেশ সব ধর্মের মানুষের। এই দেশ ইতিবাচক মানুষের। নেতিবাচক মানুষের নষ্ট চিন্তাভাবনা থেকে দেশ মুক্ত থাকুক। আমি গর্বিত এমন ভাই আমার আছে।
ইতিমধ্যে রাজেশ রঞ্জনের পোস্টটি ফেসবুকে সাত হাজারবার শেয়ার হয়েছে। ওই পোস্টে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা প্রশংসাসূচক নানা মন্তব্য করছেন। ছবির কমেন্টের ঘরে একজন লিখেছেন, আমরা এমন বাংলাদেশ চাই। যেখানে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি হবে না। যে যার ধর্ম ঠিকমতো পালন করবে। আরেকজন লিখেছেন, সব পুলিশ খারাপ না। আরেক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, এমন মানবিক বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। পুলিশ সদস্য দীপ্ত রায়ও ওই পোস্টে মন্তব্য করে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।