এবার আবহাওয়া পরিবর্তনকারী এল নিনো আবারও প্রশান্ত মহাসাগরে এসে পড়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর কারণে ২০২৪ হতে চলছে বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণতম বছর। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এদিকে এল নিনো এক প্রকার উষ্ণ স্রোত। এর ফলে প্রশান্ত মহাসাগরে মধ্য ও পূর্ব গ্রীষ্মমন্ডলীয় সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা বা গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং বায়ুমণ্ডলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে তাপ ঠেলে দেয়। এল নিনো প্রতি দুই থেকে সাত বছর অন্তর ঘটে।
বিবিসি বলছে, এল নিনোর কারণে অস্ট্রেলিয়াতে খড়া দেখা দিতে পারে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলে অতিবর্ষণ ও ভারতে বর্ষাকে দুর্বল করে দিতে পারে।
বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, চলমান এল নিনো বিশ্বের তাপমাত্রা বৃদ্ধি দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসে আটকে রাখার লক্ষ্যমাত্রাকে অতিক্রম করে যেতে পারে।
সাধারণত যে বছর এল নিনো শুরু হয়, তার পরের বছরটিতে তীব্র গরম অনুভূত হয়। এর আগে ২০১৫ সালে এল নিনো হয়েছিল বলে ২০১৬ সালে বিশ্বে রেকর্ড ভাঙা তাপমাত্রা দেখা গিয়েছিল।
এ নিয়ে যুক্তরাজ্যের আবহাওয়া বিভাগের কর্মকর্তা অ্যাডাম স্কাইফি বলেন, আমাদের পূর্বাভাস অনুযায়ী, এল নিনোর তীব্রতার কারণে এই বছরের শেষের দিকে পরিস্থিতি আরও অবনতি হবে।
এদিকে এল নিনো এক প্রকার উষ্ণ স্রোত। এর ফলে প্রশান্ত মহাসাগরে মধ্য ও পূর্ব গ্রীষ্মমন্ডলীয় সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা বা গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং বায়ুমণ্ডলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে তাপ ঠেলে দেয়। এল নিনো প্রতি দুই থেকে সাত বছর অন্তর ঘটে।
বিবিসি বলছে, এল নিনোর কারণে অস্ট্রেলিয়াতে খড়া দেখা দিতে পারে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলে অতিবর্ষণ ও ভারতে বর্ষাকে দুর্বল করে দিতে পারে।
বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, চলমান এল নিনো বিশ্বের তাপমাত্রা বৃদ্ধি দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসে আটকে রাখার লক্ষ্যমাত্রাকে অতিক্রম করে যেতে পারে।
সাধারণত যে বছর এল নিনো শুরু হয়, তার পরের বছরটিতে তীব্র গরম অনুভূত হয়। এর আগে ২০১৫ সালে এল নিনো হয়েছিল বলে ২০১৬ সালে বিশ্বে রেকর্ড ভাঙা তাপমাত্রা দেখা গিয়েছিল।
এ নিয়ে যুক্তরাজ্যের আবহাওয়া বিভাগের কর্মকর্তা অ্যাডাম স্কাইফি বলেন, আমাদের পূর্বাভাস অনুযায়ী, এল নিনোর তীব্রতার কারণে এই বছরের শেষের দিকে পরিস্থিতি আরও অবনতি হবে।