এবার ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে পদত্যাগ করে গত ৫ আগস্ট দেশ ছাড়েন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার পদত্যাগের পর নোবেলবিজয়ী অর্থনীতিবীদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করা হয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এমন পরিস্থিতিতে শেখ হাসিনা নির্বাচনে লড়বেন কিনা তা জানিয়েছেন তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার প্রভাবশালী মার্কিন সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিনে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন সজীব ওয়াজেদ জয়। সেখানে তিনি এ বিষয়ে কথা বলেন। শেখ হাসিনার নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে জয় বলেন, তার নির্বাচনে লড়ার বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
এদিকে কোটা আন্দোলনের প্রসঙ্গে পারিবারিক হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, আমরা কোটা মুভমেন্ট দেখে হতবাক হয়ে গেছিলাম। এমনকি আমি বলেছিলাম, ৩০ শতাংশ কোটা অনেক বেশি। এটি আমাদের কমিয়ে পাঁচ শতাংশে নামিয়ে আনা উচিত।
কোটা আন্দোলনে সময় তার মায়ের প্রশাসনের ক্র্যাকডাউন নিয়ে ভুলের কথা স্বীকার করেছেন জয়। তবে তিনি বলেছেন, অর্ধেকের বেশি হতাহত সন্ত্রাসীদের কারণে হয়েছে। এক্ষেত্রে তিনি বিদেশি একটি গোয়েন্দা সংস্থার দিকে ইঙ্গিত করেছেন।
জয় বলেন, তার মা দেশের পরিস্থিতি দেখে বেশ বিচলিত এবং হতাশ। কেননা গত ১৫ বছরে তার সমস্ত কঠোর পরিশ্রম অনেকটাই ব্যর্থ হতে চলেছে। নির্বাচনে নিজের অংশগ্রহণের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেননি জানিয়ে তিনি বলেন, আমার কখনই রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল না। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে কে জানে? আমি এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।
এদিকে আওয়ামী লীগকে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে হাসিনাপুত্র বলেছেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো ও বৃহত্তম রাজনৈতিক দলকে কীভাবে নিষিদ্ধ করবেন? এটা আইনত সম্ভব নয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার প্রভাবশালী মার্কিন সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিনে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন সজীব ওয়াজেদ জয়। সেখানে তিনি এ বিষয়ে কথা বলেন। শেখ হাসিনার নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে জয় বলেন, তার নির্বাচনে লড়ার বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
এদিকে কোটা আন্দোলনের প্রসঙ্গে পারিবারিক হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, আমরা কোটা মুভমেন্ট দেখে হতবাক হয়ে গেছিলাম। এমনকি আমি বলেছিলাম, ৩০ শতাংশ কোটা অনেক বেশি। এটি আমাদের কমিয়ে পাঁচ শতাংশে নামিয়ে আনা উচিত।
কোটা আন্দোলনে সময় তার মায়ের প্রশাসনের ক্র্যাকডাউন নিয়ে ভুলের কথা স্বীকার করেছেন জয়। তবে তিনি বলেছেন, অর্ধেকের বেশি হতাহত সন্ত্রাসীদের কারণে হয়েছে। এক্ষেত্রে তিনি বিদেশি একটি গোয়েন্দা সংস্থার দিকে ইঙ্গিত করেছেন।
জয় বলেন, তার মা দেশের পরিস্থিতি দেখে বেশ বিচলিত এবং হতাশ। কেননা গত ১৫ বছরে তার সমস্ত কঠোর পরিশ্রম অনেকটাই ব্যর্থ হতে চলেছে। নির্বাচনে নিজের অংশগ্রহণের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেননি জানিয়ে তিনি বলেন, আমার কখনই রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল না। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে কে জানে? আমি এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।
এদিকে আওয়ামী লীগকে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে হাসিনাপুত্র বলেছেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো ও বৃহত্তম রাজনৈতিক দলকে কীভাবে নিষিদ্ধ করবেন? এটা আইনত সম্ভব নয়।