এবার লেবাননে একের পর এক হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। পাল্টা হামলা করছে বিভিন্ন গোষ্ঠীর যোদ্ধারা। এতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন অন্যান্য দেশ থেকে আশা শ্রমিকরা। দেশটিতে ১ লাখের বেশি বাংলাদেশি রয়েছেন। এদের মধ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ নারী শ্রমিক রয়েছেন।
তবে এর মধ্যে যারা দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সরিয়ে নেবে বাংলাদেশ। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) বৈরুতের বাংলাদেশ দূতাবাস এ তথ্য জানিয়েছে।
এদিকে বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি (শ্রম) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা এখানকার সার্বিক পরিস্থিতি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি। ইভাকুয়েশনের ব্যাপারে ইতোমধ্যে নীতিগত সিদ্ধান্ত আছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আমাদেরকে বলা হয়েছে কত লোক দেশে ফিরতে পারেন, এ রকম একটা তালিকা করার জন্য। আমরা এটা নিয়ে কাজ করছি।
যেহেতু এই ধরনের সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া দ্রুত ঘটে, তাই তারাও এ নিয়ে কোনো বিলম্ব করবে না বলে জানিয়েছে। এরই মধ্যে বিপজ্জনক স্থান থেকে প্রবাসীদের দূরে রাখা হয়েছে জানিয়ে ফার্স্ট সেক্রেটারি বলেন, লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল ও বৈরুতে শিয়া-অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে পরিস্থিতি ক্রমেই খারাপ হচ্ছে। চলমান পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ দূতাবাস ২৩ সেপ্টেম্বর কনস্যুলার এবং কল্যাণ সেবা বন্ধ ঘোষণা করেছে।
এদিকে খারাপ অবস্থায় থাকা দক্ষিণ লেবানন থেকে—বিশেষ করে রফিক হারিরি মসজিদ এবং হামরা সানায়া পার্কের আশপাশ থেকে প্রায় ২০-২৫ হাজার বাংলাদেশি বৈরুতে চলে এসেছেন দাবি করে বাংলাদেশ দূতাবাস জানায়, হামলা-পাল্টা হামলায় লেবাননে অন্তত পাঁচজন বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিনজন দক্ষিণ লেবাননে ও দুজন বৈরুতে।
তবে এর মধ্যে যারা দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সরিয়ে নেবে বাংলাদেশ। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) বৈরুতের বাংলাদেশ দূতাবাস এ তথ্য জানিয়েছে।
এদিকে বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি (শ্রম) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা এখানকার সার্বিক পরিস্থিতি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি। ইভাকুয়েশনের ব্যাপারে ইতোমধ্যে নীতিগত সিদ্ধান্ত আছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আমাদেরকে বলা হয়েছে কত লোক দেশে ফিরতে পারেন, এ রকম একটা তালিকা করার জন্য। আমরা এটা নিয়ে কাজ করছি।
যেহেতু এই ধরনের সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া দ্রুত ঘটে, তাই তারাও এ নিয়ে কোনো বিলম্ব করবে না বলে জানিয়েছে। এরই মধ্যে বিপজ্জনক স্থান থেকে প্রবাসীদের দূরে রাখা হয়েছে জানিয়ে ফার্স্ট সেক্রেটারি বলেন, লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল ও বৈরুতে শিয়া-অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে পরিস্থিতি ক্রমেই খারাপ হচ্ছে। চলমান পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ দূতাবাস ২৩ সেপ্টেম্বর কনস্যুলার এবং কল্যাণ সেবা বন্ধ ঘোষণা করেছে।
এদিকে খারাপ অবস্থায় থাকা দক্ষিণ লেবানন থেকে—বিশেষ করে রফিক হারিরি মসজিদ এবং হামরা সানায়া পার্কের আশপাশ থেকে প্রায় ২০-২৫ হাজার বাংলাদেশি বৈরুতে চলে এসেছেন দাবি করে বাংলাদেশ দূতাবাস জানায়, হামলা-পাল্টা হামলায় লেবাননে অন্তত পাঁচজন বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিনজন দক্ষিণ লেবাননে ও দুজন বৈরুতে।