এবার কয়লা সংকটসহ নানা কারণে চট্টগ্রামের বাঁশখালী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ৪৫ মিনিট থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি থেকে উৎপাদন বন্ধ হয়। তবে কবে নাগাদ ফের উৎপাদন চালু হবে তা জানাতে পারেননি এসএস পাওয়ারের কর্মকর্তারা।
পিডিবি চট্টগ্রাম বিতরণ অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী মো. রেজাউল করিম ইনডিপেনডেন্ট টেলিভশনকে বাঁশখালী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধের তথ্য জানিয়েছেন। মো. রেজাউল করিম বলেন, আপাতত বিদ্যুতের ঘাটতি খুব হবে না। গরম কমে গেছে। ১৩ জুনের পর যেকোনো দিন এই বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের উৎপাদনে ফিরতে পারে।
এর আগে ডলার-সংকটে কয়লা না থাকায় গত ৫ জুন পুরোপুরি উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায় পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের। প্রতিদিন বাঁশখালী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ৩০০ থেকে ৩৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো।
এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে ৬৬০ মেগাওয়াট করে দুটি ইউনিট আছে। এর প্রথমটিতে পরীক্ষামূলকভাবে সর্বোচ্চ ২০০ মেগাওয়াট করে দিনে সরবরাহ করত কর্তৃপক্ষ। বঙ্গোপসাগরের কূলঘেঁষে বাঁশখালীর গন্ডামারা এলাকায় স্থাপিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি এস আলম গ্রুপ ও চীনের সেপকো থ্রির যৌথ মালিকানাধীন।
পিডিবি চট্টগ্রাম বিতরণ অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী মো. রেজাউল করিম ইনডিপেনডেন্ট টেলিভশনকে বাঁশখালী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধের তথ্য জানিয়েছেন। মো. রেজাউল করিম বলেন, আপাতত বিদ্যুতের ঘাটতি খুব হবে না। গরম কমে গেছে। ১৩ জুনের পর যেকোনো দিন এই বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের উৎপাদনে ফিরতে পারে।
এর আগে ডলার-সংকটে কয়লা না থাকায় গত ৫ জুন পুরোপুরি উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায় পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের। প্রতিদিন বাঁশখালী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ৩০০ থেকে ৩৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো।
এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে ৬৬০ মেগাওয়াট করে দুটি ইউনিট আছে। এর প্রথমটিতে পরীক্ষামূলকভাবে সর্বোচ্চ ২০০ মেগাওয়াট করে দিনে সরবরাহ করত কর্তৃপক্ষ। বঙ্গোপসাগরের কূলঘেঁষে বাঁশখালীর গন্ডামারা এলাকায় স্থাপিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি এস আলম গ্রুপ ও চীনের সেপকো থ্রির যৌথ মালিকানাধীন।