এবার রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার ওপর হামলা চালানো ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের কয়েকজন পরীক্ষা দিতে ক্যাম্পাসে আসছে; এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে জুতার মালা নিয়ে জড়ো হন সাধারণ শিক্ষার্থীর। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরও তাদের কারও দেখা না পাওয়ায় শিক্ষার্থীরা চলে যান।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) বিকেল ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন নং অ্যাকাডেমিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের জুতার মালা নিয়ে অপেক্ষা করতে দেখা যায়।
এ বিষয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা খবর পেয়েছি ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীরা প্রটোকল নিয়ে ক্যাম্পাসে এসে পরীক্ষা দেবে। তারা কোন প্রটোকল নিয়ে ক্যাম্পাসে আসে, তা দেখার জন্য এখানে আসছি। তারা এলেই আমরা তাদের জুতার মালা দিয়ে বরণ করব এবং প্রশাসনের হাতে তুলে দেব। আইন অনুযায়ী প্রশাসন তাদের বিচার করবে।
এ সময় এক শিক্ষার্থী বলেন, বেরোবি ক্যাম্পাসে আমাদের ভাই আবু সাঈদ শহীদ হয়েছে। তার রক্তের দাগ এখনও শুকায়নি। আমরা ঐ দুষ্কৃতিকারীদের সঙ্গে ক্লাস পরীক্ষায় বসব না। যথাযথ শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত তাদের এ ক্যাম্পাসে আসতে দেওয়া হবে না।
এ বিষয়ে বেরোবি প্রক্টর ড.ফেরদৌস রহমান বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের বলেছি কেউ আইন যেন হাতে তুলে না নেয়। কেউ দোষী হলে অবশ্যই শাস্তি হবে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটা তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ হলেই স্পষ্ট হবে কারা অপরাধ করেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) বিকেল ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন নং অ্যাকাডেমিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের জুতার মালা নিয়ে অপেক্ষা করতে দেখা যায়।
এ বিষয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা খবর পেয়েছি ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীরা প্রটোকল নিয়ে ক্যাম্পাসে এসে পরীক্ষা দেবে। তারা কোন প্রটোকল নিয়ে ক্যাম্পাসে আসে, তা দেখার জন্য এখানে আসছি। তারা এলেই আমরা তাদের জুতার মালা দিয়ে বরণ করব এবং প্রশাসনের হাতে তুলে দেব। আইন অনুযায়ী প্রশাসন তাদের বিচার করবে।
এ সময় এক শিক্ষার্থী বলেন, বেরোবি ক্যাম্পাসে আমাদের ভাই আবু সাঈদ শহীদ হয়েছে। তার রক্তের দাগ এখনও শুকায়নি। আমরা ঐ দুষ্কৃতিকারীদের সঙ্গে ক্লাস পরীক্ষায় বসব না। যথাযথ শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত তাদের এ ক্যাম্পাসে আসতে দেওয়া হবে না।
এ বিষয়ে বেরোবি প্রক্টর ড.ফেরদৌস রহমান বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের বলেছি কেউ আইন যেন হাতে তুলে না নেয়। কেউ দোষী হলে অবশ্যই শাস্তি হবে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটা তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ হলেই স্পষ্ট হবে কারা অপরাধ করেছে।