এবার বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ১৪ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি জনসম্মুখে ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে ২০১৯-২০ সেশনের ‘ডি’ ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হওয়া আবদুল্লাহ আল আমিনকে স্কিল ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক পদ দেওয়া হয়েছে৷
জানা গেছে, কমিটিতে থাকা স্কিল ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক আবদুল্লাহ আল আমীন ২০১৯-২০ সেশনে ভর্তি পরীক্ষায় ‘ডি’ ইউনিট থেকে প্রথম হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে অধ্যয়ন করছেন। অবশ্য তার বর্তমান অ্যাকাডেমিক সিজিপিএ কত সেটি জানা যায়নি।
গত ২০১৯ সালের ২৯ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছিল। প্রকাশিত ফলে বিজ্ঞান, ব্যবসায় ও মানবিক বিভাগে প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন যথাক্রমে আহাদ আল আজাদ মুনেম, রোজা শাওয়াল রিজওয়ান ও আব্দুল্লাহ আল আমীন।
এদিকে মানবিকে বিভাগের প্রথম আব্দুল্লাহ আল আমীনের রোল নম্বর ছিল ৫৯৫৯৫০। মোট ২০০ নম্বরের মধ্যে তার প্রাপ্ত নম্বর ছিল ১৮০.৬৫। এমসিকিউ অংশে ৭৫ এর মধ্যে তিনি পেয়েছিলেন ৭০.৬৫ নম্বর। আর লিখিত ৪৫ এর মধ্যে পান ৩০। এর মধ্যে জিপিএর ভিত্তিতে ৮০ নম্বরের মধ্যে পেয়েছিলেন ৮০।
কমিটির বিষয়ে ঢাবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মো. সাদিক কায়েম গণমাধ্যমকে বলেন, অন্যান্য সংগঠনের মতো করে আমাদের কমিটি হয় না। এজন্য আমাদের কমিটিতে সদস্য সংখ্যা কম মনে হতে পারে। ছাত্রদের নীতি-নৈতিকতা, স্কিল ডেভেলপমেন্টসহ সার্বিক উন্নয়নের জন্য আমাদের বিভিন্ন বিভাগ রয়েছে। সেই বিভাগগুলো আমাদের কার্যক্রমগুলো তদারকি করে থাকে।
তিনি বলেন, আমাদের কমিটিটি জানুয়ারিতেই গঠিত হয়েছে। ফ্যাসিস্ট সরকারের নির্যাতন-নিপীড়নের কারণে আমরা তা পাবলিকলি প্রকাশ করতে পারিনি। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে এবং শহীদদের আত্মত্যাগের ফলে দেশ ফ্যাসিবাদের মুক্ত হয়েছে। এতে করে আমরা আমাদের অধিকার ফিরে পেয়েছি। এদিকে, কমিটিতে সেক্রেটারি হিসেবে রয়েছেন সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের ১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী এস এম ফরহাদ।
এদিকে কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সাংগঠনিক সম্পাদক লোক প্রশাসন বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের মহিউদ্দিন খান, প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৭-১৮ সেশনের হোসাইন আহমাদ জুবায়ের, ছাত্র আন্দোলন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের মো. মাজহারুল ইসলাম, অফিস সম্পাদক ফুটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের ইমরান হোসাইন, বায়তুল মাল সম্পাদক তথ্য বিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের ১৫-১৬ সেশনের আলাউদ্দিন আবিদ, দাওয়াহ ও ছাত্রকল্যাণ সম্পাদক আরবি বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের হামিদুর রশিদ জামিল।
কমিটিতে সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের নুরুল ইসলাম নূর, বিজ্ঞান ও ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের মো. ইকবাল হায়দার, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক হিসেবে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের মো. আনিছ মাহমুদ ছাকিব, আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক হিসেবে আইন বিভাগের ১৭-১৮ সেশনের রিয়াজুল মিয়া, ব্যবসায় শিক্ষা ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের হাসান মোহাম্মদ ইয়াসির, স্কিল ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক হিসেবে অর্থনীতি বিভাগের ১৯-২০ সেশনের আব্দুল্লাহ আল আমিন দায়িত্ব পেয়েছেন।
জানা গেছে, কমিটিতে থাকা স্কিল ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক আবদুল্লাহ আল আমীন ২০১৯-২০ সেশনে ভর্তি পরীক্ষায় ‘ডি’ ইউনিট থেকে প্রথম হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে অধ্যয়ন করছেন। অবশ্য তার বর্তমান অ্যাকাডেমিক সিজিপিএ কত সেটি জানা যায়নি।
গত ২০১৯ সালের ২৯ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছিল। প্রকাশিত ফলে বিজ্ঞান, ব্যবসায় ও মানবিক বিভাগে প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন যথাক্রমে আহাদ আল আজাদ মুনেম, রোজা শাওয়াল রিজওয়ান ও আব্দুল্লাহ আল আমীন।
এদিকে মানবিকে বিভাগের প্রথম আব্দুল্লাহ আল আমীনের রোল নম্বর ছিল ৫৯৫৯৫০। মোট ২০০ নম্বরের মধ্যে তার প্রাপ্ত নম্বর ছিল ১৮০.৬৫। এমসিকিউ অংশে ৭৫ এর মধ্যে তিনি পেয়েছিলেন ৭০.৬৫ নম্বর। আর লিখিত ৪৫ এর মধ্যে পান ৩০। এর মধ্যে জিপিএর ভিত্তিতে ৮০ নম্বরের মধ্যে পেয়েছিলেন ৮০।
কমিটির বিষয়ে ঢাবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মো. সাদিক কায়েম গণমাধ্যমকে বলেন, অন্যান্য সংগঠনের মতো করে আমাদের কমিটি হয় না। এজন্য আমাদের কমিটিতে সদস্য সংখ্যা কম মনে হতে পারে। ছাত্রদের নীতি-নৈতিকতা, স্কিল ডেভেলপমেন্টসহ সার্বিক উন্নয়নের জন্য আমাদের বিভিন্ন বিভাগ রয়েছে। সেই বিভাগগুলো আমাদের কার্যক্রমগুলো তদারকি করে থাকে।
তিনি বলেন, আমাদের কমিটিটি জানুয়ারিতেই গঠিত হয়েছে। ফ্যাসিস্ট সরকারের নির্যাতন-নিপীড়নের কারণে আমরা তা পাবলিকলি প্রকাশ করতে পারিনি। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে এবং শহীদদের আত্মত্যাগের ফলে দেশ ফ্যাসিবাদের মুক্ত হয়েছে। এতে করে আমরা আমাদের অধিকার ফিরে পেয়েছি। এদিকে, কমিটিতে সেক্রেটারি হিসেবে রয়েছেন সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের ১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী এস এম ফরহাদ।
এদিকে কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সাংগঠনিক সম্পাদক লোক প্রশাসন বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের মহিউদ্দিন খান, প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৭-১৮ সেশনের হোসাইন আহমাদ জুবায়ের, ছাত্র আন্দোলন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের মো. মাজহারুল ইসলাম, অফিস সম্পাদক ফুটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের ইমরান হোসাইন, বায়তুল মাল সম্পাদক তথ্য বিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের ১৫-১৬ সেশনের আলাউদ্দিন আবিদ, দাওয়াহ ও ছাত্রকল্যাণ সম্পাদক আরবি বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের হামিদুর রশিদ জামিল।
কমিটিতে সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের নুরুল ইসলাম নূর, বিজ্ঞান ও ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের মো. ইকবাল হায়দার, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক হিসেবে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের মো. আনিছ মাহমুদ ছাকিব, আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক হিসেবে আইন বিভাগের ১৭-১৮ সেশনের রিয়াজুল মিয়া, ব্যবসায় শিক্ষা ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের হাসান মোহাম্মদ ইয়াসির, স্কিল ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক হিসেবে অর্থনীতি বিভাগের ১৯-২০ সেশনের আব্দুল্লাহ আল আমিন দায়িত্ব পেয়েছেন।