কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। বলিউডেও রাজত্ব রয়েছে তার। ক্যারিয়ারে অসংখ্য সিনেমায় অভিনয় করে দর্শকদের মন জয় করেছেন তিনি, পেয়েছেন অনেক পুরস্কারও। ভারতীয় চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য ‘দাদাসাহেব ফালকে’ পুরস্কার পাচ্ছেন এই অভিনেতা। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) এ ঘোষণা দেন ভারতের তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।
তার মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে (টুইটে) একটি পোস্টে তিনি লিখেছেন, মিঠুনদার অসাধারণ সিনেমাটিক জার্নি প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে। দাদাসাহেব ফালকে জুরি কিংবদন্তি অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীকে ভারতীয় চলচ্চিত্রে আইকনিক অবদানের জন্য পুরস্কৃত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই ঘোষণা করতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি।
এ প্রসঙ্গে ভারতীয় গণমাধ্যম এএনআইকে মিঠুন বলেন, এই অনুভূতি প্রকাশের কোনো ভাষা আমার জানা নেই। এই আনন্দে আমি হাসতেও পারছি না কাঁদতেও পারছি না। কলকাতার ফুটপাত থেকে উঠে এসেছি আমি। এ রকম একটি জায়গা থেকে উঠে আসা ছেলে এই সম্মান পাচ্ছে। আমি এটা কল্পনাও করিনি। সত্যি, আমি খুবই আনন্দিত। আমার পরিবার ও বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা ভক্তদের এই সম্মান উৎসর্গ করছি।
আগামী ৮ অক্টোবর পুরস্কারটি প্রদান করা হবে মিঠুনকে। এদিন মিঠুন চক্রবর্তীর হাতে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, ১৯৭৬ সালে ‘মৃগয়া’ সিনেমা দিয়ে চলচ্চিত্রে পা রাখেন মিঠুন। এ সিনেমা রাতারাতি তারকা খ্যাতি পাশাপাশি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন তিনি। হিন্দি ভক্তদের কাছ ‘মহাগুরু’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন মিঠুন।
তার মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে (টুইটে) একটি পোস্টে তিনি লিখেছেন, মিঠুনদার অসাধারণ সিনেমাটিক জার্নি প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে। দাদাসাহেব ফালকে জুরি কিংবদন্তি অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীকে ভারতীয় চলচ্চিত্রে আইকনিক অবদানের জন্য পুরস্কৃত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই ঘোষণা করতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি।
এ প্রসঙ্গে ভারতীয় গণমাধ্যম এএনআইকে মিঠুন বলেন, এই অনুভূতি প্রকাশের কোনো ভাষা আমার জানা নেই। এই আনন্দে আমি হাসতেও পারছি না কাঁদতেও পারছি না। কলকাতার ফুটপাত থেকে উঠে এসেছি আমি। এ রকম একটি জায়গা থেকে উঠে আসা ছেলে এই সম্মান পাচ্ছে। আমি এটা কল্পনাও করিনি। সত্যি, আমি খুবই আনন্দিত। আমার পরিবার ও বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা ভক্তদের এই সম্মান উৎসর্গ করছি।
আগামী ৮ অক্টোবর পুরস্কারটি প্রদান করা হবে মিঠুনকে। এদিন মিঠুন চক্রবর্তীর হাতে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, ১৯৭৬ সালে ‘মৃগয়া’ সিনেমা দিয়ে চলচ্চিত্রে পা রাখেন মিঠুন। এ সিনেমা রাতারাতি তারকা খ্যাতি পাশাপাশি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন তিনি। হিন্দি ভক্তদের কাছ ‘মহাগুরু’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন মিঠুন।