এবার ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ শহরে রিকশা চালান দিগন্ত কুমার দাস। প্রতিদিনের মতো রোববার সকালেও রিকশা চালাতে বের হন তিনি। হঠাৎ পড়ে পান সাড়ে ৫ ভরি স্বর্ণের নেকলেস। যার আনুমানিক মূল্য সাড়ে ৭ লাখ টাকা। তবে এত দামি জিনিস পেয়েও তার লোভে পড়েননি দিগন্ত। পড়ে পাওয়া স্বর্ণ মালিকের কাছে ফেরত দিয়ে সততার উজ্জল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি।
তার এই মহানুভবতার পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে যাওয়ার পর প্রশংসায় ভাসছেন রিকশাচালক দিগন্ত কুমার। জানা যায়, নেকলেসটি ছিল সিঙ্গাপুর প্রবাসী রাশেদ হোসেনের স্ত্রীর। এই দম্পতি কালীগঞ্জের হেলাই গ্রাম থেকে ঝিনাইদহ শহরে তার এক আত্মীয়র বাড়িতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হন। পথিমধ্যে হারিয়ে যায় গয়নাটি।
এদিকে রাশেদ হোসেন জানান, স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে তিনি আত্মীয় বাড়ি বেড়াতে যাওয়ার জন্য রওনা হন। কালীগঞ্জ শহরে অজান্তে তার স্ত্রীর গলায় থাকা সাড়ে ৫ ভরি ওজনের নেকলেসটি গলা থেকে পড়ে যায়। কিছুক্ষণ পর টের পেয়ে খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন রাশেদ। তবে কোথায় পড়েছে তা তিনি নিশ্চিত ছিলেন না।
তিনি আরও জানান, এরপর শহরে মাইকিং করা হয়। প্রায় ঘণ্টাখানেক পর রিকশা চালক দিগন্ত কুমার দাস তার সাথে যোগাযোগ করেন এবং নেকলেসটি ফেরত দেন। তিনি রিকশাচালকের এই মহানুভবতা দেখে বিস্মিত হয়েছেন। সততার পুরস্কার হিসেবে তাকে একটি মোবাইল ফোন উপহার দিয়েছেন রাশেদ।
এ বিষয়ে রিকশাচালক দিগন্ত কুমার দাস বলেন, তিনি ভাড়া নিয়ে রিকশা চালান। তার বাবা প্রতিবন্ধী ও মা গৃহিনী। রিকশা চালিয়ে যা আয় হয় সেটি দিয়েই সংসার চলে। রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শহরের জনতা ব্যাংক মোড়ে সোনার নেকলেসটি পাই। এরপর তিনি ফেরত দেয়ার জন্য প্রকৃত মালিক খুঁজছিলেন। মাইকিং শুনে নিশ্চিত হওয়ার পরই তিনি সেটি ফেরত দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
তার এই মহানুভবতার পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে যাওয়ার পর প্রশংসায় ভাসছেন রিকশাচালক দিগন্ত কুমার। জানা যায়, নেকলেসটি ছিল সিঙ্গাপুর প্রবাসী রাশেদ হোসেনের স্ত্রীর। এই দম্পতি কালীগঞ্জের হেলাই গ্রাম থেকে ঝিনাইদহ শহরে তার এক আত্মীয়র বাড়িতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হন। পথিমধ্যে হারিয়ে যায় গয়নাটি।
এদিকে রাশেদ হোসেন জানান, স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে তিনি আত্মীয় বাড়ি বেড়াতে যাওয়ার জন্য রওনা হন। কালীগঞ্জ শহরে অজান্তে তার স্ত্রীর গলায় থাকা সাড়ে ৫ ভরি ওজনের নেকলেসটি গলা থেকে পড়ে যায়। কিছুক্ষণ পর টের পেয়ে খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন রাশেদ। তবে কোথায় পড়েছে তা তিনি নিশ্চিত ছিলেন না।
তিনি আরও জানান, এরপর শহরে মাইকিং করা হয়। প্রায় ঘণ্টাখানেক পর রিকশা চালক দিগন্ত কুমার দাস তার সাথে যোগাযোগ করেন এবং নেকলেসটি ফেরত দেন। তিনি রিকশাচালকের এই মহানুভবতা দেখে বিস্মিত হয়েছেন। সততার পুরস্কার হিসেবে তাকে একটি মোবাইল ফোন উপহার দিয়েছেন রাশেদ।
এ বিষয়ে রিকশাচালক দিগন্ত কুমার দাস বলেন, তিনি ভাড়া নিয়ে রিকশা চালান। তার বাবা প্রতিবন্ধী ও মা গৃহিনী। রিকশা চালিয়ে যা আয় হয় সেটি দিয়েই সংসার চলে। রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শহরের জনতা ব্যাংক মোড়ে সোনার নেকলেসটি পাই। এরপর তিনি ফেরত দেয়ার জন্য প্রকৃত মালিক খুঁজছিলেন। মাইকিং শুনে নিশ্চিত হওয়ার পরই তিনি সেটি ফেরত দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।