এবার কুড়িগ্রামে উজান থেকে নেমে আসা পানিতে তিস্তা, ধরলা, দুধকুমার ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। সবচেয়ে বেশি বেড়েছে তিস্তা নদীর কাউনিয়া রেলসেতু পয়েন্টে। আজ রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল ইসলাম।
তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সবগুলো নদনদীর পানি বাড়লেও সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে তা কমতে শুরু করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় তিস্তা নদীর কাউনিয়া পয়েন্টে পানি বেড়ে বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও গত ৩ ঘণ্টায় সন্ধ্যা ৬টায় তা ২ সেন্টিমিটার কমেছে। এ দিকে ধরলা ও দুধকুমার নদের পানি কমে এখনও বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদের পানির কারণে নদী তীরবর্তী চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলসমূহে পানি উঠে চলতি মৌসুমী ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন কৃষকরা। অনেকেই দুশ্চিন্তায় পড়েছেন বন্যা বেড়ে গেলে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ইতোমধ্যেই প্লাবিত হয়ে পড়েছে তিস্তা নদীর তীরবর্তী রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা, বিদ্যানন্দ, উলিপুর উপজেলার দলদলিয়া, বজরা, থেতরাই, গুনাইগাছ এবং চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের বেশ কিছু অংশ।
রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙা ইউনিয়নের খিতাব খার বাসিন্দা জলিল মিয়া বলেন, তিস্তা নদীর পানি যেভাবে বাড়ছে দুদিনের মধ্যেই নিচু এলাকার খেতের জমি সব তলিয়ে যাবে। আমরা খুবই চিন্তায় রয়েছি। জেলার রাজারহ্টা ও নাগেশ্বরী উপজেলার বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের চর ও নিম্নাঞ্চলের শতাধিক পরিবার, গ্রামীণ কাঁচা সড়কসহ ১৫৯ হেক্টর জমির রোপা আমন এবং মৌসুমী ফসলের খেত নিমজ্জিত হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সবগুলো নদনদীর পানি বাড়লেও সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে তা কমতে শুরু করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় তিস্তা নদীর কাউনিয়া পয়েন্টে পানি বেড়ে বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও গত ৩ ঘণ্টায় সন্ধ্যা ৬টায় তা ২ সেন্টিমিটার কমেছে। এ দিকে ধরলা ও দুধকুমার নদের পানি কমে এখনও বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদের পানির কারণে নদী তীরবর্তী চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলসমূহে পানি উঠে চলতি মৌসুমী ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন কৃষকরা। অনেকেই দুশ্চিন্তায় পড়েছেন বন্যা বেড়ে গেলে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ইতোমধ্যেই প্লাবিত হয়ে পড়েছে তিস্তা নদীর তীরবর্তী রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা, বিদ্যানন্দ, উলিপুর উপজেলার দলদলিয়া, বজরা, থেতরাই, গুনাইগাছ এবং চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের বেশ কিছু অংশ।
রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙা ইউনিয়নের খিতাব খার বাসিন্দা জলিল মিয়া বলেন, তিস্তা নদীর পানি যেভাবে বাড়ছে দুদিনের মধ্যেই নিচু এলাকার খেতের জমি সব তলিয়ে যাবে। আমরা খুবই চিন্তায় রয়েছি। জেলার রাজারহ্টা ও নাগেশ্বরী উপজেলার বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের চর ও নিম্নাঞ্চলের শতাধিক পরিবার, গ্রামীণ কাঁচা সড়কসহ ১৫৯ হেক্টর জমির রোপা আমন এবং মৌসুমী ফসলের খেত নিমজ্জিত হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।