এবার নিয়ম লঙ্ঘন করার অভিযোগে ‘টাইগার রবি’ খ্যাত রবিউল ইসলাম রবিকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত সরকারের পুলিশ। কানপুর ছাড়ার আগে রবি জানান, পুলিশের জিম্মায় দিল্লিতে এক দিন থেকে রবিবার দেশে ফিরতে হবে তাকে। দেশে ফেরার পর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। বিস্তারিত জানাতে চান, গত দু’দিন তার সঙ্গে যা ঘটেছে।
এদিকে হাসপাতাল থেকে শুক্রবার রাতে ছাড়া পেলেও ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের কানপুরের পুলিশের নজরদারিতে ছিলেন ‘টাইগার রবি’। হোটেলে ছিলেন নিরাপত্তা প্রহরায়। ভোর হতেই তাকে বলা হয় ব্যাগ গোছাতে। রবি মেডিকেল ভিসায় ভারতে যান বাংলাদেশ দলকে সাপোর্ট করতে। তাকে ভারতে যেতে বিজ্ঞাপন দিয়ে সাহায্য করেছে মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান নগদ।
প্রথম টেস্ট শেষে ২৪ সেপ্টেম্বর চেন্নাই থেকে কানপুর আসেন তিনি। সিরিজ নির্ধারণী দ্বিতীয় টেস্টে প্রেস বক্সের পাশের গ্যালারি থেকে শুক্রবার জাতীয় পতাকা উড়িয়ে ক্রিকেটারদের উজ্জীবিত করতে সাপোর্ট করছিলেন। রবির অভিযোগ, বৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে গ্যালারির উন্মুক্ত জায়গা থেকে নিচে নেমে আসেন তিনি। এ সময় পেছন থেকে কে বা কারা শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে তাকে।
যদিও তদন্তে দর্শক কর্তৃক লাঞ্ছিত হওয়ার অভিযোগের সত্যতা মেলেনি বলে জানায় কানপুর পুলিশ। মেডিকেল টেস্টেও শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল না বলে জানায় তারা। কানপুরের কল্যাণপুর এলাকার এসিপি অভিষেক পাণ্ডে শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘পানিশূন্যতার কারণে তিনি (রবি) পড়ে গিয়েছিলেন। পুলিশ ও স্বাস্থ্যকর্মীর সহায়তায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। মারার অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। তাকে কোনো সমর্থক আঘাত করেনি।’
এদিকে টাইগার সমর্থক রবিকে দেশে ফেরত পাঠানোর কারণ জানতে চাওয়া হলে পুলিশের কোনো কর্মকর্তা অফিসিয়ালি কথা বলতে রাজি হননি। তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন কর্মকর্তা জানান, নিরাপত্তার স্বার্থে তাকে (রবি) বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে।
বাংলাদেশি সাপোর্টার রবির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছে কানপুর পুলিশ। তিনি ছোঁয়াচে যক্ষা রোগে ভুগছেন। কলকাতায় চিকিৎসা নেওয়ার কথা ছিল তার। এ ছাড়া বিসিসিআই থেকেও অভিযোগ তোলা হয়েছে, অবৈধভাবে স্পন্সরের লোগো নিয়ে গ্যালারিতে প্রবেশ করেছেন বাংলাদেশি এ সাপোর্টার। এ কারণে তাকে দ্রুত দেশে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত সরকার।
এদিকে হাসপাতাল থেকে শুক্রবার রাতে ছাড়া পেলেও ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের কানপুরের পুলিশের নজরদারিতে ছিলেন ‘টাইগার রবি’। হোটেলে ছিলেন নিরাপত্তা প্রহরায়। ভোর হতেই তাকে বলা হয় ব্যাগ গোছাতে। রবি মেডিকেল ভিসায় ভারতে যান বাংলাদেশ দলকে সাপোর্ট করতে। তাকে ভারতে যেতে বিজ্ঞাপন দিয়ে সাহায্য করেছে মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান নগদ।
প্রথম টেস্ট শেষে ২৪ সেপ্টেম্বর চেন্নাই থেকে কানপুর আসেন তিনি। সিরিজ নির্ধারণী দ্বিতীয় টেস্টে প্রেস বক্সের পাশের গ্যালারি থেকে শুক্রবার জাতীয় পতাকা উড়িয়ে ক্রিকেটারদের উজ্জীবিত করতে সাপোর্ট করছিলেন। রবির অভিযোগ, বৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে গ্যালারির উন্মুক্ত জায়গা থেকে নিচে নেমে আসেন তিনি। এ সময় পেছন থেকে কে বা কারা শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে তাকে।
যদিও তদন্তে দর্শক কর্তৃক লাঞ্ছিত হওয়ার অভিযোগের সত্যতা মেলেনি বলে জানায় কানপুর পুলিশ। মেডিকেল টেস্টেও শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল না বলে জানায় তারা। কানপুরের কল্যাণপুর এলাকার এসিপি অভিষেক পাণ্ডে শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘পানিশূন্যতার কারণে তিনি (রবি) পড়ে গিয়েছিলেন। পুলিশ ও স্বাস্থ্যকর্মীর সহায়তায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। মারার অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। তাকে কোনো সমর্থক আঘাত করেনি।’
এদিকে টাইগার সমর্থক রবিকে দেশে ফেরত পাঠানোর কারণ জানতে চাওয়া হলে পুলিশের কোনো কর্মকর্তা অফিসিয়ালি কথা বলতে রাজি হননি। তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন কর্মকর্তা জানান, নিরাপত্তার স্বার্থে তাকে (রবি) বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে।
বাংলাদেশি সাপোর্টার রবির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছে কানপুর পুলিশ। তিনি ছোঁয়াচে যক্ষা রোগে ভুগছেন। কলকাতায় চিকিৎসা নেওয়ার কথা ছিল তার। এ ছাড়া বিসিসিআই থেকেও অভিযোগ তোলা হয়েছে, অবৈধভাবে স্পন্সরের লোগো নিয়ে গ্যালারিতে প্রবেশ করেছেন বাংলাদেশি এ সাপোর্টার। এ কারণে তাকে দ্রুত দেশে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত সরকার।