সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যায়, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের চেয়ার বসে আছে ১৪-১৫ বছর বয়সী এক ছেলে। সোশ্যালে ছড়িয়ে পড়ার পরপরই ছবিটি ভাইরাল হয়। গত বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার মোহনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে।
জানা যায়, বুধবার বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ এনে দেবীদ্বার উপজেলার মোহনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগ দাবি করে। পরে প্রশাসনের সহায়তায় বিদ্যালয় ত্যাগ করেন প্রধান শিক্ষক। এর পরপরই ইকরামুল হাসান নামের এক ছাত্র প্রধান শিক্ষকের চেয়ারে বসে পড়ে।
ভাইরাল হওয়া ছবিটিতে দেখা যায়, প্রধান শিক্ষকের টেবিলের ওপর থাকা নেমপ্লেট হাতে নিয়ে তার চেয়ারে বসে আছে ইকরামুল। ওই সময় তার পরনে স্কুল ড্রেস ছিল না। এছাড়া ছবিতে তাকে ছাড়া আর কাউকে দেখা যায়নি। পরে ওই ছবি সে নিজের ফেসবুকে আপলোড করলে তা পরবর্তীতে ভাইরাল হয়।
এদিকে বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র ইকরামুলের এমন কাণ্ড নিয়ে স্থানীদের পাশাপাশি সাধারণ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরাও ক্ষুব্ধ। এ ঘটনায় শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ইকরামুলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিগার সুলতানা।
তিনি বলেন, প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে আমরা নিয়ম অনুযায়ী তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবো। কিন্তু প্রধান শিক্ষক অফিস থেকে বের হওয়ার পর তারই ছাত্র চেয়ারে বসে ফেসবুকে ছবি পোস্ট দেয়ার যে ক্ষমাহীন ধৃষ্টতা দেখিয়েছে, এ বিষয়ে আমরা ব্যবস্থা নেবো। এমন আচরণ মেনে নেয়া যায় না। কোনো বিবেকবান ও সুস্থ ছাত্র এটা করতে পারে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এদিকে ভাইরাল হওয়ার পর সমালোচনার মুখে নিজের ফেসবুক থেকে ছবিটি সরিয়ে ফেলেছে ছাত্র ইকরামুল হাসান। সেই সঙ্গে এমন ঘটনার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে ইকরামুল বলেন, ‘সবাই অফিস কক্ষ ত্যাগ করার পর আবেগে চেয়ারে বসে ছবি তুলি, এটা আমার ঠিক হয়নি। সবার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।’
জানা যায়, বুধবার বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ এনে দেবীদ্বার উপজেলার মোহনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগ দাবি করে। পরে প্রশাসনের সহায়তায় বিদ্যালয় ত্যাগ করেন প্রধান শিক্ষক। এর পরপরই ইকরামুল হাসান নামের এক ছাত্র প্রধান শিক্ষকের চেয়ারে বসে পড়ে।
ভাইরাল হওয়া ছবিটিতে দেখা যায়, প্রধান শিক্ষকের টেবিলের ওপর থাকা নেমপ্লেট হাতে নিয়ে তার চেয়ারে বসে আছে ইকরামুল। ওই সময় তার পরনে স্কুল ড্রেস ছিল না। এছাড়া ছবিতে তাকে ছাড়া আর কাউকে দেখা যায়নি। পরে ওই ছবি সে নিজের ফেসবুকে আপলোড করলে তা পরবর্তীতে ভাইরাল হয়।
এদিকে বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র ইকরামুলের এমন কাণ্ড নিয়ে স্থানীদের পাশাপাশি সাধারণ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরাও ক্ষুব্ধ। এ ঘটনায় শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ইকরামুলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিগার সুলতানা।
তিনি বলেন, প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে আমরা নিয়ম অনুযায়ী তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবো। কিন্তু প্রধান শিক্ষক অফিস থেকে বের হওয়ার পর তারই ছাত্র চেয়ারে বসে ফেসবুকে ছবি পোস্ট দেয়ার যে ক্ষমাহীন ধৃষ্টতা দেখিয়েছে, এ বিষয়ে আমরা ব্যবস্থা নেবো। এমন আচরণ মেনে নেয়া যায় না। কোনো বিবেকবান ও সুস্থ ছাত্র এটা করতে পারে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এদিকে ভাইরাল হওয়ার পর সমালোচনার মুখে নিজের ফেসবুক থেকে ছবিটি সরিয়ে ফেলেছে ছাত্র ইকরামুল হাসান। সেই সঙ্গে এমন ঘটনার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে ইকরামুল বলেন, ‘সবাই অফিস কক্ষ ত্যাগ করার পর আবেগে চেয়ারে বসে ছবি তুলি, এটা আমার ঠিক হয়নি। সবার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।’