দেশের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও রাজনীতিবীদ আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে লড়তে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদ। আসনটিতে লড়তে এর আগে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন কিনেছেন আলোচিত ইউটিউবার হিরো আলমও।
যাচাই-বাছাই শেষে টিকে গেলে ফেরদৌস-হিরো আলমের লড়াইও দেখতে পারে ঢাকার এই সংসদীয় আসন। আজ ৮ জুন ধানমণ্ডির আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে দলীয় ফর্ম সংগ্রহ করেন এ চিত্রনায়ক।
এতদিন রাজনৈতিক ব্যানারে বিভিন্ন কাজ করে এলেও ফেরদৌস এবার সরাসরি রাজনীতিতে যুক্ত হতে যাচ্ছেন। এ সময় ফেরদৌস বলেন, “নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য আমি শতভাগ প্রস্তুত। মানসিক প্রস্তুতি নেওয়া আছে। আমার দল আওয়ামী লীগ যদি মনোনয়ন দেয়, তাহলে অবশ্যই ভালো কিছু করব।”
এ চলচ্চিত্র অভিনেতা আরও বলেন, “শিল্পী এবং ব্যক্তি হিসেবে সবসময়ই মানুষের সেবা করার স্বপ্ন দেখি। এখন যদি মনোনয়ন পাই এবং নির্বাচিত হতে পারি, তাহলে মানুষের জন্য বেশি করে সেবা করতে পারব। সেই বিশ্বাস আমার আছে।”
এক প্রশ্নের জবাবে ফেরদৌস বলেন, “নায়ক ফারুক ভাই ছিলেন আমাদের অভিভাবক। এদেশের সিনেমায় তিনি বিশাল অবদান রেখে গেছেন। আমি তার অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করার স্বপ্ন দেখি।”
যাচাই-বাছাই শেষে টিকে গেলে ফেরদৌস-হিরো আলমের লড়াইও দেখতে পারে ঢাকার এই সংসদীয় আসন। আজ ৮ জুন ধানমণ্ডির আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে দলীয় ফর্ম সংগ্রহ করেন এ চিত্রনায়ক।
এতদিন রাজনৈতিক ব্যানারে বিভিন্ন কাজ করে এলেও ফেরদৌস এবার সরাসরি রাজনীতিতে যুক্ত হতে যাচ্ছেন। এ সময় ফেরদৌস বলেন, “নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য আমি শতভাগ প্রস্তুত। মানসিক প্রস্তুতি নেওয়া আছে। আমার দল আওয়ামী লীগ যদি মনোনয়ন দেয়, তাহলে অবশ্যই ভালো কিছু করব।”
এ চলচ্চিত্র অভিনেতা আরও বলেন, “শিল্পী এবং ব্যক্তি হিসেবে সবসময়ই মানুষের সেবা করার স্বপ্ন দেখি। এখন যদি মনোনয়ন পাই এবং নির্বাচিত হতে পারি, তাহলে মানুষের জন্য বেশি করে সেবা করতে পারব। সেই বিশ্বাস আমার আছে।”
এক প্রশ্নের জবাবে ফেরদৌস বলেন, “নায়ক ফারুক ভাই ছিলেন আমাদের অভিভাবক। এদেশের সিনেমায় তিনি বিশাল অবদান রেখে গেছেন। আমি তার অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করার স্বপ্ন দেখি।”