আজ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কথার ছলে আমু ভাই সংলাপের কথা বলেছেন, এই নিয়ে বিএনপির মুখে জল এসেছে। আপাতত আমরা সংলাপ নিয়ে ভাবছি না। ভাবব কিনা পরে দেখা যাবে। আজ বৃহস্পতিবার ৮ জুন ঐতিহাসিক ছয় দফা উপলক্ষে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, আপাতত আপনাদের সংলাপের মূলা ঝুলিয়ে টেবিলে বসাবো! গতবারের কথা আমাদের মনে আছে। একবার না, দুইবার বসেছি। রেজাল্ট কি? জগাখিচুড়ি। তাদের জোট ভেঙে গেল। তিন জায়গা থেকে নমিনেশন বিক্রি করে।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি নালিশ করে নিষেধাজ্ঞার পরিবর্তে কি পেয়েছে? ভিসা নীতি। এতে আওয়ামী লীগের ভীত হওয়ার কিছু নেই। বিএনপির উদ্দেশ্য ছিলো নালিশ করে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আনবে। নালিশ করতে করতে তারা নিজেরাই ফাঁদে পড়েছে। নালিশ করে নিষেধাজ্ঞার পরিবর্তে পেয়েছে ভিসা নীতি। এতে আওয়ামী লীগের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কে কাকে ভিসা দেবে কিংবা দেবে না, তাদের ব্যাপার। আমরা আমাদের দেশে কাকে ভিসা দেব, কাকে দেব না, সেটা আমাদের ব্যাপার।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, যারা নির্বাচনে বিশৃঙ্খলা করবে, বাধা দেবে, তাদের বিরুদ্ধে ভিসা নীতি আরোপ করা হবে। এখন বিএনপির সব নেতাদের গলা শুকিয়ে গেছে।
তিনি বলেন, ফখরুল সাহেব ভাবছেন, আমরা তাদের সংলাপে ডাকব। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য নিরপেক্ষ লোক খুঁজে বের করুন। তারপর দেখা যাবে। এ তত্ত্বাবধায়ক মরে গেছে। নেতাকর্মীদের উদ্দেশে কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নিয়মের মধ্যে থাকুন। আপনারা আমাদের শপথে থাকুন। আমাদের আবারও ৬ জুন, ৭ মার্চের শপথ আমাদের নিতে হবে।
বিদ্যুৎ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, আমরা জনগণকে বলেছি, আপনারা সময় দিন। ১০ থেকে ১৫টা দিন সময় দিন। সব ঠিক হবে। বঙ্গবন্ধু কন্যার উপর ভরসা রাখুন। নতুন ভোটারদের উদ্দেশে কাদের বলেন, বাংলাদেশের তরুণ সমাজ, এবার তোমরা যারা প্রথমবার ভোট দেবে। তোমরা স্মার্ট বাংলাদেশের পক্ষে ভোটটা দিবা।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, আপাতত আপনাদের সংলাপের মূলা ঝুলিয়ে টেবিলে বসাবো! গতবারের কথা আমাদের মনে আছে। একবার না, দুইবার বসেছি। রেজাল্ট কি? জগাখিচুড়ি। তাদের জোট ভেঙে গেল। তিন জায়গা থেকে নমিনেশন বিক্রি করে।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি নালিশ করে নিষেধাজ্ঞার পরিবর্তে কি পেয়েছে? ভিসা নীতি। এতে আওয়ামী লীগের ভীত হওয়ার কিছু নেই। বিএনপির উদ্দেশ্য ছিলো নালিশ করে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আনবে। নালিশ করতে করতে তারা নিজেরাই ফাঁদে পড়েছে। নালিশ করে নিষেধাজ্ঞার পরিবর্তে পেয়েছে ভিসা নীতি। এতে আওয়ামী লীগের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কে কাকে ভিসা দেবে কিংবা দেবে না, তাদের ব্যাপার। আমরা আমাদের দেশে কাকে ভিসা দেব, কাকে দেব না, সেটা আমাদের ব্যাপার।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, যারা নির্বাচনে বিশৃঙ্খলা করবে, বাধা দেবে, তাদের বিরুদ্ধে ভিসা নীতি আরোপ করা হবে। এখন বিএনপির সব নেতাদের গলা শুকিয়ে গেছে।
তিনি বলেন, ফখরুল সাহেব ভাবছেন, আমরা তাদের সংলাপে ডাকব। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য নিরপেক্ষ লোক খুঁজে বের করুন। তারপর দেখা যাবে। এ তত্ত্বাবধায়ক মরে গেছে। নেতাকর্মীদের উদ্দেশে কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নিয়মের মধ্যে থাকুন। আপনারা আমাদের শপথে থাকুন। আমাদের আবারও ৬ জুন, ৭ মার্চের শপথ আমাদের নিতে হবে।
বিদ্যুৎ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, আমরা জনগণকে বলেছি, আপনারা সময় দিন। ১০ থেকে ১৫টা দিন সময় দিন। সব ঠিক হবে। বঙ্গবন্ধু কন্যার উপর ভরসা রাখুন। নতুন ভোটারদের উদ্দেশে কাদের বলেন, বাংলাদেশের তরুণ সমাজ, এবার তোমরা যারা প্রথমবার ভোট দেবে। তোমরা স্মার্ট বাংলাদেশের পক্ষে ভোটটা দিবা।