এবার ভারত থেকে আমদানির পরই কমলো দেশি পেঁয়াজের দাম। ক’দিন আগেও পাইকারি বাজারে দেশি পেঁয়াজ ৮০ থেকে ৮৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। বর্তমানে সেই পেঁয়াজই ৫০ থেকে ৫৫ টাকায় বেচাকেনা হচ্ছে।
পাইকাররা বলছেন, আমদানি বন্ধ থাকায় কৃত্রিম সঙ্কট দেখিয়ে এক শ্রেণির ব্যবসায়ী কারসাজি করে পেঁয়াজের দাম বাড়ায়। ক’দিন আগে সঙ্কট থাকলেও বর্তমানে কাওরান বাজারের আড়তগুলো দেশি পেঁয়াজে সয়লাব।
এদিকে পাইকারদের সহজ স্বীকারোক্তি আমদানি না থাকায় বাজারটি ছিলো দেশি পেঁয়াজ নির্ভর। এই সুযোগে কৃত্রিম সঙ্কট দেখিয়ে মধ্যস্বত্ব ভোগীরা দাম বাড়িয়েছে।
বর্তমানে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। আগে বিক্রি হয়েছিল ৮০ কি ৮৫ টাকায়। আর ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। ক্রেতারা বলছেন ভারত থেকে আমদানির পরই দেশি পেঁয়াজের দাম অর্ধেক নেমে আসাতেই বুঝা যায় সঙ্কটের ছুতোর বাজারটি কারসাজি হয়েছিল।
অন্যদিকে খুচরা বাজারে দেশি পেয়াজের দাম পাইকারির চেয়ে ২০ টাকা বেশি অর্থাৎ ৭০ টাকায়, আর ভারতীয় পেয়াজও ৭০ টাকায়। খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, কোরবানি ঈদ উপলক্ষেই মধ্যস্বত্ব ভোগীরা পেঁয়াজের বাজার অস্থির করতে চেয়েছিল। তবে আমদানি হওয়ায় এখন অতি মুনাফার পরিকল্পনা ভেস্তে গেলো।
পাইকাররা বলছেন, আমদানি বন্ধ থাকায় কৃত্রিম সঙ্কট দেখিয়ে এক শ্রেণির ব্যবসায়ী কারসাজি করে পেঁয়াজের দাম বাড়ায়। ক’দিন আগে সঙ্কট থাকলেও বর্তমানে কাওরান বাজারের আড়তগুলো দেশি পেঁয়াজে সয়লাব।
এদিকে পাইকারদের সহজ স্বীকারোক্তি আমদানি না থাকায় বাজারটি ছিলো দেশি পেঁয়াজ নির্ভর। এই সুযোগে কৃত্রিম সঙ্কট দেখিয়ে মধ্যস্বত্ব ভোগীরা দাম বাড়িয়েছে।
বর্তমানে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। আগে বিক্রি হয়েছিল ৮০ কি ৮৫ টাকায়। আর ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। ক্রেতারা বলছেন ভারত থেকে আমদানির পরই দেশি পেঁয়াজের দাম অর্ধেক নেমে আসাতেই বুঝা যায় সঙ্কটের ছুতোর বাজারটি কারসাজি হয়েছিল।
অন্যদিকে খুচরা বাজারে দেশি পেয়াজের দাম পাইকারির চেয়ে ২০ টাকা বেশি অর্থাৎ ৭০ টাকায়, আর ভারতীয় পেয়াজও ৭০ টাকায়। খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, কোরবানি ঈদ উপলক্ষেই মধ্যস্বত্ব ভোগীরা পেঁয়াজের বাজার অস্থির করতে চেয়েছিল। তবে আমদানি হওয়ায় এখন অতি মুনাফার পরিকল্পনা ভেস্তে গেলো।