এবারের শরৎ এ মহাজাগতিক এক আশ্চর্য দেখার জন্য আপনি প্রস্তুত তো! বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই শরৎতে পৃথিবীর আকাশে দ্বিতীয় চাঁদের দেখা মিলবে। মূলত দ্বিতীয় চাঁদ হলো একটি ছোট গ্রহাণু। এটি পৃথিবীর মহাকর্ষণে ঘূর্ণায়নে ধরা পড়বে এবং এটি অস্থায়ী। যা ‘মিনি মুন’ নামেও পরিচিত।
আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে মহাকাশচারীরা এটি দেখতে পাবেন এবং এটি কয়েক মাস স্থায়ী থাকবে। তবে দুঃখজনক হলেও সত্য, টেলিস্কোফ ছাড়া দ্বিতীয় চাঁদ দেখার কোনো সুযোগ নেই। গত ৭ আগস্ট নাসার অ্যাসট্রিওড টারেসট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট এলার্ট সিস্টেমে (এটিএলএএস) এই ছোট গ্রহাণুটি ধরা পড়ে।
আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির রিসার্চ নোটে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বিজ্ঞানীরা এর গতিপথ বের করেছেন। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলেছেন, নতুন চাঁদটি মূলত একটি ছোট গ্রহাণু। নাম ‘২০২৪ পিটি৫’। আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত দেখা মিলবে এই দ্বিতীয় চাঁদের।
এদিকে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, আকারে ছোট নতুন চাঁদটি অর্জুন গ্রহাণু বেল্টের অন্তর্গত। এই গ্রহাণু বেল্ট পৃথিবী থেকে প্রায় ৯ কোটি ৩০ লাখ মাইল দূরত্বে অবস্থিত। এটি অনেক দূর থেকে পৃথিবীকে অনুসরণ করে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করবে, এরপর আবার অর্জুন গ্রহাণু বেল্টে ফিরে যাবে।
জ্যোতির্বিজ্ঞানী কার্লোস মার্কোস বলেন, অর্জুন গ্রহাণু বেল্টে থাকা গ্রহাণুটি পৃথিবী থেকে সর্বনিম্ন ২৮ লাখ মাইল দূরত্বে আসতে পারে। এ অবস্থায় ভূকেন্দ্রিক শক্তি দুর্বল হয়ে গ্রহাণুটি পৃথিবীর একটি অস্থায়ী চাঁদে পরিণত হতে পারে। সূত্র: বিবিসি
আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে মহাকাশচারীরা এটি দেখতে পাবেন এবং এটি কয়েক মাস স্থায়ী থাকবে। তবে দুঃখজনক হলেও সত্য, টেলিস্কোফ ছাড়া দ্বিতীয় চাঁদ দেখার কোনো সুযোগ নেই। গত ৭ আগস্ট নাসার অ্যাসট্রিওড টারেসট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট এলার্ট সিস্টেমে (এটিএলএএস) এই ছোট গ্রহাণুটি ধরা পড়ে।
আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির রিসার্চ নোটে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বিজ্ঞানীরা এর গতিপথ বের করেছেন। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলেছেন, নতুন চাঁদটি মূলত একটি ছোট গ্রহাণু। নাম ‘২০২৪ পিটি৫’। আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত দেখা মিলবে এই দ্বিতীয় চাঁদের।
এদিকে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, আকারে ছোট নতুন চাঁদটি অর্জুন গ্রহাণু বেল্টের অন্তর্গত। এই গ্রহাণু বেল্ট পৃথিবী থেকে প্রায় ৯ কোটি ৩০ লাখ মাইল দূরত্বে অবস্থিত। এটি অনেক দূর থেকে পৃথিবীকে অনুসরণ করে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করবে, এরপর আবার অর্জুন গ্রহাণু বেল্টে ফিরে যাবে।
জ্যোতির্বিজ্ঞানী কার্লোস মার্কোস বলেন, অর্জুন গ্রহাণু বেল্টে থাকা গ্রহাণুটি পৃথিবী থেকে সর্বনিম্ন ২৮ লাখ মাইল দূরত্বে আসতে পারে। এ অবস্থায় ভূকেন্দ্রিক শক্তি দুর্বল হয়ে গ্রহাণুটি পৃথিবীর একটি অস্থায়ী চাঁদে পরিণত হতে পারে। সূত্র: বিবিসি