দেশে প্রচণ্ড দাবদাহ ও ভ্যাপসা গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে গরমটা আরও বেশি অনুভূত হচ্ছে। চলছে না অফিসের এসি, ফ্যান। এরই মধ্যে শার্ট-প্যান্ট, জুতো পরে তথা অফিসিয়াল ড্রেসে ৮ ঘণ্টার বেশি সময় থাকতে হচ্ছে চাকরিজীবীদের। যা সহ্য করা অনেকের কাছে কষ্টসাধ্য।
আর সেই কষ্ট সইতে না পেরে এবার লুঙ্গি পরে অফিস করার অনুমতি চেয়ে অফিস কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করার ঘটনা ঘটেছে। নীলফামারীর সৈয়দপুরের একটি ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির একজন কর্মচারী তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে এ আবেদন করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার ৮ জুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত আবেদনটি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির সৈয়দপুরস্থ অফিসের কম্পিউটার অপারেটর নওশাদ আনসারী। তিনি লিখেছেন, সারা দেশে বইছে তীব্র দাবদাহ। সৈয়দপুরে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা অনুভূত হচ্ছে।
বৃষ্টিহীন অসহ্য গরম ও ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে একটানা প্যান্ট পরে কাজ করা দুরূহ হয়ে পড়েছে। এতে শরীরের নানা স্থানে চুলকানিও শুরু হয়েছে। তাই লুঙ্গি পরে অফিস করার অনুমতি চাচ্ছেন তিনি। বিশেষ দ্রষ্টব্যে তিনি লিখেছেন, বিদ্যুৎ না থাকায় কম্পিউটার কম্পোজ করতে পারেননি। তাই হাতে লিখে আবেদনটি করেছেন।
আর সেই কষ্ট সইতে না পেরে এবার লুঙ্গি পরে অফিস করার অনুমতি চেয়ে অফিস কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করার ঘটনা ঘটেছে। নীলফামারীর সৈয়দপুরের একটি ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির একজন কর্মচারী তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে এ আবেদন করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার ৮ জুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত আবেদনটি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির সৈয়দপুরস্থ অফিসের কম্পিউটার অপারেটর নওশাদ আনসারী। তিনি লিখেছেন, সারা দেশে বইছে তীব্র দাবদাহ। সৈয়দপুরে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা অনুভূত হচ্ছে।
বৃষ্টিহীন অসহ্য গরম ও ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে একটানা প্যান্ট পরে কাজ করা দুরূহ হয়ে পড়েছে। এতে শরীরের নানা স্থানে চুলকানিও শুরু হয়েছে। তাই লুঙ্গি পরে অফিস করার অনুমতি চাচ্ছেন তিনি। বিশেষ দ্রষ্টব্যে তিনি লিখেছেন, বিদ্যুৎ না থাকায় কম্পিউটার কম্পোজ করতে পারেননি। তাই হাতে লিখে আবেদনটি করেছেন।